Bartaman Patrika
চারুপমা
 

পুরুষও 
ফ্যাশনদুরস্ত

উৎসবের সাজ কি শুধু নারীর? মোটেই না। আভিজাত্যে এখন আর পিছিয়ে নেই পুরুষের পোশাক। লিখেছেন অন্বেষা দত্ত।

একটা সময় ছিল, যখন পুরুষের পোশাক নিয়ে খুব একটা কেউ মাথা ঘামাত না। অফিসের জন্য একঘেয়ে রঙে চেনা চেক বা স্ট্রাইপ শার্ট-প্যান্ট আর উৎসবে পাঞ্জাবি-পাজামা বা ধুতি— ব্যস ওই পর্যন্তই। ক্রমে কাল বদলেছে। ফ্যাশনের পালে হাওয়া লাগিয়ে পুরুষও হয়ে উঠেছে সচেতন। চেনা পোশাকই একটু অদলবদল হয়ে স্মার্ট লুক এনে দিয়েছে নানা বয়সি পুরুষের পরিধানে। এ যুগের পুরুষের পোশাকে যে অভিজাত ছোঁয়া লেগেছে, তা তো একদিনে হয়নি। চলুন বরং ফিরে তাকাই একটু অতীতের দিকে।  
নীহাররঞ্জন রায়ের ‘বাঙ্গালীর ইতিহাস: আদি পর্ব’ থেকে জানা যায়, প্রাচীনকালে পূর্ব, দক্ষিণ ও পশ্চিম ভারতে সেলাই করা কাপড় পরার চল ছিল না। অখণ্ড একটাই বস্ত্র, যা পুরুষ পরলে হতো ধুতি। আর মেয়েদের জন্য তাই ছিল শাড়ি। এ বঙ্গদেশে এক সময় গাছের বাকল থেকেও কাপড় তৈরি হয়েছে। তারপর সরাসরি বাকল থেকে কাপড় তৈরির পরিবর্তে একসময় এল সুতিবস্ত্র। শন, পাট ইত্যাদি গাছের বাকল থেকে সুতো তৈরি শুরু হল। এর সঙ্গে পাশাপাশি খ্রিস্টপূর্ব ৩০০-৪০০ অব্দের সময়ে বঙ্গ ও মগধে রেশমের চাষ হতো বলে জানা যায় চাণক্যের অর্থশাস্ত্রে। রেশম ছিল অতি মূল্যবান সুতো। রাজাদের পোশাকের সঙ্গেই যার মিলমিশ ছিল বলা যেতে পারে। ভারতে কিছুদিনের মধ্যে কার্পাস তুলা থেকে সুতো তৈরির কৌশল আবিষ্কৃত হয়েছিল। বাংলায় কার্পাস সুতোর কাপড় ছিল বেশ ভালো। 
সেন যুগে পুরুষের প্রধান পোশাক ছিল ধুতি। কোমরে কটিবন্ধ আর ঊর্ধ্বাঙ্গে উত্তরীয়। পনেরো শতকে উপমহাদেশের পোশাক ও সংস্কৃতিতে আবার যথেষ্ট মুসলিম প্রভাব লক্ষ করা যায়। বাদ পড়েনি বাংলাও। প্রাক-মোগল মুসলিম অভিযানকারীরা, যেমন সুলতান ও খানেরা আঁটসাঁট পাতলুন, কোমরের দিকে সরু ও নীচের দিকে ক্রমশ চওড়া ঘাগড়া-সদৃশ আঁটো আস্তিনের লম্বা কোট পরতেন। যাকে আলখাল্লাও বলা যেতে পারে। সমাজের উপরের তলার লোকদেরই মূলত এ ধরনের পোশাক পরতে দেখা যেত। আমজনতার এ পোশাকে ভাগ ছিল না।
