সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
জায়গাটার নাম সিঙ্গানাল্লুর। শহরের প্রাণকেন্দ্র থেকে ১০ কিমি দূরে। সেখানকার কামারাজার রোডের প্রায় মোড়ের মাথাতেই মিষ্টির দোকানটা। কোনও প্ল্যান ছাড়াই হঠাৎ সেখানে নেমে পড়েছিলেন রাহুল। ‘ঠিক কী হয়েছিল কাল? একটু যদি খুলে বলেন। কেউ আগে জানিয়ে রেখেছিল?’ প্রশ্ন শুনে রে রে করে উঠলেন বাবু, ‘কে আবার জানাবে! রাস্তার ওপারে থেমেছিল গাড়িটা। হইচই দেখে বাইরে তাকিয়ে ছিলাম। হঠাৎ দেখি গাড়ি থেকে রাহুল গান্ধী বেরিয়ে এদিকেই আসছেন। তারপর ওঁকে আর প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি কে সেলভাপেরুন্থাগাইকে ডিভাইডার টপকাতে দেখে আর দেরি করিনি, দৌড়ে গিয়ে ওঁর সঙ্গে হাত মেলাই।’ তারপরের ঘটনা সবাই ভিডিওতে দেখেছে। ভিতরে ঢুকে ভালো মিষ্টি কিনতে চাইছেন রাহুল। তার আগে এক ক্রেতা ও তাঁর কোলে থাকা খুদেকে খানিক আদর করেছেন। নেতারা তাঁকে মাইসোর পাক কিনতে বলছেন। একজন হাতে টাকা গুঁজে দিয়ে যাচ্ছেন। এমন সময় পিছন থেকে এক মহিলা কণ্ঠ প্রশ্ন ছুড়ে দেয়, ‘কার জন্য মিষ্টি কিনবেন?’ রাহুল জবাব দেন, ‘আমার বড় ভাই স্ট্যালিনের জন্য’। তারপর অন্যান্য মিষ্টিও একটু করে খেতে দেখা যায় তাঁকে। তার মধ্যে গোলাপের পাপড়ি দেওয়া একটি মিষ্টি তিনি খান স্বয়ং মালিক বাবুর হাত থেকে। এরপর টাকা দিয়ে বিল মেটান। যদিও টাকা প্রথমে নিতে চাননি বলে জানিয়েছেন মালিক। রাহুল গান্ধী এর আগেও এরকম ‘ব্রেক’ নিয়েছেন। কোথাও ফুচকা-চাট তো কোথাও ধাবায় খাবার খেতে দেখা গিয়েছে তাঁকে।