যে কোনও কাজকর্মে সকালের দিকে বিশেষ উন্নতির যোগ। বিকেলের দিকে অবশ্য কিছু বাধা আসতে পারে। ... বিশদ
২ নং আজমতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের এই বিদ্যালয়ে কিছুদিন আগে শুরু হয় শৌচালয় নির্মাণ। স্থানীয়দের অভিযোগ, বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা ছাড়াও স্থানীয় দোকানদার ও বাসিন্দারা ওই স্কুল চত্বর থেকে পানীয় জল নিয়ে যান। স্কুল চত্বরে থাকা মার্ক-২ নলকূপের পাশে শৌচালয়ের ট্যাঙ্ক তৈরি হলে জল ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে যাবে। পাশাপাশি কাজ চলাকালীন ওই নলকূপটি বন্ধ করে রাখা হয়েছে বলেও অভিযোগ। এদিন দুপুরে বিদ্যালয় চত্বরে গিয়ে কাজ বন্ধ করে দেন বাসিন্দারা। স্থানীয় সুকেশ চন্দ্র শীল বলেন, বাজারে আশেপাশে পানীয় জলের অন্য উৎস নেই। প্রায় ১০ বছর ওই স্কুল চত্বর থেকে পানীয় জল নিচ্ছেন বাসিন্দারা। আমরা চাই শৌচালয়ের ট্যাঙ্ক সরানো হোক।
টিআইসি দীপেশ কর বলেন, স্থানীয়দের সমস্যার কথা ভেবেই স্কুল চত্বর থেকে জল নিয়ে যেতে কাউকে বাধা দেওয়া হয়নি। মার্ক-টু নলকূপ বন্ধ থাকলেও ট্যাপ থেকে জল নিয়ে যান স্থানীয়রা। আগের দু’টি শৌচালয়ের সঙ্গে যাতে নতুন ট্যাঙ্কের কানেকশন করতে সুবিধা হয়, সেজন্য নলকূপের পাশে নির্মাণ করা হচ্ছিল। স্থানীয়রা সমস্যার কথা জানানোর পর ইঞ্জিনিয়ারে সঙ্গে কথা বলে ট্যাঙ্কটি সরানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।