মেয়াদি সঞ্চয় থেকে অর্থাগম যোগ আছে। সন্তানের আবদার মেটাতে অর্থ ব্যয়। ধর্মকর্মে মন আকৃষ্ট হবে। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, শহরে মানুষের শারীরিক অসুস্থতার জন্য ছুটতে হয় সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে কিংবা পুরসভার উপ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। শুধু তাই নয়, বাচ্চাদের টিকাকরণ সহ শহরবাসীর যে কোনও টিকার জন্য যেতে হয় পুরসভার উপ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। তাই শহরের মানুষের কথা ভেবে গড়ে উঠছে তিনটি সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র। যে সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলি গড়ে উঠছে সবগুলি হবে দোতলা। সেখানে চিকিৎসকের পাশাপাশি নার্সও থাকবে। সবরকম চিকিৎসা পাওয়া যাবে। চিকিৎসার পাশাপাশি বিভিন্ন রকম টিকাকরণ কাজ করা হবে।
রঘুনাথপুর পুরসভার সূত্রে জানা গিয়েছে, ৩৩ লক্ষ টাকা খরচ করে প্রতিটি সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র গড়ে উঠবে। রাজ্যের সুডা (স্টেট আরবান ডেভেলপমেন্ট এজেন্সি) দপ্তরের টাকায় সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলি গড়ে উঠছে। যার দায়িত্ব রয়েছে পুরুলিয়ার এমইডি (মিউনিসিপাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডাইরেক্টর প্লান্ট)। তাদের তত্ত্বাবধানেই শুরু হয়েছে কাজ।পুরসভার তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যে শহরের ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে দিনুবাবুর ঘেরার সামনে একটি সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র কাজ শুরু হয়েছে। অন্যদিকে ৮ নম্বর ওয়ার্ডে সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র করার জন্য টেন্ডার করা হয়েছে। বাকি একটি সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র ৯,১০, ১১ এই তিনটি ওয়ার্ডের মধ্যে যেখানে জায়গা পাওয়া যাবে সেখানেই তৈরি করা হবে। রঘুনাথপুর পুরসভার চেয়ারম্যান তরণী বাউরি বলেন, পুরসভার আয়তন বাড়ছে। মানুষকে যাতে চিকিৎসার জন্য দূরে যেতে না হয়, তাই তিনটি ওয়ার্ডে তিনটি নতুন সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র গড়ে তোলা হচ্ছে। রঘুনাথপুর শহর কংগ্রেস সভাপতি তারকনাথ পরামানিক বলেন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য উন্নয়ন ছাড়া সমাজের উন্নয়ন অসম্ভব। রঘুনাথপুর পুরসভায় স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উপর নজর দেওয়া হয়েছে। আমরা খুশি। তবে আরও বেশি খুশি হব যদি পরিষেবা সহজে মেলে।