ব্যবসা সূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন ... বিশদ
প্রসঙ্গত, গোটা ঘটনার খবর সামনে আসার পর প্রশাসনিক তরফে তদন্ত চালানো হয়। সেই তদন্তকে সামনে রেখে গিরিডির ডেপুটি কমিশনার রাহুল কুমার সিনহা সাবিত্রীর অনাহারে মৃত্যুর তত্ত্ব খারিজ করে দিয়েছেন। এছাড়া জেলা সরবরাহ অফিসার পবন মণ্ডল জানিয়েছেন, সাবিত্রীর মৃত্যুর সময় তাঁর বাড়িতে চার কেজি চাল, এক কেজি ডাল এবং আলু ছিল। তিনি এও জানান, ‘সাবিত্রীর বড় ছেলে ঋণ নিয়ে পাকা বাড়ি বানাচ্ছেন। তাঁর অন্য দুই ছেলেও স্বাস্থ্যবান। সাবিত্রীর মেয়ের বিয়ে হয়ে গিয়েছে এবং তিনি ওই একই এলাকায় থাকেন।’ কাজেই অনাহারে মৃত্যুর কোনও প্রশ্নই ওঠে না বলে জেলা প্রশাসন জানিয়েছে। এদিকে চিকিৎসক অবধেশ কুমার জানান, যেহেতু অনাহারে মৃত্যুর দাবি উঠেছে, তাই মৃতদেহের ময়নাতদন্ত হয়নি। ওই পরিবারের সব সদস্যের স্বাস্থ্যপরীক্ষার জন্য দুই সদস্যের এক মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হয়েছিল। ওই বোর্ড জানিয়েছে, পরিবারের সব সদস্যের স্বাস্থ্যই ঠিকঠাক আছে। কাজেই অনাহারে মৃত্যুর তত্ত্ব যে ভুল তা চিকিৎসক কুমারও স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন।