বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
বিজেপি প্রার্থীরা এদিন মিছিল করে মনোনয়ন পত্র জমা দিতে যাচ্ছিলেন জেলাশাসকের অফিসে। পুলিস ঘড়ি মোড়ের কাছে ওই মিছিলকে রুখে দেয়। এ নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে বচসা হয়। এরপর বিজেপি কর্মীরা রাস্তাতেই বিক্ষোভ-অবস্থান শুরু করে। শেষমেশ চন্দননগর কমিশনারেটের পদস্থ কর্তারা এসে পরিস্থিতি সামাল দেন। দ্রুত বিজেপির অবস্থান তুলে দেন পুলিসের আধিকারিকরা।
স্থানীয় ও পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় একই সময়ে বামজোট এবং বিজেপির মিছিল ঘড়ি মোড়ে এসে পৌঁছয়। সেই সময় কোন দল আগে যাবে, তা নিয়ে বিবাদ শুরু হয়। দ্রুত তা বচসা থেকে হাতাহাতিতে পৌঁছে যায়। তখনই পুলিস হস্তক্ষেপ করে। এ নিয়ে বিজেপির জেলার সাধারণ সম্পাদক সুরেশ সাউ বলেন, একজন মদ্যপ বামকর্মী রামলালাকে নিয়ে কুকথা বলেছিল। তাতেই আমাদের কর্মীরা প্রতিবাদ করে। সেই সময় বাম-কংগ্রেস কর্মীরা তাঁদের উপরে চড়াও হয়। তৃণমূলকে সাহায্য করতেই বামেরা বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা করে। যদিও চুঁচুড়ার সিপিএম নেতা তথা হুগলি লোকসভা আসনের প্রার্থী মনোদীপ ঘোষ বলেন, সকলের জন্য মিছিলের সময় নির্ধারিত ছিল। বিজেপির মিছিল সেই সময় অতিক্রম করে ঘড়ি মোড়ে আসে। তখন আমাদের মিছিল যাওয়ার সময় ছিল। তাতেই সমস্যা তৈরি হয়। বিজেপি নেতারা মূল বিষয়কে এড়িয়ে ভিত্তিহীন অভিযোগ করছেন।