Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

বিপ্লবীর বউ 

দিন কয়েক পরেই ভারতের স্বাধীনতা দিবস। আসমান-জমিন ঢাকা পড়বে জাতীয়তাবাদী স্লোগান, গান ও কবিতায়। শহিদবরণ ও শহিদস্মরণে কাটবে একটা গোটা দিন। উদযাপিত হবে ব্রিটিশমুক্তির ইতিহাস। কিন্তু সেই ইতিহাসে শহিদদের বউদের কথাও আমরা রাখব তো? আজ তেমনই এক তরুণীর কথা।

বিয়ের রাত। পুরোহিত বরকে প্রস্তুত করে বিবাহবাসরে নিয়ে আসতে বলেছেন। কনেপক্ষের লোকজন বরকে নিয়েও এসেছেন বিবাহবাসরে। চলছে বিয়ের মন্ত্র পড়া। হঠাৎই বরের হাতে একটা চিরকুট গুঁজে দিল একজন। বধূবেশে পুষ্পকুন্তলা আড়চোখে দেখছেন স্বামীর মুখ। ছেলেটি মুর্শিদাবাদের কৃষ্ণনাথ কলেজ থেকে বিএ পরীক্ষা দিয়ে দেশে ফিরেছেন। একটি স্কুলে পড়াতে ঢুকেছেন। কিন্তু উচ্চশিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ তাঁর ছিল না। বিএ পাশ করার আগেই পড়াশোনা প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। তখন পরিস্থিতি সামলাতে এগিয়ে এসেছিলেন নোয়াপাড়ার বাসিন্দা পুষ্পকুন্তলার বাবা। ছেলেটির উচ্চশিক্ষার যাবতীয় খরচ স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে বহন করার ভার নিয়েছিলেন তিনি। শুধু শর্ত একটিই। নিজের মেয়ে পুষ্পর সঙ্গে ছেলেটির বিয়ে দিতে হবে। শিক্ষিত সজ্জন ছেলেটিকে দেখে নিজের জামাই করার ইচ্ছে জেগেছিল তাঁর। পাত্রপক্ষও এককথায় রাজি। তাই পাশ করে গ্রামে ফেরার অল্প কিছুদিনের মধ্যেই আত্মীয়রা পুষ্পকুন্তলার সঙ্গে ছেলেটির বিয়ের সমস্ত আয়োজন করে ফেললেন। ততদিনে স্কুলে পড়ানোর সুবাদে পাড়ার সকলে ছেলেটিকে ‘মাস্টারদা’ বলে ডাকে। 
আজ সেই বিয়েরই রাত। বরবেশে সূর্যর কপালে তখন চিন্তার ভাঁজ। দিনকয়েক আগে এই ভয়টাই পেয়েছিলেন। আলাদা করে দেখা করেছিলেন ভাবী শ্বশুরের সঙ্গে। নিজের অবস্থান জানালেও শ্বশুরমশাই জানতেন মেয়ের মনের কথা। পুষ্প যে মানসিকভাবে প্রস্তুত সূর্যকেই বিয়ে করতে। তাই বিয়ে ভাঙলেন না। কৃতজ্ঞতাবশত এই বিয়েতে রাজি না হয়ে আর উপায়ও ছিল না সূর্যর। চিরকুটটা হাতে নিয়েই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়লেন মাস্টারদা। দলের উচ্চমহল থেকে ‘অর্ডার’ এসেছে। দিনকয়েকের মধ্যে ডাক আসবে। তৈরি থাকতে নির্দেশ দেওয়া আছে সেই চিরকুটে। দু’দিন পরে এল সেই মহার্ঘ নির্দেশ। ফুলশয্যার রাত। মাস্টারদার জন্য অপেক্ষায় পুষ্পকুন্তলা। সেইদিনই দলের গুরুতর কাজে ডাক পড়েছে তাঁর। নির্জন কক্ষে স্ত্রী পুষ্পর কাছে গেলেন মাস্টারদা। বললেন, ‘তোমার কাছে আমার অপরাধের সীমা নেই। তুমি আমার অগ্নিসাক্ষী করা স্ত্রী। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তুমি আমার স্ত্রীই থাকবে। কিন্তু দলের গুরুত্বপূর্ণ কাজে আমার ডাক এসেছে। তোমার কাছ থেকে আমাকে বিদায় নিতে হবে।’ স্ত্রী পুষ্প ততদিনে জেনে গিয়েছেন তাঁর মনের মানুষটি শুধুই আর স্কুলে পড়ানোয় আটকে নেই। ছলছলে চোখে নববধূ জানতে চাইলেন একটিমাত্র কথা। ‘চিঠি পাব তো?’
