Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

অমৃতকথা 

শ্রীরামঠাকুর যখন কঠিন রোগে আক্রান্ত হইয়া তাঁহার ঘরে শয্যাশায়ী ছিলেন এবং অপরের সাহায্যে বিনা পাশ ফিরিতেও অক্ষম বলিয়া সকলের কাছে বোধ হইত, তখন যুবক ভক্তদের মধ্যে কাহারও কাহারও খুব ইচ্ছা হইল, পূর্বে উল্লেখিত খেজুর গাছের সুমিষ্ট রস পান করেন। শ্রীশ্রীঠাকুরকে এ বিষয়ে কেহ না জানাইলেও তিনি অন্তর্যামীরূপেই তাহা জানিতে পারিলেন। তিনি কিন্তু জানিতেন উক্ত খেজুর গাছের গোড়ায় একটি বিষাক্ত ও ক্রোধী সাপ বাস করে। এ বিষয়ে কাহাকেও অবশ্য না জানাইয়াই তিনি স্বয়ং দ্রুতগতিতে তাঁর শয়নগৃহ হইতে নামিয়া আসিয়া সাপটিকে তাড়াইয়া দিয়া আসেন। এ অদ্ভুত ও অসাধ্য সাধনের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন শ্রীশ্রীমা সারদাদেবী স্বয়ং। তিনিই পরে উহা প্রকাশ করেন।
এই উদ্যানেই শ্রীশ্রীঠাকুর অগ্রহায়ণের শেষে আগমনপূর্বক সঙ ১২৯১ সালের শীত ও বসন্তকাল এবং ১২৯২ সালের গ্রীষ্ম ও বর্ষা ঋতু অতিবাহিত করিয়াছিলেন।
উদ্যানের মুক্ত বায়ুতে প্রবিষ্ট হইবামাত্র তিনি প্রফুল্ল হইয়া উহার চারিদিক লক্ষ্য করিতে করিতে অগ্রসর হইয়াছিলেন। নরেন্দ্রনাথের নেতৃত্বে যুবক ভক্তগণ তাঁহার সেবার ভার লইয়াছিলেন, তাঁহারা এখানে থাকিয়া শ্রীরামকৃষ্ণদেবের সেবায় এবং অবসর সময় সাধন-ভজনে রত থাকিতেন, ঠাকুরের পথ্যাদি প্রস্তুত করিবার এবং রন্ধনাদির ভার শ্রীশ্রীমাতাঠাকুরাণী স্বয়ং নিজহস্তে লইয়াছিলেন। ব্যয়ভার বহন করিয়াছিলেন গৃহস্থ ভক্তগণ। এই উদ্যানেই আটমাস ধুরিয়া তিনি ভক্তসংঘের মধ্যে ইতঃপূর্বে আরব্ধ শিক্ষাদীক্ষাদি কার্য পরিসমাপ্তির জন্য নিরন্তর নিযুক্ত ছিলেন। শুধু তাহাই নহে, ঠাকুর দক্ষিণেশ্বরে অবস্থানকালে নিজ সম্বন্ধে যে-সকম ভবিষ্যৎ কথা ভক্তগণকে অনেক সময় বলিয়াছিলেন, যথা- “যাইবার আগে হাঁড়ি ভাঙ্গিয়া দিব।” (অর্থাৎ নিজ দেবমানবত্ব সকলের সমক্ষে প্রকাশিত করিব)। যখন অধিক লোকে