পোশাকের ধারায় বড়সড় পরিবর্তন আসে উনিশ শতকের শেষে এবং বিশ শতকের শুরুতে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ভারত তথা বাংলার পুরুষ পশ্চিমী কায়দায় শার্ট, প্যান্ট, স্যুট, টাই পরতে শেখে। কুর্তা পাঞ্জাবি আর বাঁ কাঁধে শাল ছিল আনুষ্ঠানিক পোশাক। সময় যত এগিয়েছে পাশ্চাত্য পোশাক তত বেশি করে ঢুকেছে ভারতীয় পুরুষের আলমারিতে। 
যদিও বিলেত থেকে ফিরে ১৮৮৫ সালে দ্বিজেন্দ্রলাল রায় লিখেছিলেন, ‘বাঙ্গালীর পোশাক অতি আদিম ও আদমিক। বাঙ্গালীর কোন পোশাক নাই বলিলেও চলে। যদি জাতি, গুটিকতক সভ্য শিক্ষিত যুবকে না হয়, যদি জাতির আচার ব্যবহার ভদ্রতা শিক্ষা কেবল জগতের পঞ্চমাংশের স্বীকৃত না হয়, যদি অশিক্ষিত লক্ষ লক্ষ কৃষক ও ব্যবসায়ী জাতির মূল হয়, তাহা হইলে দুঃখের সহিত বলিতে হইবে, বাঙ্গালীর কোনই পোশাক নাই।’ আর এর বছর তেরো পরে ১৮৯৮ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখলেন, ‘আমাদের মধ্যে যাহারা বিলাতি পোশাক পরেন, স্ত্রীগণকে তাঁহারা শাড়ি পরাইয়া বাহির করিতে কুণ্ঠিত হন না। একাসনে গাড়ির দক্ষিণভাগে হ্যাট কোট, বামভাগে বোম্বাই শাড়ি।’ 
বাঙালি নারীর সাজপোশাকে ঠাকুরবাড়ির প্রভাব নিয়ে প্রচুর কথা হয়। কিন্তু ভুললে চলবে না, সেকালের পুরুষের ফ্যাশনেও ভিন্ন ধারা তৈরিতে ঠাকুরবাড়ির ভূমিকা অনস্বীকার্য। প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুরের কালো মখমলের জামা, গলায় মোটা সোনার চেন, জমকালো কাশ্মীরী শাল— আভিজাত্যের সেই ছাপ বাঙালির মজ্জায় ঢুকে গিয়েছে একটা সময়। ধুতি সকলের পোশাক হলেও ঠাকুরবাড়ির পুরুষ পরতেন পাজামা ও পিরহান। উৎসবে কেবল জড়ি দেওয়া সিপাই পেড়ে ধুতি। 
রবীন্দ্রনাথের লেখায় বিভিন্ন সময় উঠে এসেছে পোশাক সংক্রান্ত মুহূর্ত। তাঁর নতুন দাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের কথা বলতে গিয়ে তিনি লিখেছিলেন, ‘ভারতবর্ষের একটা সর্বজনীন পরিচ্ছদ কী হইতে পারে এ বিষয়ে জ্যোতিদাদা তাহার নানা প্রকার নমুনা উপস্থিত করিতে আরম্ভ করেন। ধুতিটা কর্মক্ষেত্রের উপযোগী নহে, অথচ পায়জামা বিজাতীয়, এইজন্য তিনি এমন একটা আপোষ করিবার চেষ্টা করিলেন, যেটাতে ধুতিও ক্ষুণ্ণ হইল, পায়জামাও প্রসন্ন হইল না।’ সেই সাজের বিবরণও দিয়েছেন রবীন্দ্রনাথ— ‘তিনি (জ্যোতিরিন্দ্রনাথ) পায়জামার উপর একখণ্ড কাপড় পাট করিয়া একটা স্বতন্ত্র কৃত্রিম মালকোঁচা জুড়িয়া দিলেন। সোলার টুপির সঙ্গে পাগড়ির মিশাল করিয়া এমন একটা পদার্থ তৈরি হইল যেটাকে অত্যন্ত উৎসাহী লোকেও শিরোভূষণ বলিয়া গণ্য করিতে পারে না।... জ্যোতিদাদা এই কাপড় পরিয়া মধ্যাহ্নের প্রখর আলোকে গাড়িতে গিয়া উঠিতেন আত্মীয় এবং বান্ধব, দ্বারী এবং সারথি, সকলেই অবাক হইয়া তাকাইত। তিনি ভ্রুক্ষেপ মাত্র করিতেন না।’ 
শতক গড়িয়ে একসময় পুরুষের পোশাকে লেগেছে বলিউডের ছোঁয়া। এসেছে বেলবটম প্যান্ট আর প্রিন্টেড শার্ট। ফ্যাশন বলতে তখন সেটাই জনপ্রিয়তার তুঙ্গে। তারপর ফ্যাশন দুনিয়ায় অনেক বিপ্লব পেরিয়ে এ যুগের পুরুষের পোশাকে এখন কথা হচ্ছে জেন্ডার ফ্লুইডিটি নিয়েও। পুরুষ-নারীর পোশাকে ভাগাভাগি কেন থাকবে? নারী যদি পুরুষের মতো জিনস বা ট্রাউজার্স পরতে পারে, পুরুষ ঘেরওয়ালা পোশাক পরলেই কেন চোখ কপালে উঠবে? লিঙ্গবৈষম্যের বিরুদ্ধে সরব যেসব ডিজাইনার, তাঁরা এধরনের প্রশ্ন তুলে পুরুষের ফ্যাশনে এনেছেন চোখে পড়ার মতো পরিবর্তন। তা নিয়ে কখনও সমালোচনা, কখনও প্রশংসা, কখনও আবার নিন্দে চলছে নানা স্তরে। 
এবার পুজোর আগে পুরুষদের ফ্যাশনে কী কী নতুনত্ব থাকছে? তা জানতে কথা বলেছিলাম কলকাতার কয়েকজন ডিজাইনারের সঙ্গে। তার মধ্যে ডিজাইনার অভিষেক দত্ত জানালেন, পুরুষদের জন্য তাঁর এবারের পুজো কালেকশনে রয়েছে ফিউশন ওয়্যার। তাতে রয়েছে বোল্ড প্রিন্টস আর ব্রাইট কালার্স। তিনি এবারের জন্য মাথায় রেখেছেন রিল্যাক্সড স্টাইল। ঘরে বসে কাজের ক্ষেত্রে যেটা খুবই প্রয়োজন। থাকছে ডিজিটাল প্রিন্ট এবং আর্কিটেকচারাল মোটিফে টেক্সচারড এমব্রয়ডারি। অভিজিৎ দত্তের সংগ্রহে রয়েছে শর্টার বন্ধগলা যা যোধপুরী প্যান্ট ও প্রি-স্টিচড ধুতির সঙ্গে টিম আপ করে পরা যাবে। রয়েছে হ্যান্ড এমব্রয়ডারি করা অ্যাসিমেট্রিকাল এবং ড্রেপড কুর্তা। ওয়েস্টার্ন আউটফিটের মধ্যে আছে গ্রাফিক প্রিন্টে বম্বার জ্যাকেট ও লেপেল বম্বার, যেটি অনেকটা বম্বার আর লেপেল-এর মিক্স। 
