বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
সেহলা নামে পঞ্চম শ্রেণীর ওই ছাত্রীর পরিবারের অভিযোগ, সাপের কামড়ের পর গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে তাদের মেয়ে। অথচ, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে গড়িমসি করেন সংশ্লিষ্ট শিক্ষক। ছাত্রীর কথায় কোনও কর্ণপাত না করেই ক্লাসও নিয়েছিলেন তিনি। টানা প্রায় এক ঘণ্টা যন্ত্রণায় ছটফট করার পর ওই ছাত্রীকে একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় কোঝিকোড়ের সরকারি হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। গত বুধবারের এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পরই নড়েচড়ে বসে জেলা প্রশাসন। জেলাশাসক আদেলা আবদুল্লা ঘটনাটিকে ‘অত্যন্ত দুঃখজনক’ বলে স্কুল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস দেন। তার পরেই অভিযুক্ত শিক্ষককে সাসপেন্ড করে রাজ্যের শিক্ষা দপ্তর। স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে পুরো ঘটনার রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী সি রবীন্দ্রনাথ।