Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

নিছকই ঢক্কানিনাদ!

ধাপ্পা এক: ‘ক’-বাবুর পরিবারে চারজন লোক। মাসিক আয় এক লক্ষ টাকা। অর্থাৎ মাথাপিছু আয় ২৫ হাজার টাকা। ‘খ’-বাবুর দু’জনের পরিবারের আয় মাসে ৭০ হাজার টাকা। অর্থাৎ মাথাপিছু আয় ৩৫ হাজার টাকা। মোট টাকার অঙ্কে ‘ক’-বাবুর পরিবারের আয় ‘খ’ বাবুর পরিবারের থেকে বেশি। কিন্তু এই আয়ের হিসাব দিয়ে ‘ক’ বাবুর পরিবারকে বেশি অবস্থাপন্ন বলে দাবি করলে প্রশ্নকর্তার কাণ্ডজ্ঞান নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। দেশের আম আদমিকে ভুল বুঝিয়ে সেই ধাপ্পাটাই দিয়ে চলেছেন নরেন্দ্র মোদি থেকে সীতারামনদের মতো রাজনীতিকরা! মোট আয় দিয়ে যে কিছুই আসে যায় না, প্রকৃত আয় বোঝাতে যে মাথাপিছু আয়কেই শিরোধার্য করা উচিত—সেই সত্যটা সচেতনভাবে আড়াল করে দেশবাসীকে বোকা বানানোর খেলায় মেতেছে মোদিবাহিনী। মোদি সরকারের দাবি হল, ২০২৯ সালের মধ্যেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠবে ভারত। এই দাবি ‘ক’ বাবুর অবস্থাপন্ন হওয়ার দাবির মতোই একটা বড় ধাপ্পা। ভারতের জনসংখ্যা ১৪২ কোটি। তাই এদেশের জিডিপি বেশি হবে, সেটাই স্বাভাবিক। এই কারণেই ভারত এখন পঞ্চম স্থানে রয়েছে, যা তিনে উঠে আসবে বলে দাবি প্রধানমন্ত্রীর। তাহলে কি ভারতের আর্থিক স্বাস্থ্য জার্মানি, ব্রিটেন, জাপানের চেয়েও ভালো? উত্তরটা জলের মতো সহজ। না। ভারতের অবস্থা আসলে ‘ক’ বাবুর পরিবারের মতো। লোকসংখ্যা বেশি হওয়ায় আয় বেশি, কিন্তু মাথাপিছু আয়ে কম। যেমন, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষের হিসেবে ভারতের মাথাপিছু জিডিপি ছিল ২২০০ ডলার। ব্রিটেনের ৪৭ হাজার ৩৭৪ ডলার। এতেই পরিষ্কার ভারত আর ব্রিটেনের পার্থক্যটা। ঘটনাও হল, জিডিপির নিরিখে এখন ভারত বিশ্বে পঞ্চম স্থানে থাকলেও মাথাপিছু আয়ে ১৮৯টি দেশের মধ্যে ভারতের স্থান ১৪১তম। একেবারে পিছনের সারিতে। তবু ঢক্কানিনাদ চলছেই! 
ধাপ্পা দুই: রীতিমতো কাড়া-নাকাড়া বাজিয়ে দাবি করা হচ্ছে, মোদি জমানায় সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাপনের খরচ বেড়েছে কয়েক গুণ। তার মানে খরচ করার মতো আয়ও বেড়েছে। সম্প্রতি ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের তথ্যপ্রকাশ করে সরকার জানিয়েছে, ২০১১-১২ সালে গ্রামে মাথাপিছু মাসিক খরচ ছিল ১ হাজার ৪৩০ টাকা। সেটা বেড়ে হয়েছে ৪ হাজার ১২২ টাকা। একইভাবে শহরে মাথাপিছু খরচ ২ হাজার ৬৩০ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৬ হাজার ৯৯৬ টাকা। মোদি সরকারের দাবি, আয় বেড়েছে বলে খরচ করার সামর্থ্যও বেড়েছে। গৃহস্থের মাসিক খরচ দেখলে সাধারণ মানুষের আর্থিক অবস্থা বোঝা যায়। একটি পরিবারের কোন খরচের কতটা, কোন খাতে ব্যয় হচ্ছে তা থেকে তাদের অর্থনৈতিক অবস্থা ও বৈষম্যের ছবিটা ফুটে ওঠে। এই প্রেক্ষিতে মোদির লোকজনেরা খরচ বৃদ্ধির সরল অঙ্কটা পেশ করে বোঝাতে চাইছেন, সাধারণ মানুষের আর্থিক অবস্থা আগের চেয়ে ভালো হয়েছে। কিন্তু প্রকৃত সত্য হল, অত্যন্ত সুচতুরভাবে মূল্যবৃদ্ধির হিসাবটিকে এর মধ্যে রাখা হয়নি। কারণ তাতে পর্দা ফাঁস হয়ে যাবে। কীরকম? ধরা যাক, ২০১১ সালে কোনও ব্যক্তি ১০০ টাকা রোজগার করলে তাঁর নিত্যপণ্য কিনতে খরচ হতো ৬০ টাকা। সেই ব্যক্তির রোজগার দ্বিগুণ বেড়ে হল ২০০ টাকা। কিন্তু সেই একই দ্রব্যসামগ্রী কিনতে তাঁর খরচ হচ্ছে ১৮০ টাকা। তার মানে, ১০০ টাকা উপার্জনের সময়ে তাঁর সঞ্চয় হতো মাসে ৪০ টাকা। এখন সেটা কমে হচ্ছে ২০ টাকা। বিশেষজ্ঞদের একাংশ বলছেন, মূল্যবৃদ্ধির কারণে খরচ অনেকটা বেড়ে যাওয়ায় আসলে মানুষের প্রকৃত আয় ও সঞ্চয় দুটোই কমেছে। ফলে খাই-খরচের বাইরে সংসারের অন্যান্য প্রয়োজনীয় খরচ যেমন পরিবহণ, শিক্ষা, চিকিৎসা, বাড়ি ভাড়া ইত্যাদিতে খরচ কমাতে বাধ্য হচ্ছে সাধারণ মানুষ। এই কারণে দেশে কিছু ক্ষেত্রে চাহিদাও হ্রাস পেয়েছে। তবু আয় বৃদ্ধির ঢক্কানিনাদ চলছেই! 
আসলে অর্থনীতির স্বাভাবিক নিয়মকেই নিজেদের কৃতিত্ব বলে দাবি করে চলেছে মোদিবাহিনী। নিম্নচাপ হলে বৃষ্টি হবেই। ১৪২ কোটির দেশে জিডিপি বেশি হওয়ায় স্বাভাবিক নিয়মেই ভারত একদিন তৃতীয় অর্থনীতির দেশ হবে। মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির হিসাবটাও তেমনই। কিন্তু ঘটনা হল, এই বৃদ্ধি সকলের জন্য হয়নি। বরং মোদি জমানায় আর্থিক অসাম্য বেড়েছে। আয়ের মাপকাঠিতে সমাজের উপরের দিকে থাকা জনসংখ্যার এক শতাংশ দেশের ৪০ শতাংশ সম্পদের মালিক। কিন্তু আম জনতার প্রকৃত আয় বাড়ার বদলে কমেছে। সঞ্চয় আরও কমেছে। শিয়রে তাই সঙ্কট। গরিব-মধ্যবিত্তের বেঁচে থাকার এই কঠিন লড়াই থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। অন্তত এই জমানায়।
31st  December, 2024
মোদির ‘স্বাস্থ্যবান’ অর্থনীতি 

