ব্যবসা সূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন ... বিশদ
তবে উপত্যকার শান্তি প্রক্রিয়ায় সন্ত্রাসবাদই যে সবচেয়ে বড় বাধা, তা মেনে নিয়েছেন ওয়েলস। এই অবস্থায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের আশ্বাসের উপর ভরসা রাখলেও ইসলামাবাদের জঙ্গি বিরোধী অভিযানের উপর সবকিছু নির্ভর করছে বলে ওয়েলস জানিয়েছেন। একই মত মার্কিন প্রশাসনের এক কর্তারও। ২০১৬ সালে পাকিস্তানি মদতপুষ্ট জঙ্গিরা পাঞ্জাবের পাঠানকোটে হামলা চালানোর পরে পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক মতামত বিনিময় বন্ধ করে দেয়। আর জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহারের পরে পাকিস্তান ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের অবনমন ঘটায়। ভারতীয় হাই কমিশনারকে বহিষ্কারও করে তারা। মার্কিন প্রশাসনের ওই কর্তা বলেছেন, এই মুহূর্তে ভারত ও পাকিস্তানের মতামত বিনিময় শুরু করা দরকার। এই প্রসঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাবের কথাও তিনি মনে করিয়ে দিয়েছেন।
এদিকে, কাশ্মীর পরিস্থিতি নিয়ে মার্কিন কংগ্রেসে শুনানিকে একতরফা বলে মন্তব্য করলেন কাশ্মীরি পণ্ডিতরা। গত ২২ অক্টোবর কংগ্রেসে ব্র্যাড শেরমনের এজলাসে ‘দক্ষিণ এশিয়ার মানবাধিকার’ নিয়ে শুনানি হয়। কাশ্মীরি পণ্ডিতদের সংগঠন কাশ্মীরি ওভারসিজ অ্যাসোসিয়েশন (কেওএ) ব্র্যাড শেরমনকে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে, ‘৩০ বছর ধরে মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার একটি গোষ্ঠীর মতামত না শোনায় এই শুনানি ব্যর্থ হয়েছে। তাঁদের মতামত না শুনে কমিটি আসলে হিন্দু বিরোধী ভাবাবেগ এবং ভারত বিরোধী প্রচারে শামিল হয়েছে। আমেরিকা এবং বহির্বিশ্বে বসবাসকারী মুসলিমদের তোষণ করতেই এই অবস্থান নেওয়া হয়েছে।’