বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
আমেথিতে এর আগে ১৯৯৮ সালে শেষবার গান্ধী পরিবারের বাইরে কাউকে প্রার্থী করেছিল কংগ্রেস। সেবার হাত শিবিরের প্রার্থী হয়েছিলেন রাজীব ও সোনিয়া গান্ধীর ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত সতীশ শর্মা। তবে বিজেপি প্রার্থী সঞ্জয় সিংয়ের কাছে তিনি হেরে যান। ১৯৯৯ সালে আমেথি ফের গান্ধী পরিবারের হাতে ফেরে। সোনিয়া গান্ধী প্রার্থী হয়ে ৩ লক্ষের বেশি ভোটে জেতেন। ২০০৪ সালে আমেথি রাহুলকে ছেড়ে গান্ধী পরিবারের আরও এক গড় রায়বেরিলিতে প্রার্থী হন সোনিয়া। সেই থেকে টানা তিনবার আমেথি থেকে জেতেন রাহুল। কিন্তু গত লোকসভা নির্বাচনে তিনি এই আসনে স্মৃতির কাছে হেরে যান। আমেথিতে এবার গান্ধী পরিবার থেকে কেউ না দাঁড়ালেও সোনিয়া-রাহুলদের অতি ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত কিশোরীলাল শর্মাকে টিকিট দিয়েছে কংগ্রেস। আদতে লুধিয়ানার বাসিন্দা হলেও সেই আটের দশক থেকে তিনি রায়বেরিলি ও আমেথিতে দলের হয়ে কাজ করে চলেছেন। কংগ্রেস শিবিরের দাবি, আমেথিতে গান্ধী পরিবারের থেকে কেউ না দাঁড়ালেও স্মৃতি ইরানিকে হারানোর জন্য পোড়খাওয়া কিশোরীলাল শর্মাই যথেষ্ট। প্রচারে এসে বাকি কাজটা করে ফেলবেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। আর এই তরজার মধ্যেই এদিন স্মৃতির দাবি, জয়ের বিন্দুমাত্র সম্ভাবনা দেখতে পেলেই গান্ধী পরিবারের সদস্যরা আমেথিতে প্রার্থী হয়ে যেতেন। তাহলে আর নিজেদের ‘ছদ্ম’ প্রার্থী দাঁড় করাতেন না তাঁরা। এরপরই রাহুল গান্ধীকে কটাক্ষ করে বলেন, ‘আমেথির মানুষ গ্রহণ করেননি বলেই ওয়েনাড়ে পালিয়েছিলেন। তিনি কোনওদিন পুরোপুরিভাবে রায়বেরিলির আপনজনও হয়ে উঠতে পারবেন না।’