বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
এদিন তাঁর বক্তব্যের অধিকাংশ সময় তিনি মুখ্যমন্ত্রীকে তোপ দাগেন। তিনি বলেন, কোথা থেকে টাকা আসে সবই জানি। আর ২৩ তারিখের পর থেকে সব বখাটে ছেলেরা পালিয়ে গিয়েছে। তবে, সাংবিধানিক পদে বসে বাংলা, বিহারি, সাম্প্রদায়িক কথা বলে তিনি বিভাজনের রাজনীতি করছেন। আমরা এর বিরুদ্ধে জনস্বার্থ মামলা করব। নেতৃত্ব ধীরে চলতে বলছে বলে এগোচ্ছি না। না হলে একদিনে চার পাঁচটা পুরসভা আমাদের হাতে চলে আসবে। লাইন দিয়ে আমাদের দলে চলে আসার জন্য বসে আছে। এরমধ্যেই পানপুর কেউটিয়া পঞ্চায়েতও আমাদের দখলে চলে এসেছে।
মুখ্যমন্ত্রী যে মাঠে জনসভা করে গিয়েছিলেন, সেই মাঠেই এদিন বিজেপির পক্ষ থেকে জনসভার আয়োজন করা হয়। মমতার মিটিংয়ে ভালো ভিড় ছিল। এদিনের সভাতেও ভিড় উপচে পড়ে। এদিন মুকুল রায়ও বক্তব্য রাখতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ করেন। এদিনের সভায় বিজেপির জেলা সভানেত্রী ফাল্গুনী পাত্র, স্থানীয় বিধায়ক শুভ্রাংশু রায়, হালিশহরের চেয়ারম্যান অংশুমান রায় সহ একাধিক নেতৃত্ব উপস্থিত ছিল।