বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
গবেষণাপত্রটি বিশ্ব বিখ্যাত জার্নাল নেচার-এও প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণার দাবি হল, কোষে থাকে থাইরোসিন ফসফেটাজ নামে একটি প্রোটিন। সেটি কোষের ভিইজিএফআর-১ রিসেপ্টরকে পরিচালনা করতে পারে। এই রিসেপ্টর রক্তকোষ তৈরিতে সাহায্য করে। রক্তকোষ যেমন ক্ষত শুকনোর জন্য জরুরি, তেমনই এটি টিউমারের বৃদ্ধির জন্যও দায়ী। এটিকে প্রভাবিত করে টিউমারের বাড়বৃদ্ধিকে ঠেকানো যেতে পারে বলে বিজ্ঞানীদের আশা। এর ফলে ক্যান্সারের পাশাপাশি ডায়াবেটিসের মতো লাইফস্টাইল ডিজিজও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
কেমিক্যাল সায়েন্সে এসএস ভাটনগর পুরস্কার জয়ী অধ্যাপক স্বাধীন মণ্ডল তাঁর ছাত্র সুবীর মাজি, অর্পণ দাস ও মধুর মহেশ ভাটকে নিয়ে পরিবেশের কার্বন ডাই-অক্সাইডকে বেঁধে ফেলতে সহজ পন্থা আবিষ্কার করেছেন। কোনও ক্ষতিকর ধাতু ছাড়াই কার্বন ডাই-অক্সাইডকে ভেঙে তা থেকে কার্বন এবং অক্সিজেনের মৌল পৃথক করা যাবে। সেটা বাজার চলতি যন্ত্রগুলির চেয়ে সস্তা এবং পরিবেশবান্ধব, এমনকী অনেক বেশি কার্যকরীও। বিশ্ব উষ্ণায়নে সবচেয়ে বড় ভূমিকা নিয়ে থাকে কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাস। তাই সেটিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে গ্লোবাল ওয়ার্মিংকেও বাগে আনা যাবে।
পরিবেশ বিজ্ঞানী, অধ্যাপক গোপালকৃষ্ণ দর্ভ এবং তাঁর দল আর্সেনিক নিয়ন্ত্রণের একটি নয়া দিক উন্মোচন করেছেন। তাঁরা দেখেছেন, রাজ্যের আসের্নিক-প্রবণ এলাকাগুলির অন্যান্য কৃষিজাত পণ্য এবং জলে ক্ষতিকর মৌলটি পাওয়া গেলেও নারকেল বা ডাবের জলে তা অনুপস্থিত। নারকেল গাছ বা এর ফল আর্সেনিকের প্রাকৃতিক ফিল্টার হিসেবে কাজ করে। তাই এর জল নিরাপদ তো বটেই, এ নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা করে আর্সেনিক শোধনের সহজ দিকটিও খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন তাঁরা।