বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
নির্দেশে বলা হয়েছে, রক্তের চাহিদার সঙ্গে জোগানে সঙ্গতি রাখলে এপ্রিল-জুলাইয়ে রক্তের সংগ্রহ বাড়াতেই হবে। রক্তদান শিবির আয়োজনের অনুরোধ জানাতে হবে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, পুলিস, দমকল, প্রশাসন, হাসপাতাল, মেডিক্যাল কলেজ, বিএসএফ, সিআরপিএফ, রেড ক্রস, রোটারি ক্লাব, লায়নস ক্লাব সহ বিভিন্ন মহলে। এই চারমাসে অন্তত একটি করে শিবির অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা অবশ্যই চাই। ইন হাউস ডোনেশন বা ব্লাড ব্যাঙ্কের ভিতরেই স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবির করতে রাত ৮টা, প্রয়োজনে তারও বেশি সময় সেগুলি খোলা রাখতে হবে। এসি বাস থাকলে সেখানে, নয়তো বড় শীততাপ নিয়ন্ত্রিত হলঘর, সেমিনার রুমকে শিবিবের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
আরও নির্দেশ, রক্ত আনার সময় মজুত রাখতে হবে আইস প্যাক। অপচয় রুখতে চিকিৎসকদের সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। প্রতিটি ব্লাড ব্যাঙ্ককে বিরল গ্রপের রক্তদাতাদের তালিকাও হাতের কাছে রাখতে বলা হয়েছে। যদিও স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মীদের একাংশের বক্তব্য, রাজ্যজুড়ে প্রতি জেলায় অন্তত একটি সরকারি ব্লাড ব্যাঙ্ক ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখার ব্যবস্থা করুক সরকার। যেকোনও সময় রক্তদান ও জরুরি ভিত্তিতে শিবির করার জন্যই এটা জরুরি। বড় বড় নির্দেশ জারির আগে প্রাথমিক কাজগুলি আগে হোক।