যে কোনও কাজকর্মে সকালের দিকে বিশেষ উন্নতির যোগ। বিকেলের দিকে অবশ্য কিছু বাধা আসতে পারে। ... বিশদ
নাগপুরের অনুষ্ঠানে শুরুতেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানান, বিশ্বের প্রত্যেকটি মানুষকে একাধিক বাধার সম্মুখীন হতে হয়। সেটা পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক বা কর্পোরেট। যেকোনও ক্ষেত্রেই হতে পারে। সেই বাধা অতিক্রম করতে হলে রপ্ত করতে হবে বেঁচে থাকার কৌশল। মন্ত্রীর কথায়, ‘জীবন হল সীমাবদ্ধতা, দ্বন্দ্ব, আপস ও দায়বদ্ধতার খেলা।’ এরপরেই রাজনীতি নিয়ে হতাশার কথা বলেন নীতিন। তাঁর বক্তব্য, ‘রাজনীতি অতৃপ্ত আত্মার সাগর। এখানে কেউ খুশি নয়। যিনি কর্পোরেটর হয়েছেন তিনি বিধায়ক হতে না পারায় অখুশি। আবার একজন বিধায়ক মন্ত্রী হতে পারেনি বলে খুশি নন। যিনি মন্ত্রী, তিনি বড় পদ না পাওয়ায় অসন্তুষ্ট। আবার যিনি বড় মন্ত্রক পেয়েছেন, তিনি মুখ্যমন্ত্রী হতে না পারার দুঃখে কাতর। হাইকমান্ড সরিয়ে দিতে পারে ভেবে মুখ্যমন্ত্রীও খুশি থাকতে পারেন না।’
প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগে একটি অনুষ্ঠানে একই বক্তব্য রেখেছিলেন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী। তবে এবার পরিস্থিতি সম্পূর্ণ আলাদা। তাহলে কি পরোক্ষে মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিয়ে মোদি ব্রিগেডকে বিঁধলেন গাদকারি? বাড়ছে জল্পনা।