উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
কিন্তু, পারসিভারেন্স-কে নিয়ে কেন এত উন্মাদনা? বিশেষজ্ঞদের মতে, আগামী দু’দশকের মধ্যে মঙ্গল নিয়ে বড় পরিকল্পনা রয়েছে। সেখানে ‘উপনিবেশ’ গড়তে চাইছেন বিজ্ঞানীরা। আগামী দু’বছর ধরে সেব্যাপারে খুঁটিনাটি তথ্য জোগাড় করবে এই রোভার। খতিয়ে দেখবে মাটি-পাথর। খুঁজবে প্রাণের স্পন্দনও। পাশাপাশি, বসতি গড়ার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান সেখানে রয়েছে কি না, তার উত্তরও জানাবে পারসিভারেন্স। এর সঙ্গেই মঙ্গলে উড়ে গিয়েছে একটি হেলিকপ্টারও। নাম ‘ইনজেনুইটি’। ১৯ মার্চের পর এক মাস ধরে যা উড়বে লালগ্রহের আকাশে। অর্থাত্, মাটি ও আকাশ- দু’দিক থেকেই যতটা সম্ভব তথ্য এককাট্টা করা চেষ্টা করা হচ্ছে। সাত মাসের সফরের একেবারে শেষ পর্যায়ে নাসার মহাকাশ বিজ্ঞানীদের কপালে ভাঁজ পড়েছিল। তাঁরা উদ্বিগ্ন ছিলেন, মঙ্গলের মাটিতে আছড়ে পড়ে কোনও যন্ত্র যেন না বিগড়ে যায়। লালগ্রহের মাটি পরীক্ষা থেকে শুরু করে সেখানে বিভিন্ন মুহূর্তের ছবি তোলা এবং তথ্য সংগ্রহের জন্য পারসিভারেন্সের ভিতরে রয়েছে একটি ৬ চাকার অনুসন্ধান যান। ওই বিশেষ যানটি ছবি তোলা ছাড়াও লালগ্রহের মাটি সংগ্রহ করবে। সেই মাটিতে প্রাণের অস্তিত্ব মেলে কি না, তা খতিয়ে দেখবে। নাসার মঙ্গল অভিযানকে কুর্নিশ জানিয়ে সুইস পর্বতে বিশেষ লাইট-শো। -পিটিআই