তাঁহার দিব্য মহিমার বিষয় জানিতে পারিবে, কানাকানি করিবে তখন (নিজ শরীর দেখাইয়া) “এই খোলটা আর থাকিবে না। মার (জগন্মাতার) ইচ্ছায় ভাঙ্গিয়া যাইবে”, (ভক্তগণের মধ্যে) “কাহারা অন্তরঙ্গ ও কাহারা বহিরঙ্গ তাহা এইসময়ে (তাঁহার শারীরিক অসুস্থতার সময়ে) নিরূপিত হইবে” ইত্যাদি – সেইসকল ভবিষ্যৎবাণীর সফলতা নরেন্দ্রনাথ প্রমুখ ভক্তগণ প্রতিনিয়ত এই উদ্যানবাটীতে প্রত্যক্ষ করিতেছিলেন। ঠাকুর নরেন্দ্রনাথকে বিশেষভাবে বলিয়াছিলেন, “মা তোকে তাঁর কাজ করিবার জন্য সংসারে টানিয়া আনিয়াছেন, আমার পশ্চাতে তোকে ফিরিতেই হইবে, তুই যাইবি কোথায়?” তদ্ভিন্ন নরেন্দ্রনাথের জীবন-গঠনপূর্বক তাঁহার উপরে নিজ ভক্তমণ্ডলীর, বিশেষতঃ বালক ভক্তসকলের ভারার্পণ করা এবং তাহাদিগকে কিরূপে পরিচালনা করিতে হইবে তদ্বিষয়ে শিক্ষা দেওয়া ঠাকুর এই স্থানেই করিয়াছিলেন।
এই স্থানেই স্বামীজী ঠাকুরের নিকট রামমন্ত্রে দীক্ষা লাভ করেন ও সাধনবলে উচ্চ আধ্যাত্মিক অনুভূতির রাজ্যে বিচরণ করেন। নরেন্দ্রনাথের নির্বিকল্প সমাধিলাভের ইচ্ছা অত্যন্ত প্রবল হওয়ায় শ্রীরামকৃষ্ণকে এইজন্য ধরিয়া বসিলেন। নরেন্দ্রনাথের আগ্রহাতিশয্যে ঠাকুর ধীরভাবে জিজ্ঞাসা করিলেন, “আচ্ছা, তুই কি চাস বল।” নরেন্দ্র জানাইলেন, “আমার ইচ্ছা হয়, শুকদেবের মতো পাঁচ-ছয় দিন ক্রমাগত একেবারে সমাধিতে ডুবে থাকি, তারপর শুধু শরীররক্ষার জন্য খানিকটা নীচে নেমে এসে আবার সমাধিতে চলে যাই।” শ্রীরামকৃষ্ণ তখন তিরস্কার করিয়া বলিলেন, “ছি ছি, তুই এত বড় আধার, তোর মুখে এই কথা! আমি ভেবেছিলাম, কোথায় তুই একটা বিশাল বটগাছের মতো হবি, তোর ছায়ায় হাজার হাজার লোক আশ্রয় পাবে, তা না হয়ে তুই কিনা শুধু নিজের মুক্তি চাস! এ তো অতি তুচ্ছ হীন কথা! নারে, এত ছোট নজর করিস নি! আমি বাপু সব ভালবাসি। ... একাধারে জ্ঞানী ও ভক্ত দুই-ই হ।”
কাশীপুর উদ্যানবাটী প্রকাশিত সঙ্কলন গ্রন্থ ‘কাশীপুর উদ্যানবাটী’ থেকে 
06th  July, 2020
উপাসক

যে সমস্ত ব্রাহ্মণ-ক্ষত্রিয়গণ ব্রহ্মমন্ত্রের উপাসক হন, তাঁহারা গৃহাশ্রমে বাস করিলেও ‘যতি’ বলিয়া কথিত হইয়া থাকেন। প্রতিকারের চেষ্টা না করিয়া সমস্ত দুঃখকে সহ্য করা এবং কোনপ্রকার চিন্তা বা বিলাপ না করাকে ‘তিতিক্ষা’ বলে। বিশদ

বিহ্বলতা

হংসদূত নামক কাব্যগ্রন্থে বর্ণনা করা হয়েছে, “একদিন শ্রীকৃষ্ণের বিরহ বেদনায় শ্রীমতী রাধারাণী যখন অত্যন্ত ব্যথিত হয়েছিলেন, তিনি তখন তাঁর কয়েকজন সখীসহ যমুনার তীরে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি অতি পরিচিত একটি কুটির দর্শন করেন, যেখানে তিনি শ্রীকৃষ্ণের সঙ্গে নানা প্রকার দিব্য রস আস্বাদন করেছিলেন। বিশদ

21st  November, 2024
আর্যা নিবেদিতার নারী আদর্শ

আমাদের দেশে আগেকার সাহিত্য ও সমাজে মহিলার আদর্শ ছিল যে তিনি পবিত্র হইবেন। সেটা ভাল কথা; কিন্তু তাই বলিয়া যে তিনি অতীব কোমল ও অবলা হইবেন, ঘরের বাহিরে ভয়ে জড়সড়, বিশ্বব্যাপক এক লজ্জায় অবসন্ন হইয়া বাহিরের জগতের দিকে তাকান মাত্র যথাসম্ভব অন্তঃপুরে লুকাইয়া বাঁচিবেন, এইরূপ ইচ্ছা করা ভুল। বিশদ

20th  November, 2024
ঈশ্বরে বিশ্বাস রাখিবার কথা

এই জন্য আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, ‘কি ভোজন করিব, কি পান করিব’ বলিয়া প্রাণের বিষয়ে, কিম্বা ‘কি পরিব’ বলিয়া শরীরের বিষয়ে ভাবিত হইও না; ভক্ষ্য হইতে প্রাণ ও বস্ত্র হইতে শরীর কি বিষয় নয়? বিশদ

19th  November, 2024
পুরুষ

কপিলের সাংখ্যমত দ্বৈতবাদী। যোগ-পদ্ধতি বর্ণনায় কিছু পার্থক্য সত্ত্বেও পতঞ্জলি এই মত গ্রহণ করেছেন। সাংখ্যমতে স্বয়ংপ্রজ্ঞ পুরুষ এবং অজ্ঞান প্রকৃতি—এই দুটি অত্যন্ত পৃথক্‌ মূল তত্ত্বরূপে স্বীকৃত হয়। পুরুষ স্বরূপতঃ চৈতন্য স্বভাব, শুদ্ধ, অপরিণামী; আর প্রকৃতি—যা সমস্ত শারীরিক ও মানসিক উপাদানের উৎপত্তিস্থল—অচেতন এবং পুরুষ সান্নিধ্যে পরিবর্তনশীল, যেমন চুম্বক সান্নিধ্যে লোহা নড়াচড়া করে। প্রকৃতি এক, কিন্তু পুরুষ অনেক।
বিশদ

18th  November, 2024
শিক্ষা

গুরুশিষ্য-সম্বন্ধে নিবেদিতা কি গভীর শ্রদ্ধা ও সম্ভ্রমের দৃষ্টিতে দেখিতেন, তাহা অনেকের জানা নাই। দেহত্যাগের কয়েক মাস পূর্বে শিক্ষাসমস্যা সম্বন্ধে তাঁহার কয়েকটি প্রবন্ধ “প্রবুদ্ধ-ভারতে” প্রকাশিত হইয়াছিল। ঐ প্রবন্ধগুলি পাঠ করিলে জানা যায় যে, তাঁহার মতে, শিষ্যত্ব গ্রহণ করিয়া গুরুর কাছে আত্মসমর্পণ করাই প্রকৃত শিক্ষার শ্রেষ্ঠ অঙ্গ।
বিশদ

17th  November, 2024
জগৎ

জগতের দুঃখনাশ তুমি করবে? জগৎ কি এতটুকু? গঙ্গায় বর্ষাকালে কাঁকড়া হয় জান? এইরূপ অসংখ্য জগৎ আছে। এই জগতের পতি যিনি, তিনি সকলের খবর নিচ্ছেন। এই জীবনের উদ্দেশ্য তাঁকে আগে জানা। তারপর যা হয় কোরো। ছুরীর ব্যবহার জেনে ছুরী হাতে কর। বিশদ

15th  November, 2024
অলৌকিকত্ব

শ্রীঠাকুর সত্যানন্দের মাতৃদেবীর দেহরক্ষার সময় ঘটেছিল অলৌকিকত্বের অদ্ভুত প্রকাশ। মাতা কাশীশ্বরী ছিলেন কলকাতার কাশীপুরের বাড়ীতে। শ্রীঠাকুর সিউড়ী চলে এসেছেন মা ভবতারিণীর নির্দেশক্রমে। পরের দিনই ঠাকুরমার হৃদরোগের প্রবল আক্রমণের খবর এল। বিশদ

