মেয়াদি সঞ্চয় থেকে অর্থাগম যোগ আছে। সন্তানের আবদার মেটাতে অর্থ ব্যয়। ধর্মকর্মে মন আকৃষ্ট হবে। ... বিশদ
এক সময় বড্ড ক্লান্ত হয়ে পড়েন তাঁরা। তাঁদের মানসিক শান্তির জন্য কিছু কর্মশালার প্রয়োজন রয়েছে।’ এমন কিছু উপায় যা অবলম্বন করলে মেয়েরা জীবনে শান্তি অনুভব করবে। মনকে শান্ত রাখার জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ধ্যান। একেবারে অল্প বয়স থেকেই তাই ধ্যানের অভ্যাস করা দরকার। ধ্যানের মাধ্যমে মনে এক ভিন্ন ধরনের আবেগ সৃষ্টি হয়। তা যে সব সময়ই মনকে শান্ত করে তা কিন্তু নয়, তবে মনে একটা সামগ্রিক প্রশান্তির ভাব আনতে সাহায্য করে। এর ফলে আমাদের মন ভালো হয়। কাজের ক্ষেত্রে পূর্ণ উদ্যম পাওয়া যায়। মন প্রফুল্ল থাকলে আমরা হাসতেও পারি আর হাসলে আমাদের শরীর ভালো থাকে। তাই ধ্যান আমাদের মনের উপর প্রভাব তো ফেলে বটেই, একই সঙ্গে আমাদের শরীরও ভালো রাখে। নারীমনের কোমল দিকের কথা উল্লেখ করে সিস্টার অস্মিতা বলেন, মেয়েরা স্বভাবতই নরম। তাঁদের মনে স্নেহের সঞ্চার বেশিমাত্রায় হয়। সমাজে ভালোবাসা ছড়িয়ে দিতে তাদের জুরি মেলা ভার। আর সেই স্নেহ-ভালোবাসার ছোঁয়ায় পৃথিবী আরও উন্নততর হয়ে উঠতে পারে। ভালোবাসা, স্নেহ, প্রেমের সঞ্চার ঘটাতেও মানসিক প্রশান্তি ও উৎফুল্লতা এক অন্য মাত্রা যোগ করে। সেই প্রশান্তির সন্ধানই করলেন প্রজাপিতা ব্রহ্মাকুমারীর সদস্যরা। নারী দিবসের আগে এই প্রেমের বার্তা এক অন্যরকম প্রভাব ফেলবে বলেই আশা করছেন সিস্টার অস্মিতা ও প্রজাপিতা ব্রহ্মাকুমারীর সদস্যরা।