Bartaman Patrika
বিশেষ নিবন্ধ
 

ভারত-আমেরিকা একসঙ্গেই যাবতীয় চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করবে
এরিক গারসেটি

সেই কিশোর বয়সে প্রথম পা রাখি ভারতে। তখন তো ধারণাও করতে পারিনি যে কীভাবে এই দেশ একদিন আমার গোটা হৃদয়টাই গ্রাস করে নেবে। তাই মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে মেয়াদ শেষের সময় আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি— ভারতের কাছ থেকে পাওয়া অভিজ্ঞতা, শিক্ষা, এবং ভালোবাসার জন্য। আর সেই সঙ্গে এই আশার জন্যও যে বৃহত্তর শান্তি, সমৃদ্ধির পথে আমরা একসঙ্গে এগিয়ে যাব। শুধু নিজেদের আখেরে নয়, গোটা পৃথিবীর স্বার্থে।
ভারত আমার কাছে শুধু দেশ নয়, এটি একটি অনুভূতি। মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে এই অসাধারণ দেশটির বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে। মুম্বইয়ের ব্যস্ত রাস্তা, কলকাতার সাংস্কৃতিক মন, হিমালয়ের শান্তি, অরুণাচল প্রদেশ কিংবা কন্যাকুমারীর সাগরের বিস্তৃতি—এই দেশের প্রতিটি কোণ আমাকে নতুন করে জীবনকে উপলব্ধি করতে শিখিয়েছে। আমাকে শিখিয়েছে যে, আমেরিকা এবং ভারত যখন একসঙ্গে কাজ করে, তখন আমাদের সম্ভাবনা সীমাহীন।
সংখ্যা নয়, সম্পর্কের উষ্ণতা
ভারত এবং আমেরিকার সম্পর্কের গভীরতা শুধু পরিসংখ্যান দিয়ে বোঝানো যায় না। প্রায় ২০০ বিলিয়ন ডলারের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য। আমেরিকাকে এখন ভারতের বৃহত্তম ব্যবসায়িক পার্টনার। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যয়নরত বিদেশি পড়ুয়াদের অধিকাংশই ভারতীয়। এবং সংখ্যাটা ৩ লক্ষাধিক। টানা দু’বছর ১০ লক্ষেরও বেশি ননইমিগ্র্যান্ট ভিসা ইস্যু করা হয়েছে ভারতীয়দের জন্য। রয়েছে পৃথিবীকে রক্ষা করতে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ৯.২৫ বিলিয়ন ডলারের সহযোগিতা। স্বাস্থ্যক্ষেত্রে একসঙ্গে ৯০টিরও বেশি সামগ্রীর উদ্ভাবন, যাতে উপকৃত হয়েছেন সাড়ে চার কোটিরও বেশি ভারতবাসী। অবাক করা এই পরিসংখ্যান! কিন্তু তার নেপথ্যে রয়েছে এমন সব অবিশ্বাস্য কাহিনি, যা দু’দেশের সম্পর্ককে আরও প্রাণবন্ত করে তুলেছে।
শান্তি, সমৃদ্ধি, পৃথিবী এবং মানুষ
মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে ভারতে আসার পর দু’দেশের যৌথ কাজকর্মের ব্যাপ্তি আমাকে মুগ্ধ করেছিল। প্রযুক্তি থেকে বাণিজ্য, নারীর ক্ষমতায়ন থেকে স্বাস্থ্যসেবা, নিরাপদ ও সুরক্ষিত ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল থেকে মহাকাশ—আরও আরও অনেক ক্ষেত্রেই একসঙ্গে কাজ করেছে ভারতীয় এবং মার্কিনীরা। সেটা আমার কল্পনারও বাইরে ছিল। চারটি ‘পি’ বা পিস, প্রসপারিটি, প্ল্যানেট অ্যান্ড পিপল (শান্তি, সমৃদ্ধি, পৃথিবী এবং মানুষ) আমাদের সম্পর্কের ভিত্তি। এর মাধ্যমে কীভাবে আমরা এক উন্নত বিশ্ব এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ে তুলেছি, আমি তার প্রত্যক্ষ সাক্ষী!
একেবার প্রথম সরকারি সফরেই, আমেদাবাদে স্বনির্ভর মহিলা সংগঠনের (এসইডব্লুএ) নেত্রীদের সঙ্গে দেখা করেছিলাম। জলবায়ু সঙ্কটের বিরুদ্ধে জরুরি ভিত্তিতে বিশ্বব্যাপী পদক্ষেপ নেওয়া যে কতটা প্রয়োজন, তা স্মরণ করিয়ে দেয় তাঁদের কাহিনি।
