যে কোনও কর্মেই একটু বাধা থাকবে। তবে উপার্জন মন্দ হবে না। ললিতকলায় ব্যুৎপত্তি ও স্বীকৃতি। ... বিশদ
দেশের স্বার্থে প্রয়োজনে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করা হতে পারে বলেও ইঙ্গিত দেন তিনি। বুধবার টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমাদের দেশের অখণ্ডতা যদি ঝুঁকির মধ্যে পড়ে, তাহলে দেশবাসীর স্বার্থে সবরকম উপায় অবলম্বন করব।’ গত সপ্তাহে উজবেকিস্তানের সমরখন্দে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের শীর্ষ সম্মেলনে পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ওই বৈঠকে ‘এখন যুদ্ধ করার সময় নয়’ বলে রুশ প্রেসিডেন্টকে বার্তা দিয়েছিলেন মোদি। একই রকম বার্তা দিয়েছিল চীনও। কিন্তু সেই পরামর্শে কর্ণপাত তো করলেনই না, উল্টে সেনা সমাবেশ ঘটিয়ে আরও বড়সড় যুদ্ধে নামার বার্তা দিলেন পুতিন।
পুতিনের সেনা সমাবেশকে রুশ জনগণের কাছে ‘বড় ট্র্যাজেডি’ বলে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ। ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মুখপাত্র সের্গেই নিকোফোরভ বলেন, ‘যুদ্ধের প্রথম থেকেই রাশিয়ার সেনাবাহিনীর দুর্বলতা ধরা পড়েছে। এবার দেশের জনগণকে বিপদের মুখে ফেলে দিতে চলেছে রুশ সরকার।’ বুধবার রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ সভায় দেওয়া বক্তৃতায় পুতিনের ইউক্রেন আক্রমনের কড়া নিন্দা করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডন। তিনি বলেন, ‘রাশিয়া নির্লজ্জভাবে রাষ্ট্রসঙ্ঘের সনদের মূল নীতি লঙ্ঘন করেছে।’