দু’শোর মাইল ফলক অতিক্রম করেছে ভারত, আর এই প্রথম! ব্যাপারটা কী? ধনাঢ্য (বিলিওনিয়ার) ব্যক্তির সংখ্যায় এই প্রথম ‘ডাবল সেঞ্চুরি’ হাসিল হল ভারতের। মহান ভারতে বিলিওনিয়ারের মোট সংখ্যা আপাতত ২০১। একশো কোটি ডলার সম্পদের অধিকারীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বিশদ

উদ্ভট কিন্তু উপেক্ষণীয় নয়

স্বাধীনতাই সব প্রাণীর সেরা প্রাপ্তি। কিন্তু মানুষকে পরাধীন করেছে মানুষই। মানুষের কারাগার থেকে মুক্তির জন্যই মানুষ আমৃত্যু লড়াই সংগ্রাম করে। সমাজবদ্ধ জীব হিসেবে, আধুনিক মানুষ রাষ্ট্রের ধারণা নিয়ে নিরাপত্তাসহকারে বিকশিত হতে চায়। বিশদ

16th  January, 2025
নয়া এনপিএ

জাতীয় রাজনীতিতে নরেন্দ্র মোদির উত্থান নিঃসন্দেহে চমকপ্রদ। একেবারে দেশের প্রধানমন্ত্রিত্ব নিশ্চিত করেই সংসদ কক্ষে পা রেখেছিলেন তিনি। অর্থাৎ ২০১৪ সালে একটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ার থেকে মোদি উঠে এসেছিলেন ভারতেশ্বরের রাজসিংহাসনে! এদেশের রাজনীতিতে এ এক বেনজির দৃষ্টান্ত। বিশদ

15th  January, 2025
শুধুই প্রচারের ঢক্কানিনাদ!

উত্তরপ্রদেশে গঙ্গার তীরে অবস্থিত বারাণসী থেকে ২০১৪ সালের মে মাসে সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, ‘মা গঙ্গার সেবা করাই আমার ভাগ্যের লিখন।’ সে বছর নিউ ইয়র্কের ম্যাসিডন স্কোয়ার পার্কে প্রবাসী ভারতীয়দের এক সভায় দাঁড়িয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘যদি এই নদীকে আমরা পরিষ্কার করে তুলতে পারি, তাহলে দেশের ৪০ শতাংশ মানুষের বিরাট উপকার হবে। বিশদ

14th  January, 2025
দায়িত্বশীল উত্তরণ

অপরাধের সঙ্গে মানব সভ্যতার সম্পর্কটি ওতপ্রোত। ‘অপরাধ’-এর ইংরেজি প্রতিশব্দ হল—‘crime’।  এই ‘crime’ কথাটি এসেছে প্রাচীন ফরাসি শব্দ ‘crimne’ থেকে। সেটির সূত্র আবার ল্যাটিন শব্দ ‘crimen’।  
বিশদ

13th  January, 2025
গেম চেঞ্জার

শুরুর সময় থেকে কটাক্ষ-শ্লেষ কম শুনতে হয়নি। কেউ বলেছে, এ হল ‘ভিক্ষা দানে’র প্রকল্প। কেউ প্রশ্ন তুলেছিল, এটা কি দারিদ্র্য-নিবারক ভাতা, না গৃহশ্রমের মজুরি? অনেকের মত ছিল, এটা প্রাপ্য নয়, উৎকোচ। অনেক তাত্ত্বিক আবার বলেছিলেন, এই টাকা দেওয়ার চেয়ে পরিবারের বেকার ছেলেটার একটা চাকরি হলে মা বেশি খুশি বিশদ

12th  January, 2025
জনকল্যাণের নামে প্রহসন

সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রশ্নে ভারতের হাল অত্যন্ত খারাপ। ১৫তম বার্ষিক মার্সার সিএফএ ইনস্টিটিউট গ্লোবাল পেনশন ইনডেক্স (এমসিজিপিআই) অনুসারে, ২০২৩ সালে ৪৭টি দেশের মধ্যে ভারতের র‍্যাঙ্ক ছিল ৪৫। আমাদের জন্য ওই র‍্যাঙ্ক ৪৪টি দেশের মধ্যে ৪১ ছিল ২০২২ সালে। বিশদ

10th  January, 2025
ফের মহাজনি ফাঁদে ছোট শিল্প?

