বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
বর্ষাকালের আগে এপ্রিল-মে মাস ও বর্ষার পরে অক্টোবর-নভেম্বর মাস ঘূর্ণিঝড়প্রবণ হিসেবে চিহ্নিত। বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগর মিলিয়ে এই সময়ে গড়ে চার-পাঁচটি ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়। এই সময় আন্দামান সাগর ও সংলগ্ন দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ তৈরি হওয়ার পর তা শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। নিম্নচাপ সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হলেই কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তর বা বিভিন্ন আবহাওয়া মডেল তা জানিয়ে দেয়। এবারও আবহাওয়ার পূর্বাভাস সংক্রান্ত কোনও কোনও মহল থেকে বলা হচ্ছে, মে মাসের ১০ তারিখের পর বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হওয়ার অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। কিন্তু কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তর শুক্রবার পর্যন্ত সেরকম কোনও ইঙ্গিত দেয়নি।
২০২০ এবং ২০২১ সালের মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘উমপুন’ ও ‘যশ’ আছড়ে পড়ায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গে। ২০২২ সালের মে মাস ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’ অন্ধ্র উপকূলে ও গত বছর ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ আছড়ে পড়ে বাংলাদেশ সংলগ্ন মায়ানমারে। ২০১৯ সালে এপ্রিলের শেষে ঘূর্ণিঝড় ‘ফণি’ সৃষ্টি হলেও তা ওড়িশায় আছড়ে পড়ে মে মাসের শুরুতে। ‘উমপুন’-এর আগে যে ‘আইলা’ ঘুর্ণিঝড় রাজ্যে ব্যাপক ক্ষতি করেছিল, সেটাও হয়েছিল মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহে।