অর্থপ্রাপ্তির ক্ষেত্রটি বেশ অনুকূল। ব্যবসা, পেশা প্রভৃতি সব কর্মেই কমবেশি উন্নতি ও প্রসারের যোগ। ধর্ম ... বিশদ
যশপুর হাইস্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নিখিলকুমার রুজ বলেন, আমাদের স্কুলের ছাত্রীদের যে হস্টেল রয়েছে, তার আসন সংখ্যা ৭৫টি। কিন্তু অনুন্নত এলাকা অভিভাবকরা নিরাপত্তা হীনতায় ভুগছেন। রয়েছে সচেতনতারও অভাব। বিভিন্ন টিভি চ্যানেল কাগজে যে খবর দেখছে, তাতেও একটা আতঙ্ক তাদের মধ্যে রয়েছে। সেই কারণেও অনেক ছাত্রীই ভর্তি হতে চাইছে না। সেজন্য আজকে দুবরাজপুর ব্লকের আধিকারিক, পুলিস, শিক্ষাদপ্তরের আধিকারিকরা বৈঠকে এসেছিলেন। কীভাবে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা যায়, সে বিষয়ে খতিয়ে দেখা হবে। ওইদিন দুপুরে জেলা প্রশাসনের নির্দেশে দুবরাজপুর ব্লক প্রশাসন, পুলিস প্রশাসন, শিক্ষকদের সহ অন্যান্যদের নিয়ে একটা মিটিং হয়। তারপর হাইস্কুলের পাশে থাকা ছাত্রীদের হস্টেল পরিদর্শন করেন প্রত্যেকেই। ছাত্রীদের সঙ্গে তাদের বিভিন্ন সুবিধা অসুবিধার কথা বলেন দুবরাজপুরের আধিকারিকরা। ছাত্রীদের হস্টেলমুখী করতে প্রচার, মানুষকে বোঝানো, সচেতন করা হবে। এ বিষয়ে দুবরাজপুর ব্লকের বিডিও রাজা আদক বলেন, করোনা পরিস্থিতির আগে হস্টেলে ৭৫টি আসন সংখ্যার মধ্যে অধিকাংশই পূরণ হয়ে যেত। কিন্তু করোনা পরবর্তীকালে সেই আসন ভর্তি সংখ্যা কমে গেছে। করোনা পরিস্থিতির পর হস্টেল ফাঁকা পড়ে যায় ফলে বেশ কিছু জিনিসপত্র চুরি হয়ে যায়। যার কারণে ধারণা হয়ে গেছে জায়গায় নিরাপত্তাহীন রয়েছে। সে কারণে এখানে কেউ আসতে বা ভর্তি হতে চান না। পরবর্তীতে এরকম পরিস্থিতি কাটিয়ে তোলার জন্য প্রশাসনের তরফে মাইকিং সচেতনতা প্রচার চালানো হবে। দুবরাজপুর দক্ষিণ চক্রের এস আই সৌরীশ চট্টোপাধ্যায় বলেন, আমরা ব্লক প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে এদিন স্কুলে বৈঠক করতে এসেছিলাম। দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা চলছে। • নিজস্ব চিত্র