বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
তীব্র গরমের মধ্যে বেলা ১২টা থেকে বিক্ষোভ শুরু হয়। পুলিস বিক্ষোভকারীদের জল খেতে দেয়। বিক্ষোভকারীদের প্রতিনিধি দল এসএসসির চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠক করে। তারপরই এসএসসির চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার সাংবাদিক সম্মেলন ডেকে বলেন, ‘মহামান্য ডিভিশন বেঞ্চের রায়ে ২০১৬ সালের গোটা নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল হয়েছে। প্রত্যেকেই চাকরি হারিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে একটা অংশ, যাঁদের বিতর্কিত বা অযোগ্য বলে চিহ্নিত করে মহামান্য ডিভিশন বেঞ্চের কাছে আমরা হলফনামা জমা দিয়েছিলাম। বাকি যে অংশটি, অর্থাৎ যাঁদের সম্পর্কে কোনও অভিযোগ নেই, তাঁরা আজকে জমায়েত করেছেন। তাঁদের সঙ্গে আলোচনাও হয়েছে। যোগ্য প্রার্থীদের পাশে অবশ্যই কমিশন থাকবে বলে আমি তাঁদের আশ্বস্ত করেছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘বিষয়টি এখন মহামান্য সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। আমরা চেষ্টা করব, মহামান্য সুপ্রিম কোর্টকে আশ্বস্ত করতে যে এই তালিকা থেকে যোগ্য-অযোগ্য বিভাজন করা সম্ভব। আমরা যেমন অযোগ্যদের একটা তালিকা দিয়েছিলাম স্পেশাল বেঞ্চের কাছে, তেমনই ওই বিতর্কিতদের তালিকা সুপ্রিম কোর্টের কাছেও তুলে ধরব। বাকি যাঁরা রয়ে গেলেন, তাঁদের ব্যাপারে এখনও পর্যন্ত কোনও অভিযোগ নেই। এ ব্যাপারে আমরা একটা পরিসংখ্যান অবশ্যই দেব। যাঁরা দোষী নন, আমরা অবশ্যই তাঁদের পাশে থাকছি। এটা কমিশনের অবস্থান। যোগ্যদের চিহ্নিতকরণ যাতে করা যায়, সে ব্যাপারে যা করবার, করার চেষ্টা করব। অবশ্যই সুপ্রিম কোর্টের যা আদেশ থাকবে, সেই অনুযায়ী করার চেষ্টা করব। এর বেশি কিছু বলব না। কারণ বিষয়টি বিচারাধীন।’