টানা প্রচারের মাঝে বৃহস্পতিবার ভাঙড়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন যাদবপুরের তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ঘোষ। কিন্তু বিশ্রাম নেওয়ার সময় কই! শুক্রবার সকালেই ফের প্রচারে নামলেন তিনি। পাটুলি থেকে জিপে চেপে জনসংযোগ করলেন তৃণমূলের এই যুবনেত্রী।
ডায়মন্ডহারবার কেন্দ্রের অধীন মেটিয়াবুরুজে ২৯ মে সভা করবেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফলে একই মঞ্চে থাকবেন মমতা এবং তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক তথা ডায়মন্ডহারবারের প্রার্থী অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
হুগলির ধনেখালিতে প্রচারে এসে বিজেপি প্রার্থী তথা বিদায়ী সাংসদকে তেড়ে আক্রমণ করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলের কংগ্রেসের ‘নম্বর টু’ এদিন উন্নয়নের প্রশ্নে প্রকাশ্য বিতর্কসভা আয়োজনের চ্যালেঞ্জ ছুড়েছেন এই কেন্দ্রের বিদায়ী সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়কে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গত বিধানসভার প্রচারে এসে বলেছিলেন, এইবার ২০০ পার। কিন্তু বাংলার মানুষ তাঁকেই পগার পার করে দিয়েছেন। আর এবারে উনি আর প্রধানমন্ত্রী থাকবেন না। নরসিমা রাও, গুজরালের মতো উনিও প্রাক্তন হয়ে যাবেন।
জমিতে শুধু ধান গাছ লাগালেই হবে না। ধান তুলতে হবে। প্রার্থীর জয় নিশ্চিত করার জন্য সবাইকে মাটি আঁকড়ে পড়ে থাকতে হবে। শুক্রবার বিকেলে বাগনানে উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী সাজদা আহমেদের সমর্থনে মহামিছিল শেষে দলীয় নেতা-কর্মীদের এই নির্দেশ দেন তৃণমূলের হাওড়া গ্রামীণ জেলার সভাপতি তথা বাগনানের বিধায়ক অরুণাভ সেন।
‘ছেলেটিকে তো বেশ সুন্দর দেখতে, কে রে?’ ট্রেন আসতে একটু দেরি। প্ল্যাটফর্মে থিকথিকে ভিড়। ঘুরে ঘুরে প্রচার করছিলেন যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিএম প্রাথী সৃজন ভট্টাচার্য। তখনই প্রশ্নটা উড়ে এল মহিলাদের জটলা থেকে। এক মহিলা আর একটু কৌতূহলী। তিনি ভেবেছেন শ্যুটিং হচ্ছে বোধহয়।
‘নো রোড, নো ভোট।’ রাস্তা না হলে একটিও ভোট নয়। আগে রাস্তা পরে ভোট। এভাবেই রাস্তার দাবিতে পথে নেমে বিক্ষোভ দেখালেন উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটা ব্লকের রামনগর পঞ্চায়েতের তেঁতুলবেড়িয়া আগারপাড়ার বাসিন্দারা।
হইচই করে নয়, চুপচাপ পজিটিভ ভোটারদের মোটিভেট করতে জোড়া ফুল শিবির ‘বারো ঘর এক উঠোনের’ ভাবনার উপর জোর দিয়েছে এবার। ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রে বজবজ পুরসভা এলাকায় এই কাজ শুরু হয়েছে।
বারাসাতের চাঁপাডালি মোড়ে দেবার চায়ের দোকান। প্রতিদিন সকালে সেখানে রাজনীতি নিয়ে চায়ের কাপে তুফান ওঠে। সেখানে এবার শোনা গেল বারাসতের ভোট নিয়ে নতুন এক চর্চা। তবে শুধু সেখানেই নয়, বারাসতের আনাচেকানাচে কান পাতলে শোনা যাচ্ছে এই জল্পনা।
শ্লীলতাহানিতে অভিযুক্ত রাজ্যপালকে পদত্যাগ করতে হবে। এই দাবিতে তৃণমূল শিক্ষা সেলের ডাকে রাজভবন অভিযান ঘিরে শুক্রবার দুপুরে উত্তাল হল ধর্মতলা এবং বিবাদি এলাকার একটি বড় অংশ।
দেখতে অবিকল একটি ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মতো। দেখেই মনে হবে, একটি ভোট দিয়ে দেখে নি। তবে টিপেটুপে দেখলে দেখা যাবে সেটি নরম। ভেঙে খেলে বোঝা যাবে, প্লাস্টিক-ধাতুর কোনও যন্ত্র মোটেও নয়, এটি একটি সন্দেশ। খেতেও চমৎকার।
বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, বিধাননগর: ২০১৯? নাকি ২০২১? গত লোকসভা নাকি গত বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল? এবারের লোকসভা নির্বাচনে বিধাননগর বিধানসভায় কোন দল লিড পাবে, তা নিয়ে শুরু হয়েছে জোর চর্চা। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বারাসতের তৃণমূল প্রার্থী ডাঃ কাকলি ঘোষ দস্তিদার জয়ী হলেও বিধাননগর বিধানসভায় লিড পেয়েছিল বিজেপি। আবার গত ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে বিধাননগরে জয়ী হয়েছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী সুজিত বসু। তাই এবারের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির লক্ষ্য ২০১৯ সালের লিড। অন্যদিকে তৃণমূল কংগ্রেসের লক্ষ্য ২০২১ সালের জয়। এই বিধানসভায় এখন দু’পক্ষই লক্ষ্য পূরণে মরিয়া।