পুনের সিরাম ইনস্টিটিউটে তৈরি ম্যালেরিয়া ভ্যাকসিনের প্রথম ব্যাচটির ট্রাকে ওঠার মুহূর্তটিও যেমন জীবনেও ভুলতে পারব না। একটি ভারতীয় নির্মাতা, একটি মার্কিন জৈবপ্রযুক্তি সংস্থা এবং ব্রিটেনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ প্রচেষ্টার ফল ছিল এটি। সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকের জন্য তা পাঠানো হচ্ছিল।
ভারতীয় উদ্যোগপতিদের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বড় সম্মেলনগুলোতে যোগ দিতে পেরেও আমি গর্বিত। ‘সিলেক্টইউএসএ’ সামিটে আমেরিকায় ৩.৪ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ ঘোষণা করেছিল ভারতের সবচেয়ে বড় প্রতিনিধি দল। আমি সেই মাহেন্দ্রক্ষণের সাক্ষী। দেখা করেছি মার্কিন-ভারত এভিয়েশন সামিটে অংশ নেওয়া বেসরকারি সেক্টরের উদ্যোগপতিদের সঙ্গেও। ভারতের অসামরিক উড়ান পরিষেবার উন্নয়নে ১৫০ বিলিয়ন ডলারের মার্কিন বিমানের বরাত দিয়েছেন তাঁরা। এছাড়া হরিয়ানায় একটি এভিয়েশন হাব তৈরির পরিকল্পনাও করা হয়েছে।
সম্পর্কের সেতু সংস্কৃতি ও ক্রিকেট
ভারতের মহান সংস্কৃতি সবসময় আমাকে মুগ্ধ করেছে। তাই দু’দেশের একটি সাংস্কৃতিক চুক্তি স্বাক্ষর করতে পেরে আমি গর্বিত। এই চুক্তি আমাদের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের বিনিময়কে আরও সহজ করে তুলেছে।
আর রয়েছে ক্রিকেট, যা ভারতের হৃৎস্পন্দন। সেটি এখন আমেরিকাতেও জায়গা করে নিচ্ছে। ২০২৩ সালে মেজর লিগ ক্রিকেটের সূচনা থেকে শুরু করে ২০২৮ সালে লস এঞ্জেলেস ওলিম্পিকসে ক্রিকেট অন্তর্ভুক্ত করা পর্যন্ত, এই যাত্রার অংশ হতে পেরে আমি আনন্দিত।
আমার কাছে একটা বিষয় স্পষ্ট যে দু’দেশের সম্পর্কে কেউ একে অপরের পরিপূরক নয়। আমেরিকা ও ভারত যখন একসঙ্গে কাজ করে, তখন বৃহত্তর কল্যাণের লক্ষ্যে এমন কোনও দরজা নেই যা আমরা খুলতে পারি না। 
ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে কিশোর বয়সে কোনওদিন ভাবিনি যে একদিন এমন একটি দায়িত্ব পালন করব, যা দুই দেশের ভবিষ্যৎকে এত গভীরভাবে প্রভাবিত করবে। চ্যালেঞ্জ আসবে—জলবায়ু সঙ্কট, প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার, বিশ্বব্যাপী নিরাপত্তা। কিন্তু আমি জানি, ভারত এবং আমেরিকা একসঙ্গে থাকলে এই চ্যালেঞ্জগুলো আরও সহজ হয়ে যাবে।
স্বয়ং মহাত্মা গান্ধী বলে গিয়েছেন, ‘আমরা বর্তমানে কী করি, তার উপরই ভবিষ্যৎ নির্ভর করে।’ তাই আসুন, এই বন্ধনকে আমরা আরও শক্তিশালী করি এবং একসঙ্গে এমন একটি ভবিষ্যৎ গড়ে তুলি, যা শান্তি, সমৃদ্ধি এবং মানবতার জন্য একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে।
ভারত, তোমার উষ্ণতা, জ্ঞান এবং ভালোবাসার জন্য ধন্যবাদ। এই দেশে রাষ্ট্রদূত হিসেবে কাজ করা আমার জীবনের সবচেয়ে বড় সম্মান। বিদায়ের এই মুহূর্তে আমি শুধু বলতে পারি, এই দেশের প্রতি আমার ভালোবাসা চিরন্তন।
অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং আবার দেখা হবে!
 লেখক বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূত
16th  January, 2025
ভোটে ত্রিমুখী লড়াইয়ের দিন শেষ
সমৃদ্ধ দত্ত