ডিজাইনার দেবারুণ মুখোপাধ্যায় বিশ্বাস করেন সার্কুলার ফ্যাশনে। তাঁর মতে, পোশাক, জুতো বা অন্য অ্যাক্সেসরি যা-ই হোক না কেন, তা যেন ডিজাইন করার পর, একবার ব্যবহার করার পর আবারও পরা যায় এবং এভাবে চক্রাকারে চলতে থাকে। তার জন্য পোশাকটি অবশ্যই হতে হবে টেকসই, পুনর্ব্যবহারযোগ্য এবং বায়োডিগ্রেডেবল। স্থানীয় স্তর থেকে কাঁচামাল সংগ্রহে গুরুত্ব দেন তিনি। দেবারুণ মনে করেন, পোশাক তৈরির পর যত্নে সেটিকে রাখা, প্রয়োজনে মেরামত করা, পুরনোর সঙ্গে নতুনকে মিলিয়ে একটা ব্যতিক্রমী লুক দেওয়া এবং পোশাক অনেকে যাতে নানা উপায়ে পরতে পারেন তার ব্যবস্থা করা খুব প্রয়োজনীয়। একটি পোশাক বারবার পরার পর যখন সেটি আর পরিধানযোগ্য থাকছে না, সেটি রিসাইকেল করে অন্য নতুন পোশাক তৈরিতে কাজে লাগানো যেতে পারে। আর যদি তা-ও করা না যায়, সে পোশাক থেকে কমপস্ট করে যা বেরবে, তা যেন গাছের বা বাস্তুতন্ত্রের অন্য কোনও উপাদানের জন্য কাজে লাগানো যেতে পারে। অর্থাৎ মানুষের পোশাক তৈরির জন্য পরিবেশ বা আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে কোনও ক্ষতি না করে বরং পরিবেশের জন্য কিছু করা যা আখেরে গোটা সমাজের কাজে লাগবে।
পুরুষদের জন্য পোশাক তৈরি করেন সুরভি পানসারি। তাঁর কালেকশনেও উৎসবের ছোঁয়া লেগেছে। তিনি রেখেছেন হ্যান্ড এমব্রয়ডারি করা কোরাল বন্ধগলা। আছে মিন্ট গ্রিন রঙে অ্যাসিমেট্রিক কাটের বন্ধগলা, যার বুননে সূক্ষ্ম সুতোর কাজ রয়েছে। পাটিয়ালার সঙ্গে টিম আপ করে সেটি একই সঙ্গে আধুনিক পুরুষের জন্য মানানসই ও নজরকাড়া হয়ে উঠেছে। সুরভির করা স্যান্ডস্টোন কালারে পাপড়ির এমব্রয়ডারি করা কুর্তাগুলোও বেশ চোখ টানে। তার সঙ্গে ম্যাচ করে দেওয়া হয়েছে বেজ ধুতি। খুব সৌম্য সাজ পছন্দ যাঁদের, তাঁদের জন্য আদর্শ। বস্তুত এই ডিজাইনারের কালেকশনে থাকা অনেক রংই প্যাস্টেল শেড থেকে নেওয়া, কিন্তু তার মধ্যেই মিক্স অ্যান্ড ম্যাচ করে এসেছে উৎসবের আমেজ। একরঙা বেজ ধুতি-কুর্তার সঙ্গে রয়েছে নানা উজ্জ্বলরঙা জ্যাকেট, যার সঙ্গে মিলেমিশে সাজ হবে উৎসবের। তাই অভিজাত পোশাকে ব্যতিক্রমী সাজে সেজে উঠতে পারেন একালের নানা বয়সের পুরুষ। 
ডিজাইনার কিরো রায়চৌধুরী  তাঁর ব্র্যান্ড ১০০ পার্ক স্ট্রিটে সাজিয়েছেন পুজোর সম্ভার।  তাঁর সংগ্রহে আছে রাজস্থানি এবং আজরাখ কুর্তা। থাকছে লং জ্যাকেট যা কিনা ইন্দো ওয়েস্টার্ন থিমে সেমি ফরম্যাল হিসেবে পরা যাবে। আর বাঙালি কায়দায় পুজোয় পরার পাঞ্জাবির অর্ডার এসময় বেশিই পাচ্ছেন বলে জানালেন তিনি। 
গ্রাফিক্স : সোমনাথ পাল
 
