প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
ফুলের দামও ছিল বেশ চড়া। আট‑দশটি জবার কুঁড়ির মালা ২০‑২৫ টাকা। প্রতি পিস পদ্ম বিক্রি হয় ৩৫‑৪০ টাকায়। বড় রজনীগন্ধার মালা অন্তত ২০০‑২৫০ টাকা। গাঁদা ও রজনীগন্ধার মালার দাম ১০‑১৫ টাকা। বড় গাঁদার মালার দাম গিয়েছে ৩৫‑৪০ টাকা। কুচোফুলও ২০‑২৫ টাকার নীচে মেলেনি। বেলপাতার বান্ডিল বিক্রি হয়েছে ৫০‑৬০ টাকায়।
সব্জির দাম ছিল ছ্যাঁকা লাগার মতোই। প্রতিটি ফুলকপির দাম ৪০‑৫০ টাকা। বেগুন ১০০‑১২০ টাকা কেজি। পটোল ৫০‑৬০ টাকা। কুমড়ো ৩০ টাকা কেজি। টোম্যাটো ৮০‑১০০ টাকা। ঝিঙে ৫০‑৬০ টাকা। ঢ্যাঁড়শ ৫০‑৬০ টাকা। ৮‑১০ টাকা ছিল কাঁচকলার পিস। বাঁধাকপি ৫০‑৬০ টাকা কেজি।
শ্যামবাজারে ক্রেতা শ্যামল দাস বলেন, ‘এবার আমাদের বাড়ির পুজো ২৭ বছরে পড়ল। প্রতিটি জিনিসের দাম বেশি থাকায় পাঁচরকম ফল এবং খিচুড়ি ভোগের জন্য অল্পস্বল্প সব্জি কিনে বাড়ি ফিরছি।’
শোভাবাজার স্ট্রিটের বাসিন্দা গৃহবধূ সঞ্জনা দাশগুপ্ত বলেন, ‘প্রতিবছরই পাড়ায় ফল‑ফুল‑শাড়ি দিয়ে মাকে পুজো দিই। কিন্তু এবার দামের কারণে সবকিছুই অল্প করে কিনেছি। জবার মালার বদলে তিনটি জবার কুঁড়ি এবং একটি গাঁদার মালা নিবেদন করব মাকে।’