14th  November, 2024
শুদ্ধ আত্মা

শঙ্করাচার্য্য গঙ্গাস্নান করে আসছিলেন। চণ্ডাল মাংসের ঝুরি নিয়ে যেতে যেতে হঠাৎ তাঁকে ছুঁয়ে ফেলেছিল। শঙ্কর বিরক্ত হয়ে বললেন, “তুই আমায় ছুঁলি যে।” সে বললে, “ঠাকুর তুমিও আমায় ছোঁও নাই, আমিও তোমায় ছুঁই নাই। তুমি বিচার কর।” বিশদ

13th  November, 2024
জ্ঞান

জ্ঞান বল, ভক্তি বল, দর্শন বল, কিছুই ঈশ্বরের কৃপা ভিন্ন হবার নয়। কি জান? কামকাঞ্চনকে ঠিক ঠিক মিথ্যা বলে বোধ হওয়া, জগৎটা তিন কালেই অসৎ বলে ঠিক ঠিক মনে জ্ঞানে ধারণা হওয়া কি কম কথা? তাঁর দয়া না হলে কি হয়? তিনি কৃপা করে ঐরূপ ধারণা যদি করিয়ে দেন তো হয়।
বিশদ

12th  November, 2024
মায়া

“দৈবী হ্যেষা গুণময়ী মম মায়া দুরত্যয়া।
মামেব যে প্রপদ্যন্তে মায়ামেতাং তরন্তি তে”।।
এই দৈবী মায়া বা পরামায়া বা পরাশক্তি হচ্ছে ত্রিগুণাত্মিকা। এই মায়াকে অতিক্রম করা অত্যন্ত কঠিন। এটা একটা বাস্তব সত্য।
বিশদ

11th  November, 2024
সেবা

লোককে খাওয়ানো এক রকম তাঁরই সেবা করা। সব জীবের ভিতর তিনিই অগ্নিরূপে রয়েছেন। লোককে খাওয়ানো কিনা তাঁহাকে আহুতি দেওয়া। কিন্তু তা বলে অসৎ লোককে খাওয়াতে নাই। কারুকে নিন্দা কোরো না, পোকাটিরও না। নারায়ণই এই সব রূপ ধরে রয়েছেন। বিশদ

08th  November, 2024
শ্রীকৃষ্ণ

শ্রীকৃষ্ণের দিব্য গুণাবলী তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে—কায়িক, বাচিক ও মানসিক। শ্রীকৃষ্ণের বয়স, তাঁর দিব্য শ্রীঅঙ্গ, তাঁর সৌন্দর্য ও তাঁর মৃদুতা হচ্ছে তাঁর কায়িক গুণ। শ্রীকৃষ্ণ ও তাঁর শ্রীঅঙ্গে কোন পার্থক্য নেই। তাই তাঁর কায়িক গুণ সাক্ষাৎ তাঁরই স্বরূপ।
বিশদ

07th  November, 2024
নাম-মাহাত্ম্য

নাম নাম নাম, কেবল নাম। তীব্র কর্ম কর, আর নাম কর। সব কর্মের ভিতর কর দেখি তাঁর নাম। এই নামের চাকা সব কাজের মধ্যে ঘুরবে, তবে তো? করে দেখ, একদম সব জ্বালা ঘুচে যাবে। কত কত মহাপাতকী এই নাম আশ্রয় করে শুদ্ধ-মুক্ত-আত্মা হয়ে গেল। বিশদ

