উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
বিজেপির জেলা সাধারণ সম্পাদক বাসুদেব সরকার বলেন, সোনার বাংলা কর্মসূচিকে সামনে রেখে সমস্ত শক্তি কেন্দ্রে পথসভা হবে। আমরা সোনার বাংলা গড়ব। আমরা ক্ষমতায় এলে সোনার বাংলা বানাব। কেমন হবে সেই সোনার বাংলা? তা সাধারণ মানুষকে বোঝাব। আমরা যে সোনার বাংলা গড়তে চায়, সেখানে কর্মসংস্থান হবে, নারীদের সুরক্ষা থাকবে, শিক্ষা ক্ষেত্রে নৈরাজ্য বন্ধ হবে, শিল্প স্থাপন হবে। বাংলা এখন শ্রমিক সরবরাহের জায়গা হয়েছে। বাংলাকে সেই জায়গা থেকে বের করে এনে গৌবরময় জায়গায় নিয়ে যাওয়াই আমাদের লক্ষ্য। একটি সমৃদ্ধ রাজ্য গঠন, শুশাসন ফিরিয়ে আনতে চাই আমরা। এই লক্ষ্যই সোনার বাংলা কর্মসূচির মাধ্যমে আমজনতার সামনে তুলে ধরা হবে।
তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র সন্দীপ বিশ্বাস বলেন, যারা সোনার ভারত গড়তে পারেনি, অন্ধকারের ভারতবর্ষ তৈরি করেছে, সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন করেছে, তারা সোনার বাংলা গড়বে কী করে? সোনার বাংলার আগে সোনার মধ্যপ্রদেশ, সোনার উত্তরপ্রদেশ, ত্রিপুরা, কর্ণাটক, হরিয়ানা, বিহার, সোনার অসম আমরা কি পেয়েছি? এই প্রশ্ন করছে রাজ্যের মানুষ। বিজেপির সোনার বাংলা গড়া কার্যক্ষেত্রে নয়, এটা একটা স্রেফ রাজনৈতিক স্লোগান। এটা কোনও কাজের কথা নয়। বিজেপি আসলে ভাঁওতাবাজ। রাজনৈতিক মহলের একাংশের বক্তব্য, বিজেপি রাজনৈতিক স্বার্থে সোনার বাংলা গড়ার কথা বলছে। দলের নেতা-মন্ত্রীরা একই প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। কিন্তু রাজ্যের জন্য এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকার উল্লেখযোগ্য কোনও কাজই করেনি। সম্প্রতি পর্যটন ও সংস্কৃতি মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী প্রহ্লাদ সিং প্যাটেল এসেছিলেন। সোনার বাংলা গড়ার বিষয়ে তিনি মুখে অনেক কথাই বলেছেন। কিন্তু উত্তরবঙ্গের জন্য কোনও প্রজেক্ট দিতে পারেননি। উত্তরবঙ্গে পর্যটন শিল্প বিখ্যাত। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সোনার বাংলা গড়তে চাইলেও পর্যটন নিয়ে কোনও নতুন প্রজেক্ট ঘোষণা করেননি।