২০২৪ সাল ভারতীয় রাজনীতির ক্ষেত্রে কী কী ভবিষ্যদ্বাণী করে দিয়ে গেল? একঝাঁক। আগামী দিনের রাজনীতি কেমন চলবে তার স্পষ্ট ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। প্রথমত, যা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই, সেটি হল, আবার কেন্দ্রে জোট রাজনীতি ফিরে এল। এবং এটাই চলবে। বিশদ

বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তান কেন এত তৎপর?
মৃণালকান্তি দাস

বাংলাদেশ ‘বিছরা হুয়া’ ভাই! কথাটা বলেছিলেন, পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও বিদেশমন্ত্রী মহম্মদ ইসহাক দার। ‘বিছরা হুয়া’-র অর্থ, হারিয়ে যাওয়া। ২ জানুয়ারি ইসলামাবাদে সাংবাদিক সম্মেলন করে এই পাক মন্ত্রী জানিয়ে দিয়েছিলেন, বাংলাদেশকে সম্ভাব্য সব উপায়ে সহযোগিতা করবে পাকিস্তান। বিশদ

16th  January, 2025
গঙ্গাসাগর মেলার জাতীয় স্বীকৃতি ন্যায্য দাবি
হারাধন চৌধুরী

কূর্মপুরাণে বলা হয়েছে, ‘সর্বত্র সুলভা গঙ্গা ত্রিষু স্থানেষু দুর্লভা।/ গঙ্গাদ্বারে প্রয়াগে চ গঙ্গাসাগরসঙ্গমে।।’ অর্থাৎ গঙ্গা সর্বত্র সুলভা হলেও হরিদ্বার, প্রয়াগ ও গঙ্গাসাগর—এই তিন স্থানে অতিশয় দুর্লভা। দুর্লভ বস্তুর প্রতিই তো মানুষের আকর্ষণ সর্বাধিক। এছাড়া গঙ্গাই ভারতভূমির আত্মা। বিশদ

15th  January, 2025
‘আবার তোরা মানুষ হ’
শান্তনু দত্তগুপ্ত

অশ্বত্থতলার মোড়ে গেলে এখনও কি ওই নুড়িটা দেখতে পাওয়া যাবে? মাপ করবেন। শিবরাম চক্কোত্তি মহাশয় নিজেই শেষে মত বদল করেছিলেন, আর আমরা তো নেহাৎ ছারপোকা। মনে পড়ল? ওই যে লেখকের হোঁচট-সঙ্গী পাথরটি... উপড়ে একপাশে রেখেছিলেন লেখক। বিশদ