11th  September, 2021
তারা ঝিকমিক 
ল্যাকমে ফ্যাশন উইক

করোনা আবহ কাটিয়ে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে জনজীবন। সম্প্রতি মহাসমারোহে অনুষ্ঠিত হল ‘এফডিসিআই ল্যাকমে ফ্যাশন উইক ২০২১’। মুম্বই থেকে লিখছেন দেবারতি ভট্টাচার্য। বিশদ

23rd  October, 2021
কী করে যে হাই হিল পরে
ঠাকুর দেখে জানি না!

কলকাতা ছেড়ে মুম্বই পাড়ি বছর ১৭ আগে। তবু পুজোর শহরকে তো মনে পড়েই। এই সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী সায়নী গুপ্ত কথা বললেন অন্বেষা দত্ত-র সঙ্গে। বিশদ

09th  October, 2021
চিরন্তন লাল-সাদা

পুজোর ফ্যাশনে আজ একটু চিরকালীন সাজসজ্জার ছোঁয়া। এ সাজ বাংলার সংস্কৃতির অঙ্গ। পৃথিবীর যে কোনও প্রান্তে এই সাজ চিনিয়ে দেয় বাঙালি নারীকে। পুরনো হয়েও তা আধুনিক। লিখেছেন অন্বেষা দত্ত। বিশদ

02nd  October, 2021
দুর্গার পাঁচালি

অপুর নয়, এ পাঁচালি দুর্গার। এক ছুটে কাশবন পেরিয়ে দুর্গাপুজোর আগে    ঘরের মেয়ে দুর্গা যাবে রেলগাড়ি    দেখতে। খুব চেনা থিম। সত্যজিৎ রায়ের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে অনেকেই কাজ করছেন অপু-দুর্গাকে নিয়ে। শাড়ির মোটিফে নানাভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে তাদের।
বিশদ

02nd  October, 2021
নানা   শাড়ি সাজ

পুজোয় পরার শাড়ির কতই না রকম, কতই না বাহার। আজ রইল এ রাজ্যের বাইরের কয়েকটি  শাড়ির কথা। শাড়ি সত্যি ভালোবাসেন যাঁরা, সেই সমঝদারদের চোখে পড়বেই ভিন রাজ্যের শাড়ির ভিন্নতা। লিখেছেন অন্বেষা দত্ত। বিশদ

25th  September, 2021
জাঁকিয়ে
জাঁকজমক

পুজো পুজো ভাব তো এখন মন জুড়ে। চারূপমার পাতায় প্রতি সপ্তাহে উৎসবের সাজের সুলুকসন্ধান করে আপনাদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছি আমরা। অষ্টমীর সন্ধের কথা ভেবে এবার রইল জমকালো সাজের বাহার। লিখেছেন অন্বেষা দত্ত।
বিশদ

18th  September, 2021
ব্যাগ বাহার

পুজোর সাজ সম্পূর্ণ করতে চাই মানানসই অ্যাক্সেসরিজ।  গয়নাগাটি, ঘড়ি বা চুলের সাজের পাশাপাশি ম্যাচিং ব্যাগও দরকার। এই করোনাকালে ব্যাগের গুরুত্ব যে বহুগুণ বেড়ে গিয়েছে তাতে সন্দেহ নেই। এক্সট্রা মাস্ক, স্যানিটাইজার, স্প্রে ইত্যাদি রাখার জন্য বেরতে গেলেই ব্যাগ মাস্ট। বিশদ

11th  September, 2021
পুজো ধরা 
থাক ড্রেসে

শাড়ি বা কুর্তা ছেড়ে এখন ড্রেসেই বেশি স্বচ্ছন্দ মেয়েরা। অনেকে আবার পুজোর পোশাক হিসেবেও বেছে নিচ্ছেন ড্রেস। এই পোশাকের নকশা কোথায় কেমন? বিভিন্ন ডিজাইনারের সঙ্গে কথা বলে জানালেন কমলিনী চক্রবর্তী।
বিশদ

04th  September, 2021
স্টাইল স্টেটমেন্ট
হালকা গয়নায়

শাড়ি হোক বা ড্রেস কিংবা ওয়েস্টার্ন আউটফিট, সঙ্গে একটু গয়না তো লাগেই। বিশেষ করে পুজো পুজো ভাব যখন বাতাসে, তখন তো আর চুপ করে বসে থাকা চলে না। কোন শাড়ির সঙ্গে কোন দুলটা মানাবে, বা কোন ড্রেসের সঙ্গে লাগবে মানানসই নেকপিস, এসব আগে থাকতে ঠিক করে না রাখলে জম্পেশ সেলফি উঠবে কী করে? বিশদ