06th  November, 2024
ভারতবর্ষীয় জীবনজাল

আর্য্যা নিবেদিতার “ভারতবর্ষীয় জীবনজাল” নামক গ্রন্থখানির কথা আপনাদিগের নিকটে উপস্থিত করিতেছি। দীপশিক্ষা যেমন একই কালে আপনাকে এবং বহুদূরবর্ত্তী অন্ধকারকে প্রদীপ্ত করিয়া তোলে, তেমনি এই পুস্তকখানি আমাদের সমাজের অভ্যন্তরে আপনার রশ্মি প্রেরণ করিয়াছে এবং সেই রশ্মির সাহায্যে আমাদিগের অতীত ইতিহাসের অন্ধকারকে কিয়ৎপরিমাণে দূর করিয়াছে। বিশদ

05th  November, 2024
সংসার

সংসারে কেন হবে না? ঠাকুর দৃষ্টান্ত দিচ্ছেন জনক ঋষির, রাজর্ষি জনক—তিনি রাজাও ছিলেন আবার ঋষিও ছিলেন—তিনি রাজর্ষি। তাঁর সম্বন্ধে একটা গল্প আছে—শুকদেব ব্যাসের পুত্র। তিনি ব্যাসকে বলেছিলেন—‘আমাকে ব্রহ্মজ্ঞান দিন।’ বিশদ

04th  November, 2024
একনজরে
আজ, শুক্রবার থেকে রাজ্য যাত্রা উৎসব শুরু হওয়ার কথা ছিল। আপাতত তা স্থগিত রাখা হচ্ছে। পরবর্তী দিনক্ষণ সরকারি তরফে জানিয়ে দেওয়া হবে বলে যাত্রা আকাদেমি সূত্রে বলা হয়েছে। গত বছর থেকে এই উৎসবের সূচনা হয় রবীন্দ্রসদন চত্বরের একতারা মঞ্চে। ...

ওপেনিংয়ে লোকেশ রাহুলের উপর আস্থা রাখলেন সুনীল গাভাসকর। কিংবদন্তি ওপেনারের মতে, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় গত বছর ও সেঞ্চুরি করেছিল ওপেনিংয়ে নেমে। ওটা আমার দেখা অন্যতম সেরা ইনিংস। ...

কলকাতায় জঙ্গি হামলা! তাও আবার ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের ভিতরে! কোনও এক ভিভিআইপিকে বন্দি করে নিয়েছে জঙ্গিরা। চারদিক ঘিরে ফেলেছে সেনা জওয়ানরা। নামানো হয় এনএসজি’র কমান্ডো বাহিনী। ...

রাইটস ও রেল বিকাশ নিগমের দেওয়া উপহার ফেরালেন বিহারের আরার সাংসদ সুদামা প্রসাদ। সিপিআই (এমএল)-এর এই সাংসদ লোকসভায় রেলের স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য। উপহার ফেরানোর কথা তিনি রেলের স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যানকে লিখিতভাবে জানিয়ে দিয়েছেন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