২০০৯, ২০১৪, ২০১৯। বারাসত লোকসভা কেন্দ্র থেকে পরপর তিনবার জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ ডাঃ কাকলি ঘোষ দস্তিদার। চতুর্থবারের জন্যও তাঁর প্রতি আস্থা রেখেছে দল। তাই এবারও এই কেন্দ্র থেকে তাঁকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল। তিনবারের সাংসদ থাকার সুবাদে হাতের তালুর মতো গোটা এলাকা চেনেন কাকলিদেবী। অন্যদিকে তাঁর বিরুদ্ধে বারাসত কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী স্বপন মজুমদার। স্বপনবাবু বনগাঁ দক্ষিণ বিধানসভার বিজেপির বিধায়ক।
জানা গিয়েছে, গত ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে এক লক্ষ ১০ হাজারের বেশি ভোটে জয়ী হন তৃণমূলের কাকলিদেবী। অথচ বিধাননগর বিধানসভায় ১৮ হাজার ৯১৬ ভোটে পিছিয়ে ছিলেন তিনি। এগিয়ে ছিল বিজেপি। দু’বছর পর ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচন হয়। সে ভোটে এই বিধানসভায় বিজেপিকে হারিয়ে তৃণমূল প্রার্থী সুজিত বসু প্রায় আট হাজার ভোটে লিড পান। পরাজিত হন বিজেপি প্রার্থী। স্বাভাবিকভাবেই তৃণমূল শেষ নির্বাচনের লিডকে আরও বাড়ানোর লক্ষ্য নিয়েছে। আর তা রুখতে লোকসভা ভোট কেন্দ্রের নির্বাচন বলে বিজেপি ২০১৯ এর লিড ধরে রাখার লক্ষ্যে প্রচার করছে। বিজেপির বারাসত লোকসভার কো-কনভেনার অনুপম ঘোষ বলেন, ‘গত বিধানসভায় আমরা বিধাননগরে পরাজিত হলেও ২০১৯ সালের লোকসভায় আমাদের লিড ছিল। আমরা আশাবাদী সেই লিড থাকবে। এবার আরও লিড পাব।’ বিধাননগরের তৃণমূল বিধায়ক এবং রাজ্যের দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু বলেন, ‘২০১৯ সালে বিধাননগরে আমরা লিড না পেলেও ২০২১ সালে বিধাননগরের মানুষ আমাদের সমর্থন করেছেন। আমরা জিতেছি। আমরা সারাবছর মানুষের সঙ্গে, উন্নয়নের সঙ্গে রয়েছি। তাই এবারের লোকসভা নির্বাচনে বিধাননগর থেকে ২০২১ সালের বেশি লিড পাব।’
২০০৯, ২০১৪, ২০১৯। বারাসত লোকসভা কেন্দ্র থেকে পরপর তিনবার জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ ডাঃ কাকলি ঘোষ দস্তিদার। চতুর্থবারের জন্যও তাঁর প্রতি আস্থা রেখেছে দল। তাই এবারও এই কেন্দ্র থেকে তাঁকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল। তিনবারের সাংসদ থাকার সুবাদে হাতের তালুর মতো গোটা এলাকা চেনেন কাকলিদেবী। অন্যদিকে তাঁর বিরুদ্ধে বারাসত কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী স্বপন মজুমদার। স্বপনবাবু বনগাঁ দক্ষিণ বিধানসভার বিজেপির বিধায়ক।
জানা গিয়েছে, গত ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে এক লক্ষ ১০ হাজারের বেশি ভোটে জয়ী হন তৃণমূলের কাকলিদেবী। অথচ বিধাননগর বিধানসভায় ১৮ হাজার ৯১৬ ভোটে পিছিয়ে ছিলেন তিনি। এগিয়ে ছিল বিজেপি। দু’বছর পর ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচন হয়। সে ভোটে এই বিধানসভায় বিজেপিকে হারিয়ে তৃণমূল প্রার্থী সুজিত বসু প্রায় আট হাজার ভোটে লিড পান। পরাজিত হন বিজেপি প্রার্থী। স্বাভাবিকভাবেই তৃণমূল শেষ নির্বাচনের লিডকে আরও বাড়ানোর লক্ষ্য নিয়েছে। আর তা রুখতে লোকসভা ভোট কেন্দ্রের নির্বাচন বলে বিজেপি ২০১৯ এর লিড ধরে রাখার লক্ষ্যে প্রচার করছে। বিজেপির বারাসত লোকসভার কো-কনভেনার অনুপম ঘোষ বলেন, ‘গত বিধানসভায় আমরা বিধাননগরে পরাজিত হলেও ২০১৯ সালের লোকসভায় আমাদের লিড ছিল। আমরা আশাবাদী সেই লিড থাকবে। এবার আরও লিড পাব।’ বিধাননগরের তৃণমূল বিধায়ক এবং রাজ্যের দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু বলেন, ‘২০১৯ সালে বিধাননগরে আমরা লিড না পেলেও ২০২১ সালে বিধাননগরের মানুষ আমাদের সমর্থন করেছেন। আমরা জিতেছি। আমরা সারাবছর মানুষের সঙ্গে, উন্নয়নের সঙ্গে রয়েছি। তাই এবারের লোকসভা নির্বাচনে বিধাননগর থেকে ২০২১ সালের বেশি লিড পাব।’
