অর্থপ্রাপ্তির ক্ষেত্রটি বেশ অনুকূল। ব্যবসা, পেশা প্রভৃতি সব কর্মেই কমবেশি উন্নতি ও প্রসারের যোগ। ধর্ম ... বিশদ
জেলাশাসক নীতিন সিঙ্ঘানিয়া জানান, এই ধরনের কিছু সেন্টার আমরা চিহ্নিত করেছি। এই সেন্টারগুলিকে পাকাপোক্ত গড়ে তোলার জন্য মালদহজুড়ে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ১৯ বছর খোলা আকাশের নীচে সেন্টারটি চলছে। এখানে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে শিশু এবং মায়েদের খাবার রান্না হয়। যা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়ে স্থানীয় রীতা বিশ্বাস বলেন, অনেকে অনেকবার এই সেন্টার দেখে গিয়েছেন। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। আর কোনও দিন হবে বলে তো মনে হয় না। তবুও আশায় রয়েছি একদিন হয়তো আমাদের আইসিডিএস সেন্টারটিও পাকা বাড়িতে স্থানান্তরিত হবে।
এলাকার অনেক মা, বাবা তাঁদের সন্তানদের এই সেন্টারে পাঠাতে ভয় পাচ্ছেন। স্থানীয় রীতা বিশ্বাসের অভিযোগ, এখন শীতকাল বলে বাচ্চাদের তাও সেন্টারে পাঠাতে পারছি। গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালে পাঠানোর কোনও উপায় থাকে না। গরমে এখানে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছুঁয়ে যায়। বাচ্চারা রোদে বসে থাকতে পারে না।
সেন্টার খোলা আকাশের নীচে চললেও মা ও শিশুদের জন্য রান্না হচ্ছে টালি দিয়ে তৈরি ভাড়া করা রান্নাঘরে। খড়ির উনুনে অস্বাস্থ্যকর এক পরিবেশের মধ্যে চলছে রান্না।
গ্রামবাসীদের আরও অভিযোগ, অতিরিক্ত গরম এবং বর্ষার কারণে সেন্টার বছরের অধিকাংশ সময় বন্ধ থাকে। তবে একটা ছোট টালির ঘরে বাচ্চা ও মায়েদের জন্য নিয়মিত রান্নাবান্না হয়। যদিও সেই ঘরের অবস্থা একেবারেই ভালো নয়। নিজস্ব চিত্র।