বদমেজাজ ও কঠিন ব্যবহারে ঘরে-বাইরে অশান্তি ও শত্রুতা। পেট ও বুকের সংক্রমণে দেহসুখের অভাব। কর্মে ... বিশদ
এই দলগুলির সংশ্লিষ্ট বিধানসভা কেন্দ্রে ৩০ থেকে ৫০ হাজার হয়তো সমর্থন আছে। সেই সমর্থন যাতে তাঁর জোটের পক্ষেই আসে, সেটাই আপাতত অখিলেশ যাদবের লক্ষ্য। মায়াবতীর বহুজন সমাজ পার্টির সবথেকে বড় রাজনৈতিক ক্ষতি হয়েছে মূলত পশ্চিম উত্তরপ্রদেশে কৃষক আন্দোলনে কোনওরকম সমর্থন না করা এবং বিভিন্ন ইস্যুতে বিজেপিকে সমর্থন করার জন্য। আর তাই মায়াবতীর দলের ভাঙন ক্রমেই প্রকট হচ্ছে। রাজনৈতিক সূত্রের খবর, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই আরও একঝাঁক বিধায়ক ও নেতা মায়াবতীর দল থেকে বেরিয়ে আসতে চলেছেন। তাঁদের মধ্যে কয়েকজকে মায়াবতী সাসপেন্ডও করার হুমকি দিয়েছেন। এভাবে আগামী বছরের বিধানসভা ভোটের প্রাক্কালে বস্তুত মায়াবতীর দল তৃতীয় শক্তি হওয়ার জন্য কংগ্রেসের সঙ্গে লড়াই করতে পারে। কিন্তু বিজেপি বিরোধী প্রধান শক্তি অথবা সরকার গঠনের মতো জায়গায় আর তাঁর দল থাকবে না বলে উত্তরপ্রদেশে জোরদার জল্পনা চলছে। সরাসরি লড়াই হতে চলেছে সমাজবাদী পার্টি বনাম বিজেপির।
অখিলেশ যাদব পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের জন্য একমাত্র রাষ্ট্রীয় লোক দলের সঙ্গে জোট করবেন বলে মনে করা হচ্ছে। পাশাপাশি বিভিন্ন ছোট ছোট দলকে সঙ্গে নেবেন। কিন্তু কংগ্রেসের সঙ্গে কোনওরকম জোট করার মনোভাব তাঁর আপাতত নেই বলে জানাচ্ছেন সমাজবাদী নেতারা। সুতরাং আপাতত রাজনীতির গতিপ্রকৃতি যেরকম, উত্তরপ্রদেশজুড়ে একটাই প্রশ্ন, মায়াবতীর রাজনীতি কি তাহলে অস্তমিত?