14th  January, 2025
‘ভাইস চ্যান্সেলর’ হবেন ইউজিসির ‘ভাইসরয়’! 
পি চিদম্বরম

প্রকৃতপক্ষে সব সরকারেরই অধিক ক্ষমতার আকাঙ্ক্ষা থাকে। তাই নিজেদের নিয়ন্ত্রণ এবং কর্তৃত্ব নিশ্চিত করার জন্য তারা নতুন নতুন আইন তৈরি করে। এর কারণ এটাই যে শাসকরা ভাবেন, দেশ এবং জনগণের জন্য কোনটা ভালো তা কেবল তাঁরাই জানেন।
বিশদ

13th  January, 2025
স্বামী বিবেকানন্দের হিন্দুত্বই একমাত্র মুক্তির পথ
হিমাংশু সিংহ

‘‘যখন নেতৃত্ব দিচ্ছ তখন সেবা করো, স্বার্থশূন্য হও।’’ এই উপদেশ তিনি দিয়েছিলেন স্বাধীনতার অর্ধশতক আগে। আজ যখন আমরা উন্নত ভারতের স্বপ্ন দেখি, সংবিধানের ৭৫ বছরে নানা বর্ণাঢ্য উৎসব করি, তখন তাঁর ওই ছোট্ট অথচ মহান উপদেশটা কি মনে রেখেছি? বিশদ

12th  January, 2025
গদি বাঁচাতেই যুদ্ধের জিগির, কিন্তু কতদিন?
তন্ময় মল্লিক

‘ভারত ওদের শত্রু এখন বন্ধু পাকিস্তান/ যারা একাত্তরে কেড়েছিল লাখো মা-বোনের সম্মান/ এই হানাদার আজ এই মাটিতে বেঁধেছে আবার ঘর/ ওই নরপশুদের বাবা-দাদা ছিল পাক সেনাদের চর।’ এই গানের রচিয়তা ভারতবর্ষের কোনও গীতিকার নন।
বিশদ

11th  January, 2025
হিন্দুত্ব প্রজেক্ট এবং ভারত-ব্র্যান্ডের ক্ষতি
সমৃদ্ধ দত্ত

দেওয়ালজুড়ে সাজানো হয়েছিল লাল রঙের লাভ সাইন আকৃতির বেলুন। শিশু ও বালক বালিকার দল নিজেদের মতো করে এঁকেছিল যিশুর ছবি। সকলেই পরেছিল সান্টাক্লজের লাল সাদা পোশাক। দিদিমণি এবং বাচ্চারা মিলে গা‌ই঩ছিল ক্রিসমাস ক্যারল। বিশদ

10th  January, 2025
রাশিয়ার মসনদে পুতিনের ২৫ বছর
মৃণালকান্তি দাস

সময়টা ১৯৯৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর। রাশিয়ার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বরিস ইয়েলৎসিন হঠাৎ তাঁর পদত্যাগের কথা ঘোষণা করেন। টেলিভিশনে সম্প্রচারিত ভাষণে তিনি বলেন, ‘নতুন রাজনীতিবিদ, নতুন মুখ আর বুদ্ধিদীপ্ত, প্রাণচঞ্চল ও শক্তিশালী নতুন ব্যক্তিদের নেতৃত্বে রাশিয়াকে নতুন শতকে পা রাখতে হবে।’ বিশদ

09th  January, 2025
মোদির পর কে? নিঃশব্দ যুদ্ধ অমিত ও যোগীর
সন্দীপন বিশ্বাস

ডি এল রায়ের ‘সাজাহান’ নাটকে ঔরংজীব যখন ভাইদের হত্যা করে সিংহাসন দখল করলেন, তখনই তাঁর সেই প্রাপ্তির মধ্যেও জেগে উঠল ভয়ঙ্কর এক আতঙ্ক। ঘুমের মধ্যেও যেন তিনি আঁৎকে ওঠেন। বলেন, ‘কে তোমরা? জ্যোতির্ময়ী ধূমশিখার মতো মাঝে মাঝে আমার জাগ্রত তন্দ্রায় এসে দেখা দিয়ে যাও। বিশদ

