সন্তানের স্বাস্থ্যহানির জন্য মানসিক অস্থিরতা ও উদ্বেগ। ক্রমোন্নতি ও প্রশাসনিক ক্ষমতা ও দায়িত্ব বৃদ্ধি। বিদ্যায় ... বিশদ
আর মাত্র ১০ দিন পর আর একটি নতুন বাজেট। অথচ এখনও এই ঘোষিত প্রকল্পের সমীক্ষাই হয়নি। সবেমাত্র শুরু হয়েছে সমীক্ষা। অর্থাৎ বরাদ্দকৃত অর্থ বণ্টন শুরু হয়নি। স্বাভাবিকভাবেই সেই বরাদ্দ শুরু হবে আগামী আর্থিক বছরে। এই প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে ৩২ হাজার কোটি টাকা। সেই টাকা খরচ হয়েছে পুরনো প্রকল্পের বকেয়া কাজের জন্য। অর্থাৎ বরাদ্দকৃত অর্থের ২০ হাজার কোটি টাকা রয়ে যাচ্ছে রাজকোষে। তাই মনে করা হচ্ছে, আসন্ন বাজেটে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় (গ্রামীণ) ৩৫ হাজার কোটি টাকার বেশি বরাদ্দ হবে না। যে অঙ্ক বরাদ্দ হয়েছিল ২০২৩ সালের বাজেটে। প্রশ্ন উঠছে এভাবে আদতে প্রকল্পের বাস্তবায়ন শুরুতেই পিছিয়ে গেল এক বছর। প্রসঙ্গত প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার দ্বিতীয় পর্বের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল, কারা এই প্রকল্প পাওয়ার যোগ্য সেটা পঞ্চায়েত স্থির করবে না। সরাসরি আবেদন করা যাবে। আর সেল্ফ রেজিস্টার করা হবে। সোজা কথায় গ্রাম পঞ্চায়েতের বা ঘুরিয়ে রাজ্যের ভূমিকা কমিয়ে দেওয়া হবে। কেন্দ্রীয় সরকারের প্রকল্প পেতে হলে সরাসরি কেন্দ্রীয় সরকারেই সংশ্লিষ্ট মন্ত্রকে আবেদন করতে হবে। কিন্তু এভাবে যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোকে অবজ্ঞা করে রাজ্যের অধিকার ছিনিয়ে নেওয়ার বিরোধিতা শুরু হয়েছে। কারণ এই প্রকল্পের নাম যতই প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ আবাস যোজনা হোক, ৪০ শতাংশ অর্থ রাজ্য সরকার দিচ্ছে!