পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
ব্রুকের এই চা বিক্রির পেছনে রয়েছে মজার একখানি ঘটনা। ২০০২ সালে তিনি আমাদের দেশ অর্থাৎ ভারতে একটি সামাজিক আন্দোলনে অংশ নিতে আসেন। এদেশে এসে বিভিন্ন জায়গায় চা পান করে বিশেষ তৃপ্তি পান তিনি।
এরপর নিজের দেশে ফিরে যান ব্রুক এডি। সেখানে ভারতীয় চায়ের স্বাদ খুঁজে না পেয়ে তিনি নিজেই সেই চা তৈরি করে বিক্রি করতে শুরু করেন। তাঁর তৈরি চা ক্রমশই এমন জনপ্রিয়তা লাভ করতে শুরু করে যে সময়ের অভাবে তিনি চাকরি ছেড়ে চা বিক্রি করতে লেগে যান। তাঁর তৈরি চায়ের নাম ‘ভক্তি চা’।
তারপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি শ্রীমতি এডিকে। মাত্র এগারো বছরেই বিপুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে তাঁর চা আর ফুলে ফেঁপে উঠেছে তাঁর সম্পদের পরিমাণ। এ বিষয়ে একটি ওয়েবসাইটও চালু করেছেন তিনি। সেই ওয়েবসাইটটির নাম ড্রিঙ্কভক্তি ডট কম (drinkbhakti.com)। তাঁর জনপ্রিয় চায়ের মধ্যে রয়েছে চকোলেট চা, এনার্জি বাইট।
এর মধ্যে বেশ কয়েকবার ভারত ঘুরে গিয়েছেন ব্রুক। সিঙ্গল মাদার হিসেবে দুই সন্তানের জননী তিনি। ইতিমধ্যেই উঠতি ব্যবসায়ীদের মধ্যে প্রথম পাঁচে স্থান করে নিয়েছেন। পেয়েছেন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে খেতাবও।