বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
মালার কথায়, ওখানেই মধুছন্দাদি নিয়মিত বসেন। তাই দেখে কথা বলেছি। (কলকাতা পুরসভায়) এত বছর একসঙ্গে কাজ করছি! ব্যক্তিগত সম্পর্কটা অন্যরকম। ওঁর সঙ্গে যাঁরা ছিলেন, তাঁদেরও বলেছি আমাকে ভোট দেওয়ার জন্য। মধুছন্দাও বিষয়টি যথেষ্ট ‘স্পোর্টিংলি’ নেন। তিনি বলেন, ‘স্টেশন রোডে যেখানে বসেছিলাম, সেখানে আমার দু’পাশেই মালা রায়ের দু’টি পোস্টার। ওটা দেখিয়ে বলেছি, দেখছো না, তোমার সামনেই তো বসে রয়েছি।’ এই কথায় হাসির রোল উঠল আশপাশে থাকা সকলের মধ্যেই। সৌজন্য-পর্ব সেরে মালা রওনা দেন বাড়ির পথে।
রবিবার রাসবিহারীর ৮৫ নম্বর ওয়ার্ডে জনসংযোগ করেন মালা। সঙ্গে ছিলেন স্থানীয় কাউন্সিলার তথা বিধায়ক দেবাশিস কুমার। মোতিলাল নেহরু রোড থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাস্তায় চলে তাঁর রোড শো। পরে, মালা যান তাঁর নিজের ওয়ার্ডে। পুরসভার ৮৮ নম্বর ওয়ার্ডে চন্দ্র মণ্ডল লেন থেকে বিভিন্ন এলাকায় জনসংযোগ করেন। নিজের ওয়ার্ড, কার্যত নিজের ‘ঘর’। সেখানে তিনি প্রচারে যাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে উচ্ছ্বাস দেখা গিয়েছে। সারা বছর যিনি পাশে থাকেন, তিনি কেন আবার কষ্ট করে প্রচারে এসেছেন, সেই কথাও বলতে শোনা গিয়েছে এলাকাবাসীর একাংশকে। শুনে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন মালা।