ভারতে বৃহৎ শিল্পের প্রসারে সবচেয়ে বড় বাধা পুঁজি। আজকের বৃহৎ শিল্প অতিমাত্রায় প্রযুক্তিনির্ভর। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিকে ভিত্তি করে গড়ে ওঠা শিল্পে যত পুঁজির প্রয়োজন কর্মসংস্থান সেই অনুপাতে হয় না। ভারত হল সর্বাধিক জনসংখ্যার দেশ। বিশদ

09th  January, 2025
স্বাস্থ্যে কাঙ্ক্ষিত পদক্ষেপ

নতুন বছরের প্রথম সোমবার রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব জারি করেছেন একটি উল্লেখযোগ্য সরকারি বিজ্ঞপ্তি। তাতে পরিষ্কার করে দেওয়া হয়েছে কোনও সরকারি ডাক্তার তাঁর কর্মস্থল থেকে ২০ কিমি দূরত্বের বাইরে গিয়ে আর প্র্যাকটিস করতে পারবেন না। বিশদ

08th  January, 2025
‘ফকিরের’ কেরামতি!

প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দশ বছর নরেন্দ্র মোদিকে দেখে ও তাঁর কথাবার্তা শুনে দেশবাসী একটা বিষয়ে নিশ্চিত হয়েছে। তা হল, তিনি যা বলেন, আসল সত্যটি অনেক সময়েই ঠিক তার উল্টো। নিজের সম্পর্কে একবার তিনি বলেছিলেন, ‘আমি তো ফকির (গরিব) মানুষ। বিশদ

07th  January, 2025
গণপরিবহণে গতিবৃদ্ধি

লাল সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ বাংলার মানুষ ‘পরিবর্তন’ চেয়েছিল। জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যবাসীর সেই আকাঙ্ক্ষা পূরণ করেন ২০১১ সালে। তাঁর সেই আন্তরিক উদ্যোগে শুধু এক জগদ্দল প্রশাসনই সরেনি, বাস্তবিক পরিবর্তনও এসেছে নানা ক্ষেত্রে।
বিশদ

06th  January, 2025
দায় স্বীকার করুন

কোনও সরকার-বিরোধী দল নয়, তথ্য দিয়েছেন স্বয়ং সেখানকার মুখ্যমন্ত্রী। ২০২৪-এর বর্ষশেষের দিন অশান্ত মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং নতজানু ভঙ্গিতে জানান, ২০২৩-এর মে থেকে হিংসায় রাজ্যে প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ২০০ জন। মামলা নথিভুক্ত হয়েছে ১২,২৪৭টি। বিশদ

05th  January, 2025
বিপদ সঙ্কেত

গত আগস্টে বাংলাদেশে পালাবদলের পরেই আশঙ্কার মেঘ জমেছিল। সেই আশঙ্কাকে সত্যি প্রমাণ করে ভারতে অনুপ্রবেশের বিষয়টি ফের মাথাচাড়া দিয়েছে। অনুপ্রবেশকারীদের বেশিরভাগই হয়তো নিরপরাধ সাধারণ মানুষ, যাঁরা পড়শি রাষ্ট্রে সংখ্যালঘু হিন্দু হওয়ার কারণে অত্যাচারিত হয়ে এদেশে ঢুকে পড়ছেন ‘নিরাপদ’ আশ্রয়ের খোঁজে। বিশদ