04th  September, 2021
আসছে পুজো সাজছি তাই

পুজোর আর ৪৩ দিন বাকি। এখন থেকেই সৌন্দর্য চর্চায় মন দিন। রুক্ষ চুল, খসখসে ত্বক, ট্যান ইত্যাদি তাড়াবেন কীভাবে? পরামর্শে ল্যাকমে বিউটি ইনস্টিটিউটের একটি টিম। তাঁদের সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

28th  August, 2021
সংগ্রহে রাখার মতো
আরামদায়ক তেলিয়া 

উৎসবের আমেজ আসি আসি করছে। অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা সরকার সাজলেন চারূপমার জন্য।  বিশদ

28th  August, 2021
ডায়েটে ত্বক তাজা ​​​​​

পুজোর আগে রূপরুটিনে খাওয়াদাওয়া কিন্তু নিয়মমাফিক হওয়া চাই। এমন খাবার চাই যা খেলে ত্বক কথা বলবে। জেল্লা বাড়বে মুখে। আর হাল্কা মেকআপেই আপনি হয়ে উঠবেন তিলোত্তমা। পুজোর বিশেষ খাওয়াদাওয়ার ধরন নিয়ে বিস্তারিত জানালেন কসমেটোলজিস্ট রশ্মি উইগে। তাঁর কথায়, উৎসবের মরশুমে খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ম হয় প্রচণ্ড। তাই বিশেষ করে এই সময় ডায়েটে কয়েকটা সাধারণ নিয়ম মেনে চলা ভীষণ জরুরি।  বিশদ

28th  August, 2021
ঘিরে থাক
বাঙালিয়ানা 

সময় যতই খারাপ যাক, উৎসবের দিনগুলো কি ভুলে থাকা যায়? শ্যুটিংয়ের শত ব্যস্ততার মধ্যেও সময় বের করে চারুপমার জন্য নানা সাজে ধরা দিলেন অভিনেতা অর্জুন চক্রবর্তী। লিখেছেন অন্বেষা দত্ত। বিশদ

21st  August, 2021
কাঁথা বাটিকের
যুগলবন্দি

পুজো উপলক্ষে বাটিক আর নকশি কাঁথার উপরে কাজ করেছেন ডিজাইনার শান্তনু গুহঠাকুরতা। বাটিক বরাবরই বাংলার বিশেষত্ব, বললেন তিনি। কিন্তু বাটিকের চেনা মোটিফে বদল ঘটিয়ে কাজ করছেন এবার। আগে যেমন আলপনা জাতীয় নকশা ছিল বাটিকের চেনা ছবি। বিশদ

21st  August, 2021
একনজরে
সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস ধনতেরাস উপলক্ষে নিয়ে এল একগুচ্ছ অফার। সোনার গয়নায় প্রতি গ্রামে ২২৫ টাকা সাশ্রয়ের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে সংস্থার তরফে। নগদ ১০০ টাকা ছাড়ের পাশাপাশি ১২৫ টাকার রুপো দেওয়া হবে। ...

দীপাবলির উপহার। স্বাধীনতার ৭৫ বছর পর পাইপলাইনের মাধ্যমে লাদাখের গ্রামে পৌঁছল পানীয় জল। মঙ্গলবার এই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মান-মেরাগ গ্রামে পানীয় জলের সংযোগ দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার ...

রাজ্যের ‘টি ট্যুরিজম’ প্রকল্পের স্বার্থে এক চা বাগানের রাস্তার একটি অংশ দেওয়া হয় অন্য দু’টি কোম্পানিকে। বাগান কর্তৃপক্ষ বিকল্প রাস্তা বানাতে গিয়ে স্থানীয় বিরোধের সম্মুখীন। ...

