বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
তবে টাকা না পাওয়ার জন্য সরাসরি দলকে কাঠগড়ায় তুলতে রাজি হননি সুচরিতা। তাঁর মতে, বিজেপি সরকার এজেন্সিকে ব্যবহার করে কংগ্রেসের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করে দিয়েছে। ফলে দল নির্বাচনে টাকা খরচ করতে পারছে না।
সুচরিতার বাবা ব্রজমোহন মহান্তিও কংগ্রেসের সাংসদ ছিলেন। প্রার্থী না হওয়ার কথা জানানোর পর সুচরিতা অভিযোগ করেছেন, ওড়িশা কংগ্রেসের প্রধান অজয় কুমার তাঁকে জানিয়েছিলেন, নিজের টাকা দিয়েই নির্বাচনে লড়তে হবে। সুচরিতা বলেন, ‘আমি পেশাদার সাংবাদিক ছিলাম। দশ বছর আগে রাজনীতিতে যোগ দিই। পুরীতে প্রচারের জন্য সব রকম চেষ্টা করেছি। সাধারণ মানুষের থেকেও প্রচারের টাকা জোগাড়ের চেষ্টা করেছিলাম। প্রচারসূচির কাটছাঁটও করেছিলাম। কিন্তু তাতেও লাভ হয়নি। সুচরিতা বলেছেন, ‘শুধুমাত্র টাকা না থাকার জন্য আমরা পুরী আসনে জিততে পারব না। দল টাকা না দিলে, পুরীতে ভোটের প্রচার করা সম্ভব নয়। তাই পুরী আসনের টিকিট আমি ফেরত দিচ্ছি।’ তবে কংগ্রেসের কর্মী ও রাহুল গান্ধীর অনুগত হিসেবে কাজ করে যাবেন বলে জানিয়েছেন সুচরিতা।
পরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘দল আমাকে টাকা দিচ্ছে না। অথচ বিজেপি ও বিজেডি টাকার পাহাড়ে বসে রয়েছে। সব জায়গায় সম্পদের কুৎসিত ব্যবহার হচ্ছে।’ তবে ওড়িশা কংগ্রেসের প্রধান অজয় কুমারের দাবি, সুচরিতা যখন নির্বাচনের টিকিট চেয়েছিলেন, তখন মনে হয়েছিল তিনি সত্যিই লড়াই করতে চান। কিন্তু লড়াইয়ের ময়দানে ভালোভাবে নামার আগেই তিনি বলছেন যে দল টাকা দিচ্ছে না। প্রার্থী পুরোদমে প্রচার শুরু করলেই টাকা দেওয়া হতো।