বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে খবর, গোটা জেলা থেকে যেসব অভিযোগ এসেছে, বেশিরভাগই অনুমতি ছাড়া দেওয়াল লিখন বা সরকারি জায়গায় পতাকা লাগানো ইত্যাদি রয়েছে। মারধর, হুমকি, প্রচারে বাধা দেওয়া প্রভৃতি অভিযোগ তুলনায় কম। কমিশনের নির্দেশ ছিল, সি-ভিজিল অ্যাপে যত অভিযোগ জমা পড়বে, ১০০ মিনিটের মধ্যে তার মীমাংসা করা হবে। এক্ষেত্রে জেলায় ৮০ শতাংশের বেশি অভিযোগ নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই নিষ্পত্তি করে ফেলেছেন আধিকারিকরা। অভিযোগের নিরিখে সবার উপরে রয়েছে টালিগঞ্জ বিধানসভা। সোনারপুর উত্তর, সোনারপুর দক্ষিণ ও যাদবপুর বিধানসভা থেকেও ব্যাপক সংখ্যায় নালিশ জমা পড়েছে। জানা গিয়েছে, বাসন্তী এবং ক্যানিং পূর্ব থেকে কয়েকটি গুরুতর অভিযোগ এসেছে। সেখানে মূলত বিজেপি কর্মীদের মারধর, কোথাও হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। অভিযোগ পাওয়া মাত্র ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে প্রশাসন জানিয়েছে।
কয়েকটি বিধানসভা এলাকায় যখন অভিযোগের বন্যা বয়ে গিয়েছে, তখন এমনও কিছু আসন রয়েছে, যেখান থেকে নামমাত্র নালিশ এসেছে। সেই তালিকায় রয়েছে মগরাহাট পূর্ব ও মগরাহাট পশ্চিম। এই দু’টি বিধানসভা আসন থেকে মাত্র একটি করে অভিযোগ জমা পড়েছে। সাগর থেকে এসেছে মাত্র ছ’টি অভিযোগ।