বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
দু’টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে এএ প্রাপকের সংখ্যা কমে যাওয়ার আশঙ্কার মধ্যে আশার আলো গণিতে। গত বছর যেখানে সংখ্যাটা ১২ হাজার ৯৫১ ছিল, এ বছর সেটা ১০ হাজার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২ হাজার ৮৩২। এছাড়া প্রথম ভাষা, প্রধানত বাংলা (এ বছর ১৮ হাজার ৪৩৩, গতবছর ছিল ১৬ হাজার ৪৮৯), জীবনবিজ্ঞান (এ বছর ২৮ হাজার ৬৮৪, গত বছর ছিল ২৬ হাজার ৩৭৯), ইতিহাস (এ বছর ১৪ হাজার ৭১৬, গত বছর ছিল ৯ হাজার ২২৩) এবং ভূগোলে (এ বছর ৪৯ হাজার ৯৯৪ জন, গতবছর ছিল ৩১ হাজার ২৯৪ জন) এএ প্রাপকের সংখ্যা বেশ অনেকটাই বেড়েছে।
এ বছর সর্বমোট ৬০ শতাংশ বা তার বেশি নম্বর পেয়েছে ১ লক্ষ ১৮ হাজার ৪১১ জন। মোট পরীক্ষার্থীর তা ১২.৯৭ শতাংশ। গতবারের তুলনায় তা ০.৭০ শতাংশ কম। এএ অর্থাৎ ৯০ থেকে ১০০ শতাংশ (এএ গ্রেড) পেয়েছে ৯ হাজার ৯৬১ জন, যা মোট পরীক্ষার্থীর ১.০৯ শতাংশ। ৮০ থেকে ৮৯ শতাংশ পেয়ে এ প্লাস গ্রেড পেয়েছে ২৪ হাজার ৬৪৩ জন। তা মোট পরীক্ষার্থীর ২.৭০ শতাংশ। ৬০ থেকে ৭৯ শতাংশ (এ গ্রেড) পেয়েছে ৮৩ হাজার ৮০৭ জন পরীক্ষার্থী। সেটা সার্বিক পরীক্ষার্থীর ৯.১৮ শতাংশ।
প্রসঙ্গত, বিভিন্ন স্কুলেই এদিন থেকে একাদশে ভর্তির ফর্ম দেওয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। আজ, শুক্রবার থেকে সরাসরি ভর্তি প্রক্রিয়াও শুরু করে দেবে তারা। স্কুলের পড়ুয়ারা ভর্তির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে। তবে, নম্বরের ফারাক বেশি থাকলে অন্য স্কুলের পড়ুয়ারাও তাদের ছাপিয়ে যেতে পারে। বিশেষ করে নামী স্কুলগুলিতে কম নম্বর পাওয়া ছাত্রছাত্রীদের সমস্যা বেশি। সেখানে অন্য স্কুল থেকে আসা বেশি নম্বর পাওয়া ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়তে পারে তারা।