যে কোনও কাজকর্মে সকালের দিকে বিশেষ উন্নতির যোগ। বিকেলের দিকে অবশ্য কিছু বাধা আসতে পারে। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ফলতার ধাতিকারী গ্রামে কাঁটাখালি খালের উপর অবস্থিত সেতুটি দিয়ে আশপাশের অন্তত ছয় থেকে সাতটি গ্রামের মানুষ যাতায়াত করে। এক প্রান্তে রয়েছে হাই স্কুল, অন্যপ্রান্তে রেশন দোকান সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অফিস। দীর্ঘদিন ধরে প্রায় ৬০ ফুট লম্বা এই সেতুটির সংস্কার হয়নি বলে অভিযোগ গ্রামবাসীদের। বর্তমানে এই সেতু দিয়ে বাইক, সাইকেল ও ইঞ্জিনভ্যান চলাচল করে। যখন তখন দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা। এই প্রসঙ্গে নপুকুরিয়া পঞ্চায়েতের প্রধান তপেশ মণ্ডল বলেন, সেচদপ্তরের ইঞ্জিনিয়াররা সেতু পরিদর্শন করে গিয়েছেন। গ্রামবাসীদের দাবি মেনে এটি কংক্রিটেরই করা হবে। খুব শীঘ্রই কাজ শুরু হতে পারে।
এদিকে, দীর্ঘ প্রায় ৩০ বছর ধরে কুলপির গাজিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ছামনাবুনি এলাকার বাসিন্দারা একটি বাঁশের সাঁকো পেরিয়ে যাতায়াত করছেন। কিন্তু সাইকেল নিয়ে ছাত্রছাত্রীরা সাঁকো পারাপারের সময় প্রায়ই খালে পড়ে যায়। কারণ সেটি দুর্বল হয়ে পড়েছে। তাছাড়া বর্ষায় আরও বেশি সমস্যা হয়। অতীতে ছামনাবুনি খালের উপর একটি কংক্রিটে সেতু ছিল। ৩০ বছর আগে সেটি ভেঙে যায়। তারপর গ্রামের বাসিন্দারা নিজেরাই বাঁশ দিয়ে একটি সাঁকো বানিয়ে যাতায়াত করছেন। এই অবস্থায় কংক্রিটের সেতুই একমাত্র স্থায়ী সমাধান বলে তাঁরা জানান। এবিষয়ে কুলপির বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদার বলেন, বিষয়টি বিভিন্ন দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। শীঘ্রই কংক্রিটের সেতু নির্মাণের প্রস্তুতি নেওয়া হবে বলে আশা করছি।