04th  January, 2025
লক্ষ্মীর ভাণ্ডারকে জয়ধ্বনি

বোধোদয় দেরিতে হলেও মন্দ নয়। দেশের প্রধান শাসক দল বিজেপি এবং একাধিক বিরোধী দলের বিলম্বিত বোধোদয় তাই প্রশংসার দাবি রাখে। জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলার মহিলাদের জন্য চালু করেন ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’ প্রকল্প। বিশদ

03rd  January, 2025
‘মৃত্যু’ ব্যবসায়ী

কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য তাঁর ‘ভেজাল’ শিরোনামের কবিতায় লিখেছিলেন, ‘ভেজাল, ভেজাল ভেজাল রে ভাই, ভেজাল সারা দেশটায়/ ভেজাল ছাড়া খাঁটি জিনিস মিলবে নাকো চেষ্টায়!’ কবিতাটির শেষদিকে কবি তাঁর এই উপলব্ধির কথাও জানিয়েছেন যে, ‘খাঁটি জিনিস’-এর প্রত্যাশা বৃথাই। বিশদ

02nd  January, 2025
এগিয়ে বাংলার মেয়ে

তাঁদের শারীরিক ও মানসিক সীমাবদ্ধতার দোহাই পেড়ে পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র মেয়েদের কাজ-কর্তব্যের সামনে একটি গণ্ডি এঁকে দেওয়া হয়। তার মধ্যে অবশ্যই রয়েছে ভারত। অথচ এই ভারতেই দেবী দুর্গাকে দশপ্রহরণধারিণী ও মহিষাসুরমর্দিনী সাজিয়ে আরাধনা করা হয়, বঙ্গদেশের সর্ববৃহৎ উৎসব পালিত হয় তাঁকেই ঘিরে। বিশদ

01st  January, 2025
একনজরে
বাঁকুড়া জেলার গন্ডি পেরিয়ে দামোদর টপকে হাতি ঢুকে পড়ল শিল্পাঞ্চলে। বৃহস্পতিবার সকালে এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে কাঁকসা ব্লকজুড়ে। দু’টি বুনো হাতি দামোদর নদ পার ...

দুর্গা বা কালী পুজো, আবার কখনও স্পোর্টসের নাম করে বিভিন্ন ব্যাটালিয়নের পুলিস কর্মীদের কাছ থেকে নেওয়া হচ্ছে টাকা। বেতন থেকেই সরাসরি এই টাকা চলে যাচ্ছে। এনিয়ে বেজায় ক্ষুব্ধ পুলিসের নিচুতলা। বিষয়টি কানে যাওয়ার পরই সক্রিয় হয়েছে রাজ্য পুলিসের শীর্ষ কর্তারা। ...

কয়েক বছর আগেও বার্সেলোনার আপফ্রন্টের প্রধান ভরসা ছিলেন লায়োনেল মেসি। আর্জেন্তাইন মহাতারকার উপস্থিতি প্রতিপক্ষ ডিফেন্ডারদের রাতের ঘুম কেড়ে নিত। তিনি দল ছাড়ার পর অনেকটাই দুর্বল ...

আগামী পাঁচ বছরের জন্য ফের তন্তুজের পরিচালন সমিতির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়া হল রাজ্যের প্রাণিসম্পদ বিকাশ মন্ত্রী স্বপন দেবনাথকে। ২০১১ সালে রাজ্যে ক্ষমতার পালাবদলের পর থেকে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

