বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
বৃহস্পতিবার শ্যুটআউটের পরে বাঁকড়া ৩ পঞ্চায়েতের সামনে শনিবারও মোতায়েন ছিল র্যাফ। রুট মার্চ করে কেন্দ্রীয় বাহিনী। তবে গোটা পরিস্থিতি নিয়ে ক্ষুব্ধ তৃণমূল কর্মীদের একাংশই। ঘটনার ৪৮ ঘণ্টা পরেও বিধায়কের দেখা না মেলায় প্রশ্ন তুলেছেন তাঁরা। তবে তৃণমূলের অস্বস্তি বাড়িয়েছেন এই ঘটনায় ধৃত তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি ভোলা চক্রবর্তীর স্ত্রী টুম্পা চক্রবর্তীর দাবি। তিনি বলেন, আমার স্বামী বিপদে-আপদে মানুষের পাশে থাকেন। সেই রাতে আমরা সবাই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। আমার স্বামী বাড়িতেই ছিলেন। হঠাৎ বিকট একটি শব্দ পেয়ে বাইরে গিয়ে দেখি, আমাদের টালির বাড়ির সামনের অংশ ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এরপর খেয়াল করি, আমার স্বামী উঠোনে একটি গাছের গোড়ায় অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে রয়েছেন। ওঁর জ্ঞান ফেরানোর চেষ্টা করছিলাম। তখনই পুলিস এসে তাঁকে রীতিমতো টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যায়। সিসি ক্যামেরায় যে তিনজন দুষ্কৃতীকে দেখা গিয়েছে, তাদেরকে পুলিস গ্রেপ্তার করতে পারল না। অথচ আমার স্বামীকে এভাবে বাড়ি থেকে টেনে নিয়ে যাওয়া হল কেন? একই সুরে তৃণমূলের স্থানীয় এক নেতা বলেন, এলাকায় ভোলানাথের নামে জিজ্ঞাসা করলে জানা যাবে, ও অপরাধমূলক কাজে যুক্ত থাকে না। আমার মনে হয় অন্যায়ভাবে ওঁকে ফাঁসানো হচ্ছে।
এদিকে, বিষয়টি নিয়ে ডোমজুড়ের বিধায়ক কল্যাণ ঘোষ বলেন, পুলিস তদন্ত করছে। যারা গুলি চালিয়েছে, তাদের গ্রেপ্তার করলেই ঘটনা পরিষ্কার হয়ে যাবে। আর সঠিক সময়েই আমি এলাকায় যাব। তবে ভোটে এর কোনও প্রভাব পড়বে না।