আজীবন সেই কথা রেখেছিলেন মাস্টারদা। স্ত্রীর আত্মত্যাগ তিনি মিথ্যে হতে দেননি। দেশের যে প্রান্তেই থাকুন না কেন, খুব সন্তর্পণে একটি চিঠি ঠিকই পৌঁছে যেত নোয়াপাড়ার বাড়িতে। ভবিষ্যৎ জীবনের স্বপ্ন ও দেশের স্বাধীনতা সেখানে মিলেমিশে লুটোপুটি খেত। চিঠি শুরু হতো, ‘স্নেহের পুষ্প’ দিয়ে।  আর শেষ হতো, ‘তোমারই সূর্য’ লিখে।
সাল ১৯৩১। বাংলার দৈনিকে একটি খবরের দিকে চোখ গেল পুষ্পর। খবর নয়, বলা ভালো একটা ঘোষণা। ব্রিটিশ সরকার একটি আবেদন করেছে। যার শিরোনাম: ‘সূর্য সেনকে ধরিয়া দিতে পারিলে দশ হাজার টাকার পুরস্কার।’ পরে বিস্তারিত লেখা, ১৯৩০ সালের এপ্রিল মাসে যে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন হয়, সেই দলের বিপ্লবী দলের নেতা সূর্য সেনকে যে ধরে দিতে পারবে, বা তাঁর খবর এনে দিতে পারবে তাকে দশ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। ছ্যাঁত করে উঠল পুষ্পর মন। স্বামীর চিন্তায় প্রহর গুনতে গুনতে অপেক্ষা শুরু করলেন তিনি। তখনও চিঠি আসে গোপনে। পাল্টা চিঠি দিয়ে খবর জানার চেষ্টাও করেন। কিন্তু নিজের খবর দেওয়ার চেয়ে পুষ্পর খবর নিতেই মাস্টারদা অধিক উৎসাহী। শুধু চিন্তা করতে বারণ করেন স্নেহের পুষ্পকে। 
আজীবন মাস্টারদার জন্য অপেক্ষা করেছেন পুষ্পকুন্তলা। চিন্তাও করেছেন। দেখাও হয়েছিল ওঁদের। দিনটা ১৯৩৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি। জেলে খবর গিয়েছে স্ত্রী পুষ্প শেষশয্যায়। নিউমোনিয়ায় ভুগে ও স্বামীর জন্য অপেক্ষা করতে করতে মৃত্যুর কাছাকাছি পৌঁছে যাচ্ছে পুষ্প। অস্ত্রাগার লুণ্ঠনের মামলায় জেলে অত্যাচারিত হতে হতে মৃত্যুর প্রহর গুনছিলেন মাস্টারদা সূর্য সেন। স্ত্রীর অসুস্থতার কারণে কয়েক ঘণ্টার জন্য প্যারোলে মুক্তি পেয়ে এলেন স্ত্রীর কাছে, তাঁকে দেখতে। বাড়ি থেকে সূর্য যখন আর কয়েক মিটার দূরে, তখনই শেষ শ্বাস ত্যাগ করলেন পুষ্প। মাস্টারদা সূর্য সেনের সঙ্গে তাঁর স্ত্রীর দেখা হল ঠিকই, তবে তখন একজন মৃতপ্রায় ও অন্যজন মৃত!
দেশের জন্য মাস্টারদার আত্মত্যাগ, পালিয়ে বেড়ানো, বিপ্লবস্পন্দিত স্পর্ধাকে ভারত ভোলেনি। কিন্তু গৈরালা গ্রাম থেকে যখন নেত্র সেনের বিশ্বাসঘাতকতার ফসল হিসেবে গোরা পুলিশের হাতে ধরা পড়ছেন তিনি, তাঁর মনেও কি একটিবারের জন্য ভেসে ওঠেনি পুষ্পর মুখ!
বোধহয় উঠেছিল। বোঝা গেল স্ত্রীর মৃত্যুর প্রায় দু’বছর পর। ১৯৩৪-এ যখন তাঁর সব নখ-দাঁত উপড়ে ফেলেছে ইংরেজ, সারা গায়ে সিগারেটের ছ্যাঁকা, সেই অর্ধমৃত দেহেই দৃপ্ত ও জেদি সূর্য উঠলেন ফাঁসির মঞ্চে। ফাঁসিকাঠে ওঠার আগের দিন ইংরেজ পুলিশকে বলে গেলেন, ‘এই দেশ একদিন স্বাধীন হবেই। আমার স্ত্রী পুষ্পর আত্মত্যাগ মিথ্যে হতে পারে না।’
মাস্টারদাদের জন্য ভারতজননী এখনও চোখের জল ফেলে। বিপ্লবস্পন্দিত বুকের তরতাজা যুবকদের নাম নতমুখে গর্জে ওঠে বড় বড় মঞ্চে। শুধু সব মঞ্চের অন্তরালে থেকে যায় পুষ্পদের ত্যাগ, কান্না ও আমৃত্যু অপেক্ষা। যে অপেক্ষার সীমা নেই। যে অ-দেখায় সম্ভাবনা ও শঙ্কা লেত্তির মতো দোল খায় হাতে। স্বামীর সোহাগ পুষ্পদের কাছে ফিরে ফিরে আসে অনিশ্চয় মৃত্যুর ঠিকানা লেখা খামে। সেই খাম হাতে আজও হয়তো অপেক্ষায় আছে পুষ্প। তার সূর্যোদয়ের জন্য।  
মনীষা মুখোপাধ্যায় 
 