বার্সেলোনার খারাপ সময় যেন কিছুতেই কাটছে না। লা লিগায় এল ক্লাসিকোর পর বুধবার রায়ো ভায়াকেনোর কাছেও হারল কাতালন ক্লাবটি। অ্যাওয়ে ম্যাচে ০-১ ব্যবধানে পরাজিত হয়েছেন সের্গিও বুস্কেতসরা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বদমেজাজ ও কঠিন ব্যবহারে ঘরে-বাইরে অশান্তি ও শত্রুতা। পেট ও বুকের সংক্রমণে দেহসুখের অভাব। কর্মে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯৬৯: ইন্টারনেটের আগের স্তর আরপানেটের আবিষ্কার
১৯৭১: অস্ট্রেলিয় ক্রিকেটার ম্যাথু হেডের জন্ম
১৯৮১: অভিনেত্রী রীমা সেনের জন্ম
১৯৮৫: বক্সার বিজেন্দর সিংয়ের জন্ম
১৯৮৮: সমাজ সংস্কারক ও স্বাধীনতা সংগ্রামী কমলাদেবী চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৯৯: ওড়িশায় ঘূর্ণিঝড়ে কমপক্ষে ১০ হাজার মানুষের মৃত্যু
২০০৫: দিল্লিতে পরপর তিনটি বিস্ফোরণে অন্তত ৬২জনের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার    
পাউন্ড    
ইউরো    
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪৮,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৬,২৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৬,৯৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬৫,০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬৫,১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ কার্তিক, ১৪২৮, শুক্রবার, ২৯ অক্টোবর ২০২১। অষ্টমী ২১/৭ দিবা ২/১০। পুষ্যা নক্ষত্র ১৪/৪৮ দিবা ১১/৩৮। সূর্যোদয় ৫/৪৩/৮, সূর্যাস্ত ৪/৫৭/৪৪।  অমৃতযোগ দিবা ৬/২৮ মধ্যে পুনঃ ৭/১৩ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৩ গতে ২/৪২ মধ্যে পুনঃ ৩/২৭ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৫/৪৮ গতে ৯/১৩ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৬ গতে ৩/১০ মধ্যে পুনঃ ৪/১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/৩১ গতে ১১/২০ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৯ গতে ৯/৪৫ মধ্যে। 
১১ কার্তিক, ১৪২৮, শুক্রবার, ২৯ অক্টোবর ২০২১। অষ্টমী দিবা ৯/১৬। পুষ্যা নক্ষত্র  দিবা ৮/১০। সূর্যোদয় ৫/৪৪, সূর্যাস্ত ৪/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/৩৫ মধ্যে ও ৭/১৯ গতে ৯/৩১ মধ্যে ও ১১/৪৩ গতে ২/৩৮ মধ্যে ও ৩/২৩ গতে ৪/৫৮ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৩ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১১/৪৭ গতে ৩/১৫ মধ্যে ও ৪/৭ গতে ৫/৪৫ মধ্যে। বারবেলা ৮/৩৩ গতে ১১/২১ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/১০ গতে ৯/৪৬ মধ্যে। 
২২ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি২০ বিশ্বকাপ ২০২১: আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ৫ উইকেটে জয় পাকিস্তানের

11:42:00 PM

টি২০ বিশ্বকাপ ২০২১ : পাকিস্তান : ১২২/৪ (১৭ ওভার)

10:55:43 PM

টি২০ বিশ্বকাপ ২০২১: পাকিস্তান ৭৫/১ (১১ ওভার)

10:21:48 PM

টি২০ বিশ্বকাপ ২০২১: পাকিস্তান ৩১/১ (৫ ওভার)

09:49:25 PM

টি২০ বিশ্বকাপ ২০২১: পাকিস্তানের জয়ের জন্য প্রয়োজন ১৪৮ রান

09:45:03 PM

টি২০ বিশ্বকাপ ২০২১: আফগানিস্তান ৯৩/৬ (১৫ ওভার)

08:49:51 PM