অংশীদারি ব্যবসায় পারস্পরিক বিরোধ ও ব্যবসায় মন্দা ভাব। বিপণন কর্মীদের লক্ষ্য পূরণে বাধার যোগ। মনে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১২৫৮: মঙ্গোলরা বাগদাদ নগরী অধিকার করে ও ধ্বংসযজ্ঞে লিপ্ত হয়
১৮৪১: বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গের নাম মাউন্ট এভারেস্ট রাখা হয়
১৮৯১: রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের একমাত্র গৃহীভক্ত রামচন্দ্র দত্তর মৃত্যু
১৯০৮: অভিনেতা, প্রযোজক তথা পরিচালক এল ভি প্রসাদের জন্ম
১৯১৭: অভিনেতা, প্রযোজক, পরিচালক রাজনীতিবিদ তথা তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এম জি রামচন্দ্রনের জন্ম
১৯৩০: শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিল্পী গওহর জানের মৃত্যু
১৯৪০: ভারতে ফুটবল খেলার জনক নগেন্দ্রপ্রসাদ সর্বাধিকারীর মৃত্যু
১৯৪২: মার্কিন মুষ্টিযোদ্ধা মহম্মদ আলির জন্ম
১৯৪৫: গীতিকার ও চিত্রনাট্যকার জাভেদ আখতারের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত  চলচ্চিত্র পরিচালক রাজা মিত্রর জন্ম
১৯৫১: অভিনেত্রী বিন্দুর জন্ম    
১৯৫১: অভিনেতা সন্তু মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৫৩: সঙ্গীত শিল্পী, সুরকার, গীতিরকার তথা অভিনেতা অঞ্জন দত্তর জন্ম
২০১০: কমিউনিস্ট নেতা তথা পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর মৃত্যু 
২০১১: অভিনেত্রী গীতা দে-র মৃত্যু
২০১৪: অভিনেত্রী সুচিত্রা সেনের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৫৮ টাকা ৮৭.৩২ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৮৬ টাকা ১০৭.৫৫ টাকা
ইউরো ৮৭.২৬ টাকা ৯০.৬১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৮,৯০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৯,৩০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৫,৩৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯২,০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯২,১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩ মাঘ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি ২০২৫। চতুর্থী ৫৭/৫০, শেষরাত্রি ৫/৩১। মঘা নক্ষত্র ১৫/৫৫ দিবা ১২/৪৫। সূর্যোদয় ৬/২৩/৫, সূর্যাস্ত ৫/১০/২৩। অমৃতযোগ রাত্রি ৭/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৮/৩২ গতে ১০/৪১ মধ্যে পুনঃ ১২/৫০ গতে ২/১৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫৫ গতে ৮/৪১ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৩ গতে ৪/৩৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১৯ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৬ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৯/৪ গতে ১১/৪৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৮ গতে ১০/৭ মধ্যে। 
৩ মাঘ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি ২০২৫। চতুর্থী শেষরাত্রি ৫/৪৫। মঘা নক্ষত্র দিবা ১/৩৭। সূর্যোদয় ৬/২৬, সূর্যাস্ত ৫/১০। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৬ মধ্যে ও ৮/৩১ গতে ১০/৪৪ মধ্যে ও ১২/৫৮ গতে ২/১৭ মধ্যে ও ৩/৫৭ গতে ৫/১০ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৮ গতে ৮/৫১ মধ্যে ও ৩/৪৩ গতে ৪/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/৩৪ গতে ১১/২৫ মধ্যে ও ৪/৩৪ গতে ৬/২৬ মধ্যে। বারবেলা ৯/৭ গতে ১১/৪৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৯ গতে ১০/৮ মধ্যে। 
১৬ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
সইফের উপর হামলার ঘটনায় বান্দ্রা থানায় জবানবন্দি দিলেন করিনা

10:59:00 PM

গুয়াহাটিতে একটি বৈঠক করলেন হিমন্ত বিশ্বশর্মা

10:29:00 PM

দিল্লিতে বিজেপির দপ্তরে বৈঠক শেষ করে ফিরছেন অমিত শাহ

10:03:00 PM

দিল্লিতে বিজেপির দপ্তরে বৈঠক শেষ করে ফিরছেন গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত

09:52:00 PM

আইএসএল: ম্যাচ ড্র, জামশেদপুর ১-মোহন বাগান ১

09:31:00 PM

রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে বিজেপির দায়ের করা মানহানির মামলায় স্থগিতাদেশ দিল কর্ণাটক হাইকোর্ট

09:21:00 PM