10th  August, 2024
পিঠে ছাড়া শীতে কিছু পেটে সয় না

শীত মানেই তো পিঠেপুলির ধুম। পিঠেপুলি ছাড়া শীত ঠিক জমে না। শীত মানেই হাজার খাবার কিন্তু নলেন গুড়ের সঙ্গে পিঠে পরম উপাদেয়। দুধ পিঠে, আশকে পিঠে, সরুচাকলি, নারকেল বা তিলের পুর ভরা নাক পিঠে (গড়গড়্যা) গণ্ডা গণ্ডা খেলেও পেটের সমস্যা হয় না। বিশদ

11th  January, 2025
মানহানির মামলা কখন?

মানহানির মামলা হলে তার ফলাফল কী হতে পারে? আলোচনা করলেন আলিপুর পুলিস ও জাজেস কোর্ট, কাকদ্বীপ কোর্টের আইনজীবী ঋজু চক্রবর্তী। বিশদ

11th  January, 2025
শাড়ি পরে হিপহপ

কর্ণাটকের কন্যা অশ্বিনী হিরামঠ বরাবরই স্বভাবে একটু গেছো। ছোটবেলায় বোন বিজয়লক্ষ্মী আর তাঁর প্রিয় খেলাই ছিল আলমারি বেয়ে উঠে সবচেয়ে উঁচু তাকে গুছিয়ে রাখা দামি শাড়ি পেড়ে তা পরা। সাবেকি সাজে নিজেদের সাজাতে খুবই ভালোবাসতেন অশ্বিনী আর বিজয়লক্ষ্মী দু’জনেই। বিশদ

11th  January, 2025
বিশুদ্ধ বাতাসে বড় হচ্ছে ‘পুনশ্চ’ 

