বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে ভূমি ও ভূমি-রাজস্ব দপ্তরের এক আধিকারিক জানান, বাম আমল থেকে জেলার ভূমি ও ভূমি-রাজস্ব অফিসগুলি টাকা তোলার অন্যতম ক্ষেত্র হিসেবে পরিচিত ছিল। পরিবর্তনের জমানায় সেই পরিচিত ট্রেন্ড বদল করার জন্য একাধিক পদক্ষেপ করা হয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘদিনের এই কুঅভ্যাস পুরোপুরি বন্ধ করা যায়নি। ওই আমলা আরও বলেন, ২০১১ সালে ক্ষমতায় আসার পরই মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের জমি নীতি তৈরির লক্ষ্যে পরিকল্পনা শুরু করেন। সেই মতো রাজ্যের ল্যান্ড ব্যাঙ্ক তৈরির কাজ শুরু হয়। উপগ্রহ চিত্রের মাধ্যমে গোটা রাজ্যের জমির চরিত্র, অবস্থান সহ একাধিক বিষয়ে সুসংহত বৈজ্ঞানিক তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু হয়। কয়েকবছর লাগাতার পরিশ্রমের পরে তৈরি হয় রাজ্যের জমি নীতি। একই সঙ্গে জেলাওয়াড়ি জমির তথ্যও আমাদের হাতে চলে আসে। শিল্পের প্রয়োজনে জমির যাবতীয় তথ্য রাজ্যের কাছে চলে আসে। তারপরই সাধারণ মানুষের প্রয়োজনে জমির বিবিধ নথির কাজে হাত দেওয়া হয়। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মতো সহজে সেই তথ্য জোগান দিতে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেই মতো জমির তথ্য তৈরি করা হয়েছে। খুব কম সময়ের মধ্যেই এই অ্যাপ জনপ্রিয় হয়েছে বলেও দাবি ওই কর্তার। জমি সংক্রান্ত বিবিধ আইনি জটিলতায় অসংখ্য মানুষ ভোগেন। অনেকে নিজের দাগ, খতিয়ান সহ একাধিক বিষয়ে জানেন না। নয়া অ্যাপ বাজারে চলে আসার ফলে সেই সংক্রান্ত জটিলতা অনেকটাই কাটবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।