বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত এই বিধানসভা এলাকায় কয়েকদিন আগে প্রচারে গিয়েছিলেন সৃজন। সেখানে লালঝাণ্ডার কর্মীরা পাড়ায় পাড়ায় মাইকিং করেন এই দুর্নীতি নিয়ে। প্রার্থী নিজেও এই আর্থিক তছরুপের প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন। বিজেপি প্রার্থীও সেখানে প্রচারে গিয়ে এই দুর্নীতিতে তৃণমূলের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁর সমর্থনে বিভিন্ন পথসভায় লাঙলবেড়িয়া সমবায় দুর্নীতির কথা উঠে এসেছে। অনির্বাণবাবু বলেন, ‘এত বড় দুর্নীতি হল, কিন্তু কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি। গরিব মানুষের লক্ষ লক্ষ টাকা কিছু অসাধু লোক গায়েব করে দিয়েছে। এর বিচার করতে হবে।’
সাধারণ মানুষও এই দুর্নীতি নিয়ে যথেষ্ট ক্ষুব্ধ। কারণ, সেই সমবায় ব্যাঙ্ক এখন বন্ধ। দোষীদের শাস্তি হয়নি বলেই দাবি প্রতারিত উপভোক্তাদের। খোয়া যাওয়া টাকা আদৌ তাঁরা পাবেন কি না, তা নিয়ে এখনও চূড়ান্ত অনিশ্চয়তা রয়েছে। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে এই দুর্নীতির কোনও প্রভাব পড়বে কি না, তা নিয়ে এখন জোর চর্চা শুরু হয়েছে এই পঞ্চায়েত এলাকায়। এ প্রসঙ্গে সোনারপুর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি তৃণমূলের বলাই বারিক বলেন, ‘সিপিএম এবং বিজেপি যে অভিযোগ করছে, তা ঠিক নয়। তৃণমূল কোনওভাবেই এই দুর্নীতি বা আর্থিক তছরুপের সঙ্গে যুক্ত নয়। ওরা না জেনে ভোটের জন্য এসব কথা বলছে। মানুষ যাতে টাকা ফেরত পায়, তার জন্য স্থানীয় পঞ্চায়েত থেকে প্রশাসনকে সাহায্য করা হচ্ছে।’