অরিত্রা সেনগুপ্তের জন্ম ঝাড়গ্রামে। বড় হওয়া অবশ্য কলকাতায়। বাবা-মা দু’জনেই স্কুল টিচার। একসময় গ্রুপ থিয়েটার করেছেন। রবি ওঝার সহকারি হিসেবেও কাজ করার সুযোগ পান। কীভাবে ‘পুনশ্চ’র কথা মাথায় এল? শোনালেন সে কাহিনি। বিশদ

11th  January, 2025
‘চেপে বসুন’ দিয়ে শুরু, গড়াল হাতাহাতিতে

বিতর্কিত ঘটনা যেন পিছু ছাড়ছে না দিল্লি মেট্রোর। দিন কয়েক আগে মেট্রোয় প্রকাশ্যে চুম্বনকাণ্ডে এই মেট্রোর নাম জড়িয়েছিল। নেটিজেনরা সেই বিতর্কে দু’ভাগে বিভক্ত হয়ে গিয়েছিলেন। ফের অফিস টাইমে দিল্লি মেট্রো খবরের শিরোনামে। তবে এবার আর ভাব-ভালোবাসার বিষয় নয়। বিশদ

11th  January, 2025
দশ কাজে জেরবার দশভুজা

এখন মাল্টিটাস্কিং-এর যুগ। সব নিখুঁতভাবে করতে হবে। কিন্তু এত চাপ সামলাবেন কীভাবে? বিশদ

04th  January, 2025
বাঁধা গতের বাইরে চাকরির সুযোগ: ডিজিটাল মার্কেটিং

চলতি বিষয় না পড়লে চাকরি বা আয়ের সুযোগ কেমন? তা নিয়েই চলছে এই বিভাগ। মতামত জানালেন বিশেষজ্ঞরা।  বিশদ

04th  January, 2025
পাঁচমারিতে সম্পূর্ণ মহিলাচালিত হোটেল

একটু অলস ছুটি কাটাতে চাইলে মধ্যপ্রদেশের পাঁচমারি হতেই পরে আপনার আদর্শ ঠিকানা। এখানে পাহাড়, প্রকৃতি, ভিউ পয়েন্ট সবই পাবেন। আবহাওয়া এখানে সারা বছরই ভালো থাকে। ফলে শীত বা গ্রীষ্ম, সব ছুটিতেই বেড়ানোর জন্য অনবদ্য পাঁচমারি। বিশদ

04th  January, 2025
সোলো ট্রাভেলারদের পাল্লা ভারী

বন্ধু নাকি পরিবার, কাদের সঙ্গে বেড়াতে যেতে পছন্দ করেন আপনি? যে দলেই আপনার ভোট পড়ুক না কেন, ২০২৫-এ মহিলাদের মধ্যে সোলো ট্রাভেলারদের দিকেই পাল্লা ভারী। সম্প্রতি বিশ্বজুড়ে ট্যুরিজম মার্কেটের একটি গবেষণা থেকে এমন তথ্যই উঠে আসছে। বিশদ

04th  January, 2025
নববর্ষে শপথ নেওয়া হয় ভাঙার জন্যই

আর মাত্র কয়েকটা দিন পরেই আবার নতুন একটা বছর শুরু হতে চলেছে। প্রতিবারই নববর্ষের আগমন উপলক্ষ্যে সকলের হৃদয়ে নানা আশা, উদ্দীপনা। বছরের বাকি দিনগুলোর থেকে প্রত্যক্ষ পার্থক্য না থাকা সত্ত্বেও নিজেদের মনের অনুভূতিকে গুরুত্ব দিয়ে নিজেদের উন্নত জীবনযাত্রার স্বার্থে নানা শপথ গ্রহণ করি। বিশদ

28th  December, 2024
জগদ্বন্ধুর রেজোলিউশন 

উফ!’ ঘুমের মধ্যে কঁকিয়ে উঠল হেড অফিসের বড়বাবু জগদ্বন্ধু। সেই চিৎকারে ঘুম ভেঙে গেল গীতার। ‘আ মোলো যাঃ! এই বয়সে ঘুমের মধ্যে কী এমন স্বপ্ন দেখলে যে কঁকিয়ে উঠছ?’  বিশদ

