বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে রাজ্য বিজেপির অন্যতম সহ-সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, আমরা মুখ্যমন্ত্রীর লেখা বইগুলি খুঁটিয়ে পড়েছি। বাম জমানায় বিরোধী আসনে থাকাকালীন উনি দাবি করেছিলেন, বাংলাকে উপদ্রুত এলাকা ঘোষণা করে সমস্ত বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করা হোক। রাজ্যের সাধারণ মানুষ সেই সময় নিজেদের সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগ করতে পারতেন না বলেও উল্লেখ করা হয়েছে বলে জয়প্রকাশবাবুর দাবি। এই বিজেপি নেতার কথায়, বিষয়গুলি আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে তুলে ধরব। কারণ, সমস্ত বুথকে অতি-স্পর্শকাতর ঘোষণার দাবি জানানোর পর তৃণমূল নেত্রী বিরোধিতা শুরু করেছেন। আমরা তাঁরই লেখা কমিশনের কাছে তুলে ধরে দেখাতে চাইব কয়েক বছর আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও একই দাবিতে সরব হয়েছিলেন। তফাৎ শুধু সেই সময় জ্যোতি বসু-বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যরা মমতার দাবিগুলি ফুৎকারে নস্যাৎ করে দিতেন। আর এখন আরও কঠোরভাবে বিরোধিতা করে পাল্টা রাজনৈতিক কর্মসূচি ঘোষণা করা হচ্ছে। সূত্রের দাবি, সেই সময় স্বচ্ছ-নিরপেক্ষ ভোটের দাবিতে তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বোচ্চ নেতা-নেত্রীদের বক্তব্যের সিডি’ও জোগাড় করা হচ্ছে। যেখানে নির্বাচন কমিশন সম্পর্কেও একাধিক আপত্তিকর মন্তব্য রয়েছে বলে গেরুয়া শিবিরের দাবি। তারা বিষয়টি রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করতে চাইছে। এই কায়দায় রাজ্য প্রশাসনের উপর চাপ সৃষ্টি করে আসন্ন লোকসভা ভোটে আরও সক্রিয় হওয়ায় বার্তা দিতে চাইছেন মুরলীধর সেন লেনের ম্যানেজাররা।