যে কোনও কাজকর্মে সকালের দিকে বিশেষ উন্নতির যোগ। বিকেলের দিকে অবশ্য কিছু বাধা আসতে পারে। ... বিশদ
একটি স্কুলবাড়ির মেরামতি সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘একটি নয়, অনেক স্কুলেই মেরামতির প্রয়োজন আছে। রাজ্য সরকারের যা যা করণীয়, সব করা হচ্ছে। পড়ুয়াদের জন্য একাধিক উন্নয়নমূলক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে রাজ্য। কিন্তু কেন্দ্র চলতি অর্থবর্ষে সমগ্র শিক্ষা মিশনের এক টাকাও দেয়নি। রাজ্যের ন্যায্য প্রাপ্য অবিলম্বে ছেড়ে দেওয়া উচিত।’ বিরোধী দলের বিধায়কদেরও তিনি এ ব্যপারে কেন্দ্রকে আবেদন জানানোর জন্য অনুরোধ করেন। বাংলার প্রতি কেন্দ্রীয় বঞ্চনা নিয়ে একটি প্রস্তাব আনা হয়েছিল বিধানসভায়। তারপর এদিন ব্রাত্যবাবুর শিক্ষাক্ষেত্রে রাজ্যকে বঞ্চনার অভিযোগ রাজনৈতিকভাবে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
রাজ্য থেকে কতজন বিদেশে পড়তে যাচ্ছে, তা জানতে একটি সমীক্ষা করা হচ্ছে বলেও এদিন জানিয়েছেন ব্রাত্য বসু। শিলিগুড়ির বিধায়ক শঙ্কর ঘোষের এক প্রশ্নের উত্তরে শিক্ষামন্ত্রী জানান, বিষয়টি তাদের নজরে রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ উচ্চশিক্ষা কাউন্সিলকে এ বিষয়ে একটি সমীক্ষা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তা শেষ হলেই এ সংক্রান্ত তথ্য জানা যাবে। রাজ্য সরকারের তরফে সমস্ত তথ্য ‘বাংলার শিক্ষা’ পোর্টালে দিয়ে দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।