28th  December, 2024
বাংলার প্রাণখোলা আন্তরিকতায় মুগ্ধ ক্যাথি

মাস চারেক আগে কলকাতার মার্কিন কনসাল জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন ক্যাথি জাইলস-ডিয়াজ। পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, সিকিম সহ উত্তর-পূর্বের সাত রাজ্যের ভার তাঁর কাঁধে। একান্ত আলাপচারিতা ‘বর্তমান’-এর সঙ্গে।
বিশদ

28th  December, 2024
ঐতিহ্যের আদিবাসী উৎসব আয়োজনে টিএসএফ

দেশের প্রান্তিক ও প্রাচীন জনগোষ্ঠীকে এক ছাতার নীচে এনে তাদের উন্নয়নের পথ আরও প্রশস্ত করাই লক্ষ্য টাটা স্টিল ফাউন্ডেশন-এর। গত নভেম্বরে পাঁচ দিন ব্যাপী ছিল তারই উদযাপন।
বিশদ

21st  December, 2024
বাঁধা গতের বাইরে চাকরির সুযোগ, ট্রাভেল কনসালট্যান্ট

চলতি বিষয় না পড়লে চাকরি বা আয়ের সুযোগ কেমন? তা নিয়েই চলছে এই বিভাগ। মতামত জানালেন বিশেষজ্ঞেরা।  বিশদ

14th  December, 2024
একনজরে
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অবশেষে পার্থ চট্টোপাধ্যায়, অর্পিতা মুখোপাধ্যায়দের বিরুদ্ধে বিচার পর্ব শুরু হল। মঙ্গলবার কড়া নিরাপত্তায় কলকাতার বিচার ভবনের বিশেষ আদালতে রুদ্ধদ্বার কক্ষে দীর্ঘসময় ধরে ওই শুনানি চলে। ...

শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর থেকেই ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে উত্তেজনার পারদ চড়ছে। সম্প্রতি খোলা সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া নিয়েও সংঘাত সামনে এসেছে। তার মধ্যেই ভারত থেকে ১ লক্ষ ৩০ হাজার মেট্রিক টন ডিজেল আমদানির সিদ্ধান্ত নিল বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি)। ...

মঙ্গলবার দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমণ্ডি ব্লকের পেত্নীদিঘি এলাকায় ১৪ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নিকাশিনালার কাজের সূচনা হল। এদিন কুশমণ্ডি মালিগাঁও গ্রাম পঞ্চায়েতের জনপ্রতিনিধি, জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি অম্বরীষ সরকার, সদস্য মৃণাল সরকার এই উন্নয়নমূলক কাজের সূচনা করেন। ...

রাজধানীর আসন্ন নির্বাচন বিজেপি-কংগ্রেসের গোপন আঁতাত প্রকাশ্যে নিয়ে আসবে। মঙ্গলবার এই ভাষাতেই হাত শিবিরকে কটাক্ষ করলেন আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। সোমবার দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে সরব হন রাহুল গান্ধী। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন।  অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