08th  January, 2025
বিশ্বাসের পূর্ণকুম্ভে পরীক্ষা হিন্দুত্ব রাজনীতির
শান্তনু দত্তগুপ্ত

চারদিকে শুধুই আখড়া। ছোট, বড়, মাঝারি... পাশ দিয়ে হেঁটে চলে যাওয়া যাবে না। থমকে দাঁড়াতেই হবে। শৈব, বৈষ্ণব, শাক্ত... কিছুতেই যে আলাদা করা যায় না! ওই তো কানে আসছে ভজন। আর একটু এগোলে রামচরিতমানস পাঠ শোনা যাবে। আর ভেসে আসবে বেদগান। বিশদ

07th  January, 2025
পরিবর্তনের বীজ বপন মনমোহনেরই হাতে
পি চিদম্বরম

গত ২৬ ডিসেম্বর, বৃহস্পতিবার চলে গেলেন ডঃ মনমোহন সিং। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯২ বছর। ১৯৯১ সালের ২১ জুন তিনি অর্থমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। সেদিনই তাঁর সঙ্গে আমার যোগাযোগের শুরু। তাঁর প্রয়াণের সঙ্গেই অবসান ঘটল আমাদের মধ্যে সেই সুসম্পর্কের।
বিশদ

06th  January, 2025
একনজরে
আগামী পাঁচ বছরের জন্য ফের তন্তুজের পরিচালন সমিতির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়া হল রাজ্যের প্রাণিসম্পদ বিকাশ মন্ত্রী স্বপন দেবনাথকে। ২০১১ সালে রাজ্যে ক্ষমতার পালাবদলের পর থেকে ...

বাঁকুড়া জেলার গন্ডি পেরিয়ে দামোদর টপকে হাতি ঢুকে পড়ল শিল্পাঞ্চলে। বৃহস্পতিবার সকালে এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে কাঁকসা ব্লকজুড়ে। দু’টি বুনো হাতি দামোদর নদ পার ...

যাবতীয় কর্মকাণ্ড গুটিয়ে নিল মার্কিন সংস্থা হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ। বুধবার কর্ণধার নেথান অ্যান্ডারসন এই কথা ঘোষণা করেন। ২০২৩ সালে আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বেনিয়মের অভিযোগ তুলে শোরগোল ফেলে দিয়েছিল হিন্ডেনবার্গ। ...

দুর্গা বা কালী পুজো, আবার কখনও স্পোর্টসের নাম করে বিভিন্ন ব্যাটালিয়নের পুলিস কর্মীদের কাছ থেকে নেওয়া হচ্ছে টাকা। বেতন থেকেই সরাসরি এই টাকা চলে যাচ্ছে। এনিয়ে বেজায় ক্ষুব্ধ পুলিসের নিচুতলা। বিষয়টি কানে যাওয়ার পরই সক্রিয় হয়েছে রাজ্য পুলিসের শীর্ষ কর্তারা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

