মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
যাঁরা নিয়মিত ফাস্ট ফুড ও চাইনিজ ফুড খান, তাঁদের অনেকেই ইতিমধ্যে চাইনিজ খাবারের সঙ্গে চিকেন খাওয়াও ছেড়ে দিয়েছেন! একটা বিরাট সংখ্যক মানুষের ধারণা, চাইনিজ ফুডের বিভিন্ন ধরনের স্যস, চাউমিন থেকে না করোনা সংক্রমণ হয়! আবার বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে, মাংস থেকেই এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছিল। এদিকে আমাদের দেশের রেস্তরাঁয় যেসব চাইনিজ ডিশ বিক্রি হয়, সেগুলির প্রায় সবগুলিতেই চিকেন থাকে! এই কারণেই স্যস, চাউমিনের পাশাপাশি চিকেনের প্রতিও ভীতি তৈরি হচ্ছে সাধারণ মানুষের মনে। অথচ ওয়ার্ল্ড হেল্থ অর্গ্যানাইজেশন এবং সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন প্রোগ্রাম-এর ওয়েবসাইট থেকে জানা যাচ্ছে, করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার কারণগুলির ঝুঁকির তালিকায় চাইনিজ খাবার খাওয়া পড়ে না।
ভয়টা অন্য জায়গায়। আমাদের দেশের মানুষ প্রায় প্রতিদিনই রেস্তরাঁর খাবার খাওয়ার রেওয়াজ করে ফেলেছেন। রোজ রোজ রেস্তরাঁর খাবার খাওয়ার অভ্যেস তৈরি করতে পারে গুরুতর শারীরিক সমস্যা। কারণ রেস্তরাঁর খাবারে ব্যবহার করা হয় আজিনামোটো বা ‘মনো সোডিয়াম গ্লুটামেট’। মাত্রাতিরিক্ত আজিনামোটো ডেকে আনতে পারে বিভিন্ন ধরনের স্নায়ুর সমস্যা এবং বৃহদন্ত্র, ক্ষুদ্রান্ত্রের ক্যান্সার! অতএব রেস্তরাঁয় খাবার অর্ডার দেওয়ার আগে আজিনামোটো দিতে নিষেধ করে দিন।