বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
পারিবারিক দিক থেকেই হাতি পোষা, প্রশিক্ষণ দেওয়া ও ঘরোয়া কাজে এই বন্যপ্রাণীকে ব্যবহার করার অভিজ্ঞতা রয়েছে পদ্ম’র। সেই কারণেই তিনি বনকর্মীদের সাহায্য করতে এগিয়ে আসেন বলে খবর। অসমের বনদপ্তরকে সাহায্য করার জন্য প্রথমে প্রশিক্ষিত হাতি পাঠান বিজেপি বিধায়ক। তারপর নিজেই গোটা দলকে নেতৃত্ব দিতে নেমে পড়েন।
প্রসঙ্গত, ২০০৬ সাল থেকে যেকোনও হিংস্র স্বভাবের হাতিকে ‘লাদেন’ নামে ডাকা শুরু হয় অসমে। এর আগেও একই নামের একটি হাতিকে সোনিতপুর জেলায় গুলি করে মারা হয়েছিল। সেটির শুঁড়ের আছাড়ে ও পায়ের তলায় পড়ে প্রায় ডজনখানেক মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল। সরকারি হিসেব অনুযায়ী, বিগত পাঁচ বছরে হাতির হামলায় প্রায় দুই হাজার ৩০০ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। এদিকে, স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে খবর, গোয়ালপাড়ায় প্রায়ই হাতির পাল ঢুকে আসে। এরফলে মানুষের মৃত্যুর পাশাপাশি চাষের জমি ও বনাঞ্চলে ব্যাপক ক্ষতি হয়।