বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
২০১৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসেই আত্মহত্যা করেন ভেমুলা। তার আগে ভেমুলা সহ কয়েজনকে হস্টেল থেকে বহিষ্কার করা হয়। শ্রেণিকক্ষ ছাড়া অন্য কোথাও প্রবেশও নিষিদ্ধ করা হয়। অভিযোগ ওঠে, আরএসএস-এর ছাত্র সংগঠন এবিভিপির অভিযোগের ভিত্তিতেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছিল। একইসঙ্গে দলিত হওয়ার জন্য ভেমুলা বিদ্বেষের শিকার হয়েছিলেন বলেও অভিযোগ ওঠে। ভেমুলার মৃত্যুতে সারা দেশে পড়ুয়া বিক্ষোভ শুরু হয়।
কিন্তু পুলিসের দাবি, রোহিত ভেমুলার পরিবারের জাতিগত শংসাপত্রগুলি জাল। একইসঙ্গে এই ঘটনায় প্রমাণের অভাব রয়েছে বলেও জানিয়েছে পুলিস। হাইকোর্ট এই নিয়ে ভেমুলা পরিবারকে নিম্ন আদালতে আবেদন করতে বলেছে। তবে রোহিতের ভাই জানিয়েছেন, তাঁদের পরিবার তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডির দ্বারস্থ হতে চলেছেন। ২০১৭ সালে তদন্ত বন্ধ করে দেওয়া এবং জাতিগত শংসাপত্রের বিষয়টি নিয়ে ১৫ জন সাক্ষীর বক্তব্য কেন উপেক্ষা করা হল— তা নিয়ে পুলিসের ভূমিকায় প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।
আইনজীবী এ সত্য প্রসাদের বক্তব্য, জাতিগত শংসাপত্রের বিষয়টি নিয়ে জেলাশাসক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। এটা পুলিসের আওতায় পড়ে না। তাঁর দাবি, পুলিস রোহিতের আত্মহত্যার কারণ নিয়ে তদন্তের বদলে তাঁর ‘জাতি’ কী, তা নিয়ে বেশি সময় ব্যয় করেছে।