বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
আগামী ২ মে এবং ৩ মে ভোট প্রচারে এরাজ্যে আসার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। এবার দু’দিনের সফরে এরাজ্যে এসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কলকাতায় রাজভবনে রাত কাটাবেন বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু সমস্যা হল, কলকাতা পুলিসের হাতে ড্রোন হামলা ঠেকানোর জন্য ‘অ্যান্টি ড্রোন ডিটাচমেন্ট’ নেই। তাই কলকাতা পুলিসকে এযাত্রায় এনএসজি’র দ্বারস্থ হতে হচ্ছে।
এখনও পর্যন্ত এদেশে ভিভিআইপি কনভয়ে ড্রোন হামলার তেমন নজির নেই। কিন্তু তাই বলে আগামী দিনে হামলা হবে না তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। সেকথা মাথায় রেখেই এনএসজির দেশের এলিট সুরক্ষা বাহিনীর হাতে ড্রোন হামলার ঠেকানোর ব্যবস্থা রয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কলকাতার এক গোয়েন্দা কর্তা জানাচ্ছেন, প্রধানমন্ত্রীর মতো ভিভিআইপি’র কনভয়ে সুরক্ষার প্রশ্নে ফাঁক ফোকড় রাখার জো নেই। সেকথা মাথায় রেখেই লালবাজার এই ফাঁক পূরণ করতে মরিয়া।
ঘটনাচক্রে, এনএসজিকে ড্রোন হামলা ঠেকানোর সামগ্রী চেয়ে চিঠি লেখার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রাজভবনের নাম জঙ্গি নিশানায় উঠে আসে। জার্মানি থেকে একটি জঙ্গি গোষ্ঠি মেল পাঠিয়ে আইইডি বিস্ফোরণের হুমকি দিয়েছে। স্বাভাবিকভাবে এই মেল কাণ্ডেকর জেরে আর কোনও রকম ঝুঁকি নিতে নারাজ কলকাতা পুলিস।
প্রধানমন্ত্রী কলকাতায় এলে সাধারণত রয়াল ক্যালকাটা টার্ফ ক্লাব হেলিপ্যাডে এবং কলকাতা বিমানবন্দর হয়ে রাজভবন যাতায়াত করে থাকেন। রাজভবনের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর গোট যাত্রাপথে জঙ্গিরা যাতে ড্রোন হামলা চালাতে না পারে সেই ব্যবস্থা করছে লালবাজার।