স্বদেশের বা বিদেশের নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যালাভের সুযোগ পেতে পারেন। সব কাজে কমবেশি সাফল্যের যোগ। আয় ... বিশদ
যত্নের প্রথম পাঠ
শুধু ডার্ক সার্কল দূর করতেই নয়, চোখ ভালো রাখতেও তার সঠিক যত্নের প্রয়োজন, বললেন দিব্যা। তাঁর কথায় রোজ সকালে, সন্ধ্যায় এবং রাতে নিয়ম করে মিনিটখানেক চোখে ঠান্ডা জলের ঝাপটা দেওয়া উচিত। এটাই চোখের যত্নের প্রথম পাঠ। এটা নিয়মমাফিক করলে চোখের অ্যালার্জি, ফোলা ভাব, জ্বালা ইত্যাদি অনেকটাই কমে যাবে।
দুধের কেরামতি
ঠান্ডা দুধ চোখের পক্ষে খুবই ভালো। চোখের কালি মোছাতে ঠান্ডা দুধ অনবদ্য। এক্ষেত্রে একটা বাটিতে দুধ নিন। তার সঙ্গে অল্প হলুদ মেশাতে পারেন। না মেশালেও ক্ষতি নেই। এবার দুধে তুলো বেশ জবজবে করে ভিজিয়ে নিন। সেই তুলো চোখ বন্ধ করে তার উপর দিয়ে রাখুন অন্তত পনেরো মিনিট। তারপর হাল্কা হাতে মাসাজ করতে করতে তুলো তুলে ফেলুন। এরপর চোখ ধুয়ে নিন। দুধে ল্যাকটিক অ্যাসিড রয়েছে তা ত্বকের মৃত কোষ সরিয়ে দেয় এবং কালোভাব দূর করতে সাহায্য করে।
কামাল করবে অ্যালোভেরা
অ্যালোভেরা জেল চোখের নীচে পুরু করে লাগিয়ে দশ থেকে পনেরো মিনিট রেখে দিন। তারপর তা মাসাজ করে ত্বকের সঙ্গে মিশিয়ে দিন। দেখবেন ডার্ক সার্কেল সহজেই মিলিয়ে যাবে। ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরা এমনিতেই অনবদ্য। তার সঙ্গে আবার এতে রয়েছে ভিটামিন ই। তাতেও ত্বক উজ্জ্বল হয়।
হলুদ আর আনারস
চোখের যত্নে এই দু’টি উপকরণই দারুণ কাজ করে। বাটিতে হলুদ গুঁড়ো নিয়ে তার সঙ্গে সামান্য আনারসের রস মেশান। যেন একটু মোটা পেস্ট হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন। এই পেস্ট চোখের নীচে লগিয়ে রাখবেন। একটু শুকিয়ে গেলে তা ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলবেন। দেখবেন ডার্ক সার্কল কেমন আপনিই চলে যাবে।
ভিটামিন সি-এর গুণ
লেবুর রস আর টম্যাটো জুস একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। এবার এই মিশ্রণ চোখের তলায় লাগান। মিনিট পনেরো রেখে ধুয়ে ফেলুন। ডার্ক সার্কল নিমেষেই কমে যাবে। টম্যাটো এবং লেবুর রস দুটোতেই ভিটামিন সি রয়েছে। তা ত্বকের পক্ষে খুবই উপকারী। শুধু লেবুর রসেও ডার্ক সার্কল কমে। সেক্ষেত্রে তুলোয় করে তা চোখের নীচে লাগাতে হয়।