ভারতীয় সেনা দিবস
৩৭: রোমের রাজা নিরো জন্মগ্রহণ করেন
১৫৫৯: ইংল্যান্ডের রানি হলেন প্রথম এলিজাবেথ
১৭৫৯: লন্ডনে মানুষের ইতিহাস ও সংস্কৃতির জাদুঘর ব্রিটিশ মিউজিয়ামের উদ্বোধন হয়, এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৭৫৩ সালে
১৭৮৪: কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হল এশিয়াটিক সোসাইটি অব বেঙ্গল
১৮৩২: আইফেল টাওয়ারের স্থপতি গুস্তাভ আইফেল জন্মগ্রহণ করেন
১৮৭৩: বাংলার দ্বিতীয় সাধারণ রঙ্গালয় ওরিয়েন্টাল থিয়েটারের উদ্বোধন
১৮৭৫: ভারতীয় মৌসুম বিজ্ঞান বিভাগ সংক্ষেপে আইএমডি প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৮৭৫: কলকাতায় দ্য স্টেটসম্যান ইংরাজী দৈনিক পত্রিকা সংযুক্তরূপে প্রকাশ শুরু
১৮৭৮: লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নারীরা প্রথম ডিগ্রি লাভের সুযোগ পান
১৯৩৪: ভারতের বিহারে ভয়াবহ ভূমিকম্পে ২০ হাজার মানুষের প্রাণহানি হয়
১৯৩৮: ফুটবলার চুনী গোস্বামীর জন্ম
১৯৫৬: বিএসপি নেত্রী মায়াবতীর জন্ম
২০০১: অনলাইনভিত্তিক বহুভাষার মুক্ত বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়া যাত্রা শুরু
২০০৯: দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারজয়ী চলচ্চিত্র পরিচালক তপন সিনহার মৃত্যু
 ২০১৮: শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্তের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৮৩ টাকা ৮৭.৫৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.০৫ টাকা ১০৭.৭৪ টাকা
ইউরো ৮৭.৩০ টাকা ৯০.৬৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৮,৩০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৮,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৪,৮০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১ মাঘ, ১৪৩১, বুধবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২৫। দ্বিতীয়া ৫২/৩৩ রাত্রি ৩/২৪। পুষ্যা নক্ষত্র ১০/১৩, দিবা ১০/২৮। সূর্যোদয় ৬/২৩/৮, সূর্যাস্ত ৫/৮/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৯/৫৮ গতে ১১/২৪ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৪/২৬ মধ্যে। রাত্রি ৬/৩ গতে ৮/৪১ মধ্যে পুনঃ ১/৫৮ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৩৪ গতে ৩/০ মধ্যে। রাত্রি ৮/৪১ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৯/৪ গতে ১০/২৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৫ গতে ১/৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৩/৪ গতে ৪/৪৪ মধ্যে। 
১ মাঘ, ১৪৩১, বুধবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২৫। দ্বিতীয়া রাত্রি ৩/৫২। পুষ্যা নক্ষত্র দিবা ১১/১৯। সূর্যোদয় ৬/২৬, সূর্যাস্ত ৫/৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৭ মধ্যে ও ১০/০ গতে ১১/২৯ মধ্যে ও ৩/১০ গতে ৪/৩৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/১৫ গতে ৮/৫০ মধ্যে ও ২/০ গতে ৬/২৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/১০ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৫০ গতে ১০/৩৩ মধ্যে। কালবেলা ৯/৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে ও ১১/৪৭ গতে ১/৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৩/৬ গতে ৪/৪৬ মধ্যে।   
১৪ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
দিল্লির কনট প্লেসে প্রাচীন হনুমান মন্দিরে সস্ত্রীক পুজো দিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল

11:05:00 AM

বুধবারে চড়ছে শেয়ার বাজার, সেনসেক্স বাড়ল ৪৬৮ পয়েন্ট

10:55:00 AM

ভূস্বর্গে ঠান্ডার কাঁপুনি, শ্রীনগরের ডাল লেকে হালকা বরফের আস্তরণ

10:46:33 AM

দিল্লি-এনসিআর এলাকায় কুয়াশার দাপট, সকাল থেকে বাতিল ৭টি বিমান, দেরিতে ১৮৪টি উড়ান

10:37:00 AM

বেলা বাড়লেও কুয়াশায় ঢাকা পশ্চিম মেদিনীপুরের  পিংলা

10:26:00 AM

মালদহ টাউন স্টেশন দিয়ে মাদক পাচারের চেষ্টা, পাকড়াও ৩ পাচারকারী
ফের মালদহ টাউন স্টেশন দিয়ে মাদক পাচারের চেষ্টা। জিআরপি'র জালে ...বিশদ

10:24:12 AM