বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কের আন্দুল শাখায় লোন রিকভারি এজেন্ট হিসেবে কাজ করতেন কৌশিক। স্থানীয় এলাকার বহু মানুষ ওই বেসরকারি ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়েছেন। সময় সময়ে তাঁরা টাকা পরিশোধ করতেন কৌশিকের কাছে। কিন্তু দিনের পর দিন কেটে গেলেও সেই টাকা জমা করার কোনও নথি তাঁরা হাতে পাননি। ফলে শনিবার এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়ায়। বিক্ষোভ দেখান ঋণ গ্রহীতারা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে সাঁকরাইল থানার পুলিস। নির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে আটক করা হয় ওই এজেন্টকে। এক গ্রাহক জানান, অনেক কষ্ট করে ঋণের টাকা শোধ করতে হচ্ছে তাঁকে। অথচ তিনি যখন গোটা ঘটনা জানতে পারেন, তখন মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। তাঁর দাবি, পুলিস তদন্ত করে ওই টাকা উদ্ধার করুক। রবিবার নির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেপ্তার করা হয় কৌশিক পাড়ুইকে। তাঁর বিরুদ্ধে প্রায় ৩৩ লক্ষ টাকা তছরুপের অভিযোগ রয়েছে। এদিন তাঁকে হাওড়া আদালতে হাজির করা হলে বিচারক সাতদিনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দেন। এ প্রসঙ্গে হাওড়া সিটি পুলিসের এক কর্তা বলেন, কৌশিক অনেক গ্রাহকের কাছ থেকে নিয়মিত টাকা তুলতেন বলে অভিযোগ। সেই টাকা নাকি ব্যাঙ্কে জমাই দেওয়া হয়নি। ঘটনাটি আমরা খতিয়ে দেখছি। গ্রাহকদের সঙ্গে কথা বলা হবে। জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে কৌশিককে।