ঋতু বদলের সময় সর্দি-কাশি, জ্বর হওয়াটা স্বাভাবিক। কারণ আবহাওয়ার পরিবর্তনে শারীরবৃত্তীয় কার্যকলাপে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। যার ফলে শরীরের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কিছুটা নড়বড়ে হয়ে যায়। পুজো মিটতেই এখন প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই এইধরনের সিজনাল ফ্লু-এর সমস্যা দেখা দিচ্ছে।
পরামর্শে সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ জ্যোতির্ময় পাল।
ভাইরাল জ্বরের সময় শুধুই নয়, প্রতিটি জ্বরের সময়ই আমাদের শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। আয়ুর্বেদে বেশ কিছু সমাধান রয়েছে যা প্রাকৃতিকভাবে জ্বর নিয়ন্ত্রণে রাখতে ও শরীরকে দ্রুত সুস্থ করতে সাহায্য করে যে জিনিস গুলি আমাদের হাতের সামনেই রয়েছে এই বিষয়েই আমার আজকের অবতারণা।
সুন্দর পরিপাটি ঘর দেখলে কার না ভালো লাগে? কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন, কেন এমনটা হয়? আসলে যে কোনও সাজানো– গোছানো জিনিস মনকে প্রশান্ত রাখতে সাহায্য করে।
গত কয়েক দশক ধরে মডার্ন মেডিসিনের অন্যতম বিকল্প হয়ে উঠছে হোমিওপ্যাথি। গবেষণা ও উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী হয়ে উঠছেন বহু তরুণ চিকিৎসক। সেকথা মাথায় রেখেই ডাঃ অঞ্জলি চ্যাটার্জি রিজিওনাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট ফর হোমিওপ্যাথিতে তৈরি হল কেমিস্ট্রি, ফার্মাকোলজি ও হিস্টোপ্যাথোলজির গবেষণাগার।
সামাজিক মাধ্যমে ট্রোল সংস্কৃতি নতুন নয়। তবে আজও তাকে সামলাতে পারেন না অনেকেই। ট্রোলের নানা ক্ষতিকর প্রভাব ও তার সঙ্গে যুঝতে পারার নিয়ম শেখাচ্ছেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ দেবাঞ্জন পান।
মোটামুটি তিনদিন অনশন করে অনেকে থাকতে পারেন। তবে এই সময়ের পরেই শরীরে নানা নেতিবাচক প্রভাব পড়তে থাকে।প্রথম ২-৩ দিনে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা কমে যায়। পেশির জোর কমতে থাকে। শরীরে কোনও ক্ষত তৈরি হলে সারতে চায় না।
শুঁটকি মাছ। নাম শুনলেই নাক সিটকোন অনেকে। পাড়ায় কোনও বাড়িতে শুঁটকি মাছ রান্না হলে আশেপাশের বাড়িতেও সেই ঘ্রাণ ছড়িয়ে যায়। এই মাছের প্রিপারেশন বাঙালদের মধ্যে বেশি প্রিয় হলেও বাঙাল-ঘটি সবার কাছেই দিন দিন এই মাছের ডিশের জনপ্রিয়তা বাড়ছে।
প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
আলোর উৎসব কালীপুজো ও দীপাবলি। ঘরে ঘরে জ্বলে প্রদীপ। অনেক আবার বাজিও পোড়ান। শব্দবাজি ও আতসবাজি, উভয়েরই যদিও নেতিবাচক দিক রয়েছে। বাজি ফাটাতে গিয়ে আগুনে পুড়ে যাওয়ার ঘটনা প্রায়ই ঘটতে দেখা যায়। এমন ঘটনায় তাৎক্ষণিক চিকিৎসার প্রয়োজন। না হলে থাকে প্রাণহানির আশঙ্কা। এছাড়া শব্দের কারণে হার্টের সমস্যাও দেখা যেতে পারে। বি.পি. পোদ্দার হাসপাতালের গ্রুপ অ্যাডভাইজার সুপ্রিয় চক্রবর্তী জানিয়েছেন, ‘যে কোনও বাজি ব্যবহারের সময় শিশুদের সঙ্গে অবশ্যই বড়রা উপস্থিত থাকুন। প্রাপ্তবয়স্করাও সতর্কতা অবলম্বন করুন। তবে বিপদের কথা মাথায় রেখেই সবসময় খোলা থাকছে হাসপাতালের জরুরি বিভাগ।’
