বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
রোড শোয়ের পর দেবশ্রীদেবী তৃণমূলের মালা রায়কে নিশানা করে বলেন, ‘মানুষ বলে সাংসদকে এই এলাকায় দেখা যায় না। তাঁকে শুধু ৮৮ নম্বর ওয়ার্ডেই দেখা যায়।’ বিকেলের রোড শো থেকে মালাদেবী বলেন, ‘আমাদের আসল প্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উন্নয়নের স্বার্থে তাঁর হাত আরও শক্ত করতে হবে।’ তাঁর শোয়ে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল নেতা দেবাশিস কুমার, বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায় প্রমুখ। বৈশ্বানরবাবু এদিন সন্দেশখালিকাণ্ডে প্রকাশিত হওয়া ভিডিওর প্রসঙ্গ তুলে বিজেপিকে তুলোধনা করেন। শোয়ে ছাত্র-যুবর উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।
অন্যদিকে এই কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী সায়রা শাহ হালিম জনসংযোগের মাঝে নাগরিকপঞ্জি বিরোধী যুক্তমঞ্চের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এই অনুষ্ঠানে কলকাতা উত্তরের কংগ্রেস প্রার্থী প্রদীপ ভট্টাচার্যও উপস্থিত ছিলেন। সায়রা সেখানে বলেন, ‘এই গোটা প্রক্রিয়ায় জন্য সরকারের প্রায় ১৬০০ কোটি টাকা খরচ হচ্ছে। সেই টাকা দিয়ে তো বিদ্যালয়, হাসপাতাল তৈরি হতে পারত।’ এদিন ‘নাগরিক থেকে শরণার্থী’ নামের একটি পুস্তিকা প্রকাশিত হয়। সন্ধ্যায় বেহালায় মুচিপাড়া ও পর্ণশ্রী বাস স্ট্যান্ডে সায়রার সমর্থনে জনসভায় মানিক সরকার, ঐশী ঘোষের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সিপিএমের কলকাতা জেলা কমিটির সম্পাদক কল্লোল মজুমদার, কলকাতা জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য কৌস্তুভ চট্টোপাধ্যায়, রাজ্য কমিটির সদস্য সুদীপ সেনগুপ্ত সহ অন্যান্য নেতৃত্ব।
অন্যদিকে কলকাতা উত্তর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তাপস রায় সকাল থেকে একাধিক কর্মসূচিতে অংশ নেন। সকালে মোকপাড়া মোড় থেকে ‘চায়ে পে চর্চা’ দিয়ে প্রচার শুরু করেন। এরপর মানিকতলা ও শ্যামপুকুরে জনসংযোগ করেন। বিকেলের যান পোস্তা গণেশ মন্দিরে। তারপর হাতিবাগানে যুবকদের সঙ্গে আড্ডায় মাতেন। এর মাঝে কাঁকুরগাছিতেও প্রচারও করেন।