বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
মণিপুরে ২০১৭ সালে এনপিএফের সঙ্গে জোট করে সরকার গড়ে বিজেপি। দু’বছর শেষ হতে না হতেই জোট সরকারে গোলমাল শুরু হয়েছে। ৬০টি আসন বিশিষ্ট মণিপুর বিধানসভায় এনপিএফের বিধায়ক সংখ্যা সাকুল্যে চার। রাজনীতির বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এনপিএফ সমর্থন তুলে নিলেও সরকার পড়ে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হবে না। কারণ, বিজেপির ঝুলিতে এই মুহূর্তে রয়েছে ২৯ জন বিধায়ক। এনপিএফ ছাড়া সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণে খুব একটা বেগ পেতে হবে না গেরুয়া শিবিরকে। তা হলেও বিজেপি চাইছে, লোকসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশের মুখে জোট-সংসার না ভাঙতে। এমনটাই জানিয়েছেন মণিপুর প্রদেশ বিজেপির মুখপাত্র সিএইচ বিজয়।
তবে, বিজেপি এসব কথা বললেও জোটধর্ম রক্ষায় তারা আন্তরিক নয় বলেই অভিযোগ এনপিএফের। শুক্রবার সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দলের সুপ্রিমো আওয়াংবো নেওয়ামি বলেছেন, ‘বিজেপি কখনই শরিক দলকে মর্যাদা দেয়নি। আমাদের কোনও কথাই শোনে না তারা। অবহেলা ও অবজ্ঞার চোখে দেখতে শুরু করেছে। আমরা বড় শরিক হিসেবে বিজেপিকে ‘দাদা’র সম্মান দিলেও তারা প্রতি মূহূর্তে অসম্মান করে চলেছে। এই রকম এক পরিস্থিতিতে জোটধর্ম টিকিয়ে রাখা সম্ভব নয়। আগামীকাল দলের বৈঠক বসছে। সেখানেই বিজেপির সঙ্গে ঘর করার বিষয়টি নতুন করে পর্যালোচনা করা হবে।