অংশীদারি ব্যবসায় পারস্পরিক বিরোধ ও ব্যবসায় মন্দা ভাব। বিপণন কর্মীদের লক্ষ্য পূরণে বাধার যোগ। মনে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১২৫৮: মঙ্গোলরা বাগদাদ নগরী অধিকার করে ও ধ্বংসযজ্ঞে লিপ্ত হয়
১৮৪১: বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গের নাম মাউন্ট এভারেস্ট রাখা হয়
১৮৯১: রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের একমাত্র গৃহীভক্ত রামচন্দ্র দত্তর মৃত্যু
১৯০৮: অভিনেতা, প্রযোজক তথা পরিচালক এল ভি প্রসাদের জন্ম
১৯১৭: অভিনেতা, প্রযোজক, পরিচালক রাজনীতিবিদ তথা তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এম জি রামচন্দ্রনের জন্ম
১৯৩০: শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিল্পী গওহর জানের মৃত্যু
১৯৪০: ভারতে ফুটবল খেলার জনক নগেন্দ্রপ্রসাদ সর্বাধিকারীর মৃত্যু
১৯৪২: মার্কিন মুষ্টিযোদ্ধা মহম্মদ আলির জন্ম
১৯৪৫: গীতিকার ও চিত্রনাট্যকার জাভেদ আখতারের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত  চলচ্চিত্র পরিচালক রাজা মিত্রর জন্ম
১৯৫১: অভিনেত্রী বিন্দুর জন্ম    
১৯৫১: অভিনেতা সন্তু মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৫৩: সঙ্গীত শিল্পী, সুরকার, গীতিরকার তথা অভিনেতা অঞ্জন দত্তর জন্ম
২০১০: কমিউনিস্ট নেতা তথা পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর মৃত্যু 
২০১১: অভিনেত্রী গীতা দে-র মৃত্যু
২০১৪: অভিনেত্রী সুচিত্রা সেনের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৫৮ টাকা ৮৭.৩২ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৮৬ টাকা ১০৭.৫৫ টাকা
ইউরো ৮৭.২৬ টাকা ৯০.৬১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৮,৯০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৯,৩০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৫,৩৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯২,০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯২,১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩ মাঘ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি ২০২৫। চতুর্থী ৫৭/৫০, শেষরাত্রি ৫/৩১। মঘা নক্ষত্র ১৫/৫৫ দিবা ১২/৪৫। সূর্যোদয় ৬/২৩/৫, সূর্যাস্ত ৫/১০/২৩। অমৃতযোগ রাত্রি ৭/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৮/৩২ গতে ১০/৪১ মধ্যে পুনঃ ১২/৫০ গতে ২/১৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫৫ গতে ৮/৪১ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৩ গতে ৪/৩৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১৯ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৬ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৯/৪ গতে ১১/৪৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৮ গতে ১০/৭ মধ্যে। 
৩ মাঘ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি ২০২৫। চতুর্থী শেষরাত্রি ৫/৪৫। মঘা নক্ষত্র দিবা ১/৩৭। সূর্যোদয় ৬/২৬, সূর্যাস্ত ৫/১০। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৬ মধ্যে ও ৮/৩১ গতে ১০/৪৪ মধ্যে ও ১২/৫৮ গতে ২/১৭ মধ্যে ও ৩/৫৭ গতে ৫/১০ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৮ গতে ৮/৫১ মধ্যে ও ৩/৪৩ গতে ৪/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/৩৪ গতে ১১/২৫ মধ্যে ও ৪/৩৪ গতে ৬/২৬ মধ্যে। বারবেলা ৯/৭ গতে ১১/৪৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৯ গতে ১০/৮ মধ্যে। 
১৬ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
সইফের উপর হামলার ঘটনায় বান্দ্রা থানায় জবানবন্দি দিলেন করিনা

10:59:00 PM

গুয়াহাটিতে একটি বৈঠক করলেন হিমন্ত বিশ্বশর্মা

10:29:00 PM

দিল্লিতে বিজেপির দপ্তরে বৈঠক শেষ করে ফিরছেন অমিত শাহ

10:03:00 PM

দিল্লিতে বিজেপির দপ্তরে বৈঠক শেষ করে ফিরছেন গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত

09:52:00 PM

আইএসএল: ম্যাচ ড্র, জামশেদপুর ১-মোহন বাগান ১

09:31:00 PM

রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে বিজেপির দায়ের করা মানহানির মামলায় স্থগিতাদেশ দিল কর্ণাটক হাইকোর্ট

09:21:00 PM