ব্যবসা ও পেশায় ধনাগম ভাগ্য আজ অতি উত্তম। বেকারদের কর্ম লাভ হতে পারে। শরীর স্বাস্থ্য ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৭৪- রবার্ট ক্লাইভের মৃত্যু
১৮৫৬- বিধবা বিবাহ আইনের প্রেক্ষাপটে ‘সংবাদ প্রভাকর’ পত্রিকায় এই মর্মে বিজ্ঞপ্তি ছাপা হয় যে, বিধবা বিবাহ করলে বরকে এক হাজার টাকা নগদ পুরস্কার দেওয়া হবে
১৮৭৭- গ্রামোফোন আবিস্কার করেন টমাস আলফা এডিসন
১৯৩৯- রাজনীতিক মুলায়ম সিং যাদবের জন্ম
১৯৪৮- বলিউডের বিশিষ্ট নৃত্য পরিচালক সরোজ খানের জন্ম
১৯৬৩- টেক্সাসে খুন হলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি, হামলায় গুরুতর আহত হন টেস্কাসের গভর্নর জন কোনালি’ও, সন্দেহভাজন লি হার্ভে অসওয়াল্ডকে ধরা হল দু’দিন পর পুলিসি হেপাজতে তাকে গুলি করে হত্যা করে জ্যাক রুবি
১৯৬৭- টেনিস তারকা বরিস বেকারের জন্ম
১৯৭০- শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটার মারভান আত্তাপাত্তুর জন্ম
১৯৮৬- ট্রেভর বারবিককে হারিয়ে বক্সিংয়ের ইতিহাসে তরুণতম হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন হলেন মাইক টাইসন
১৯৮৬- দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতিবন্ধী অ্যাথলিট অস্কার পিস্টোরিয়াসের জন্ম
১৯৮৭- সুরকার ও সঙ্গীতশিল্পী হেমাঙ্গ বিশ্বাসের মৃত্যু
১৯৯৫- প্রকাশিত হল কম্পিউটার ইমেজ দিয়ে তৈরি প্রথম ফিচারধর্মী ছবি ‘টয় স্টোরি’
২০০৩- বাগদাদে ডি এইচ এল এক্সপ্রেস নামক পণ্যবাহী বিমানে ভূমি থেকে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্রের মাধ্যমে আঘাত হানে জঙ্গিরা, ওড়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই এই হামলায় বিমানটির বাঁদিকে পাখা ক্ষতিগ্রস্তগ্রস্ত হয়, জরুরি অবতরণ করতে বাধ্য হয় সেটি
২০১৬ - কর্ণাটকী শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী এম বালামুরলীকৃষ্ণের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.৫৯ টাকা ৮৫.৩৩ টাকা
পাউন্ড ১০৫.০৬ টাকা ১০৮.৭৯ টাকা
ইউরো ৮৭.৪৫ টাকা ৯০.৮১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,৮০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৭,২০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,৩৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯১,৩০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯১,৪০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৬ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪। সপ্তমী ৩২/৫৫ রাত্রি ৬/৮। অশ্লেষা নক্ষত্র ২৮/০ সন্ধ্যা ৫/১০। সূর্যোদয় ৫/৫৭/৫৩, সূর্যাস্ত ৪/৪৭/৪১। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৪১ মধ্যে পুনঃ ৭/২৪ গতে ৯/৩৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৪ গতে ২/৩৮ মধ্যে পুনঃ ৩/২১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৫/৪০ গতে ৯/১১ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৯ গতে ৩/২০ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/৪১ গতে ১১/২৩ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫ গতে ৯/৪৪ মধ্যে। 
৬ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪। সপ্তমী রাত্রি ৯/২০। অশ্লেষা নক্ষত্র রাত্রি ৯/১। সূর্যোদয় ৬/০, সূর্যাস্ত ৪/৪৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৭ মধ্যে ও ৭/৩৯ গতে ৯/৪৬ মধ্যে ও ১১/৫৩ গতে ২/৪৩ মধ্যে ও ৩/২৫ গতে ৪/৪৮ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৩ গতে ৯/১৮ মধ্যে ও ১১/৫৯ গতে ৩/৩৪ মধ্যে ও ৪/২৭ গতে ৬/১ মধ্যে। বারবেলা ৮/৪২ গতে ১১/২৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৬ গতে ৯/৪৫ মধ্যে। 
১৯ জমাদিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
শুক্রবার কেমন থাকবে শহরের আবহাওয়া?
সামান্য বৃদ্ধি পেল কলকাতার তাপমাত্রা। কিন্তু হাল্কা শীতের আমেজ অব্যাহত। ...বিশদ

10:08:34 AM

ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার মহমেডান ফুটবলারের
ঘর থেকে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হল প্রাক্তন মহমেডান ফুটবলারের। মৃতে ...বিশদ

10:08:34 AM

কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে তাজমহল

10:08:34 AM

আপনার আজকের দিনটি
মেষ: ব্যবসা ও পেশায় ধনাগম ভাগ্য আজ অতি উত্তম। বৃষ: বিদ্যায় উন্নতি হবে। মিথুন: ব্যবসা ...বিশদ

10:01:39 AM

২৫৯ পয়েন্ট উঠল সেনসেক্স

09:53:00 AM

প্রথম টেস্ট (প্রথম দিন): ২৬ রানে আউট রাহুল, ভারত ৪৭/৪ (প্রথম ইনিংস), বিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া

09:43:00 AM