রাজ্যজুড়ে ঝড়-বৃষ্টি হওয়ার মতো পরিস্থিতি ক্রমশ প্রকট হচ্ছে। শনিবার রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় শক্তিশালী বজ্রমেঘ তৈরি হয়। পাশাপাশি, পশ্চিমাঞ্চলের কোনও কোনও জায়গায় তাপপ্রবাহ পরিস্থিতিও ছিল।
উচ্চ মাধ্যমিকে এ বছর উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে পাশের হার। এর জন্য উচ্চ মাধ্যমিকের ২০২৪ রেগুলেশনের ৯(১) এবং ৯(২) ধারাকেই কৃতিত্ব দিচ্ছেন শিক্ষকরা। ২০০৬ সালের ধারাকেই হুবহু অনুসরণ করা হচ্ছে এক্ষেত্রে।
পরপর চারজন প্রসূতির মৃত্যু হয়েছে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। সূত্রের খবর, এ মাসের গোড়ায় ঘটনাটি ঘটেছে। চারজনের মধ্যে একজন আইভিএফ-এর প্রসূতি ছিলেন।
‘বিরাট সুরক্ষা বলয় নিয়ে লাটসাহেব আসবেন। মিথ্যা কথা বলবেন। ভাঁওতা দেবেন, আর চলে যাবেন। এত বড় ভাঁওতাবাজ প্রধানমন্ত্রী আগে দেখিনি!’ রাজ্যে পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণের ৩৬ ঘণ্টা আগে এই ভাষাতেই নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ শানালেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বাংলায় পঞ্চম দফার ভোটের প্রাক্কালে এবার নির্বাচন কমিশনের কোপে বিজেপি। তৃণমূলের বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক বিজ্ঞাপন দেওয়ার অভিযোগে কমিশন শনিবার বঙ্গ বিজেপির প্রধান হিসেবে সুকান্ত মজুমদারকে শো-কজ করেছে।
বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: কেন্দ্রীয় বাহিনীর নজরদারিতেই দ্বিতীয় দফার ভোট গ্রহণ হবে। দ্বিতীয় দফাতেও প্রতি বুথে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। কমিশনের তরফে জানান হয়েছে, ২৬ এপ্রিল দ্বিতীয় দফার ভোট নিরাপত্তায় মোট ২৭২ কোম্পানি বাহিনী থাকবে। এর মধ্যে দক্ষিণ দিনাজপুরে ৭৩ কোম্পানি, রায়গঞ্জ পুলিস জেলায় থাকবে ৬০ কোম্পানি, ইসলামপুরে ৫১ কোম্পানি, দার্জিলিঙে ৫১ কোম্পানি, শিলিগুড়িতে ২১ কোম্পানি এবং কালিম্পঙে ১৬ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করা হবে। দ্বিতীয় দফার নিরাপত্তা নিয়ে সোমবার বৈঠকে বসেছিল সিইও দপ্তর। সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে সেখানেই।
এদিকে, প্রথম দফায় আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার এবং জলপাইগুড়িতে ভোট মিটে যাওয়ার পরও থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। কমিশন সূত্রের খবর, ভোট-পরবর্তী হিংসা ঠেকাতে ওই তিন কেন্দ্রে দুই কোম্পানি করে মোট ৬ কোম্পানি বাহিনী থাকবে। তার মধ্যে এক কোম্পানি করে থাকবে স্ট্রংরুম পাহারায়। আর অশান্তি ঠেকাতে থাকবে এক কোম্পানি বাহিনী। এছাড়া রাজ্যের চার জেলায় আপাতত কোনও কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকছে না বলেই খবর। আপাতত প্রথম দফার ভোটের আগে পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া ও পুরুলিয়ায় কোনও কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখা হচ্ছে না। এই চার জেলায় যে বাহিনী ছিল, তা সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। কমিশনের যুক্তি, এই জেলাগুলির আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক।
অন্যদিকে, কোচবিহার থেকেই প্রথম দফার ভোটে নজরদারি করবেন বিশেষ পুলিস পর্যবেক্ষক অনিলকুমার শর্মা। মঙ্গলবার বিশেষ পুলিস পর্যবেক্ষক উত্তরবঙ্গে যাচ্ছেন। কোচবিহার থেকেই তিন কেন্দ্রের ভোটে নজরদারি করবেন তিনি।
এদিকে, প্রথম দফায় আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার এবং জলপাইগুড়িতে ভোট মিটে যাওয়ার পরও থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। কমিশন সূত্রের খবর, ভোট-পরবর্তী হিংসা ঠেকাতে ওই তিন কেন্দ্রে দুই কোম্পানি করে মোট ৬ কোম্পানি বাহিনী থাকবে। তার মধ্যে এক কোম্পানি করে থাকবে স্ট্রংরুম পাহারায়। আর অশান্তি ঠেকাতে থাকবে এক কোম্পানি বাহিনী। এছাড়া রাজ্যের চার জেলায় আপাতত কোনও কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকছে না বলেই খবর। আপাতত প্রথম দফার ভোটের আগে পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া ও পুরুলিয়ায় কোনও কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখা হচ্ছে না। এই চার জেলায় যে বাহিনী ছিল, তা সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। কমিশনের যুক্তি, এই জেলাগুলির আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক।
অন্যদিকে, কোচবিহার থেকেই প্রথম দফার ভোটে নজরদারি করবেন বিশেষ পুলিস পর্যবেক্ষক অনিলকুমার শর্মা। মঙ্গলবার বিশেষ পুলিস পর্যবেক্ষক উত্তরবঙ্গে যাচ্ছেন। কোচবিহার থেকেই তিন কেন্দ্রের ভোটে নজরদারি করবেন তিনি।
